লিতভিনেঙ্কোকে বিষপ্রয়োগের আশঙ্কার কথা জানিয়েছিল মস্কো
রাশিয়ার সাবেক গুপ্তচর আলেক্সান্দার লিতভিনেঙ্কোকে ২০০৬ সালে লন্ডনে বিষপ্রয়োগে হত্যার আগেই এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গতিবিধি জানতে পেরেছিলেন মস্কোর গোয়েন্দারা। ‘সবকিছু নিয়ন্ত্রণে আছে’ উল্লেখ করে ব্রিটেন এ ব্যাপারে মস্কোকে আর এগোতে দেয়নি। উইকিলিকসের বরাত দিয়ে ব্রিটেনেরগার্ডিয়ান পত্রিকা এ খবর প্রকাশ করেছে।
গার্ডিয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে লিতভিনেঙ্কো মারা যান। ওই বছরের ডিসেম্বরে ফ্রান্সে মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো এক স্মারক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্যারিসে মার্কিন দূতাবাসের একজন কর্মকর্তার লেখা স্মারক থেকে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৭ ডিসেম্বর মার্কিন অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ হেনরি ক্রাম্পটন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বিশেষ প্রতিনিধি আনাতলি সাফোনভ এক নৈশভোজে অংশ নেন। তাঁদের ওই আলোচনা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বৈঠকে সাফোনভ দাবি করেন, ‘লন্ডনে অবস্থানরত রুশ কর্তৃপক্ষ জানত, কয়েকজন ব্যক্তি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিয়ে শহরের মধ্যে অবস্থান করছে। বিষয়টি ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষকে জানানোও হয়। কিন্তু ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ জানায়, সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে।
গার্ডিয়ান-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে লিতভিনেঙ্কো মারা যান। ওই বছরের ডিসেম্বরে ফ্রান্সে মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো এক স্মারক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্যারিসে মার্কিন দূতাবাসের একজন কর্মকর্তার লেখা স্মারক থেকে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৭ ডিসেম্বর মার্কিন অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ হেনরি ক্রাম্পটন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বিশেষ প্রতিনিধি আনাতলি সাফোনভ এক নৈশভোজে অংশ নেন। তাঁদের ওই আলোচনা থেকে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বৈঠকে সাফোনভ দাবি করেন, ‘লন্ডনে অবস্থানরত রুশ কর্তৃপক্ষ জানত, কয়েকজন ব্যক্তি তেজস্ক্রিয় পদার্থ নিয়ে শহরের মধ্যে অবস্থান করছে। বিষয়টি ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষকে জানানোও হয়। কিন্তু ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ জানায়, সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে।
No comments