ডিএসইতে দরপতনে আতঙ্কিত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল রোববার অর্থাৎ সপ্তাহের প্রথম দিন আবারও দরপতনের ঘটনা ঘটেছে।
গত বুধবারের নজিরবিহীন দরপতনের রেশ কাটতে না কাটতেই বড় ধরনের এই দরপতনে সাধারণ বিনিয়োগকারী, বিশেষ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আবার বাজার বিশ্লেষকেরা একে অস্বাভাবিক বলেও মনে করছেন।
ডিএসইতে গতকাল ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব খাতের প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য দরপতন হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বিনিয়োগকারী গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ডিএসইতে দরপতনের এটাই রেকর্ড। এমন অবস্থা এর আগে কখনো দেখেননি তিনি। তিনি বলেন, ‘শেয়ারবাজারে এভাবে ধস নামতে থাকলে আমাদের পথে বসতে হবে।’
সাধারণ বিনিয়োগকারী নুর মোহাম্মাদ হোসেন জানান, হঠাৎ করে এ ধরনের দরপতনের ঘটনায় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শেয়ারবাজারে এমন অবস্থা চলতে থাকলে বিনিয়োগ করা তো দূরে থাক, বিনিয়োগ উঠিয়ে আনতে পারব কি না, তা নিয়েই চিন্তায় পড়ে গেছি।’
আরেকজন বিনিয়োগকারী সাইফুল ইসলাম জানান, ‘শেয়ারবাজারে হঠাৎ করে দরপতনে আমার মতো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।’ তিনি বলেন, বাজারকে বাজারের গতিতে চলতে দেওয়া উচিত। জোর করে টেনে ধরা উচিত নয়।
এ ব্যাপারে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক, ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান গতকালের দরপতনকে অস্বাভাবিক উল্লেখ করে বলেন, ‘আজ ডিএসইতে দরপতনের উল্লেখযোগ্য কোনো কারণ দেখছি না। এর কোনো যথার্থ ব্যাখ্যাও খুঁজে পাচ্ছি না। এ ছাড়া এই দরপতনকে সংশোধনও বলতে পারছি না।’ তিনি বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) উচিত লেনদেনের তথ্য (ডেটা) পর্যালোচনা করে দেখা। কেননা, তিনি মনে করেন সাম্প্রতিক সময়ের কিছু ঘটনা পর্যালোচনার দাবি রাখে।
গত বুধবারের নজিরবিহীন দরপতনের রেশ কাটতে না কাটতেই বড় ধরনের এই দরপতনে সাধারণ বিনিয়োগকারী, বিশেষ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আবার বাজার বিশ্লেষকেরা একে অস্বাভাবিক বলেও মনে করছেন।
ডিএসইতে গতকাল ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় সব খাতের প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য দরপতন হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বিনিয়োগকারী গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ডিএসইতে দরপতনের এটাই রেকর্ড। এমন অবস্থা এর আগে কখনো দেখেননি তিনি। তিনি বলেন, ‘শেয়ারবাজারে এভাবে ধস নামতে থাকলে আমাদের পথে বসতে হবে।’
সাধারণ বিনিয়োগকারী নুর মোহাম্মাদ হোসেন জানান, হঠাৎ করে এ ধরনের দরপতনের ঘটনায় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘শেয়ারবাজারে এমন অবস্থা চলতে থাকলে বিনিয়োগ করা তো দূরে থাক, বিনিয়োগ উঠিয়ে আনতে পারব কি না, তা নিয়েই চিন্তায় পড়ে গেছি।’
আরেকজন বিনিয়োগকারী সাইফুল ইসলাম জানান, ‘শেয়ারবাজারে হঠাৎ করে দরপতনে আমার মতো ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।’ তিনি বলেন, বাজারকে বাজারের গতিতে চলতে দেওয়া উচিত। জোর করে টেনে ধরা উচিত নয়।
এ ব্যাপারে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক, ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান গতকালের দরপতনকে অস্বাভাবিক উল্লেখ করে বলেন, ‘আজ ডিএসইতে দরপতনের উল্লেখযোগ্য কোনো কারণ দেখছি না। এর কোনো যথার্থ ব্যাখ্যাও খুঁজে পাচ্ছি না। এ ছাড়া এই দরপতনকে সংশোধনও বলতে পারছি না।’ তিনি বলেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) উচিত লেনদেনের তথ্য (ডেটা) পর্যালোচনা করে দেখা। কেননা, তিনি মনে করেন সাম্প্রতিক সময়ের কিছু ঘটনা পর্যালোচনার দাবি রাখে।
No comments