গল্পালোচনা- ''সে কহে বিস্তর মিছা যে কহে বিস্তর' by মোস্তফা হোসেইন
জিহ্বা সংবরণ করতে হয়। অসংযত জিহ্বা মানুষের সব অর্জন শেষ করে দিতে পারে। মধুর কথাও বিষিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
জিহ্বা মানুষের এমন একটি অঙ্গ, যা মানুষকে শ্রদ্ধাশীল করে, আবার তা সাপের জিহ্বার মতোও হয়ে যায় কখনো কখনো। আবার ভাঁড়দেরও প্রধান অস্ত্র এই জিহ্বা। ভাঁড়দের কারণে ভাঁড়ামো শব্দের উৎপত্তি হলেও সব ভাঁড়ের ভাঁড়ামো আবার ভাঁড়ামো থাকে না। উল্লসিত হওয়া কিংবা সুখানুভূতির পরিবর্তে অসুখ আর দুঃখবোধও হতে পারে এই জিহ্বার অপব্যবহারে। আর সেই জিহ্বা যদি হয় রাজনীতিবিদের, তাহলে তাঁকে আগপাছ হরেক চিন্তা করেই তা ব্যবহার করতে হয়। চিন্তা করতে হয়_জিহ্বার নড়াচড়া যেন সাপের জিহ্বার মতো না হয়। সুখেরই বারতা পরিবেশনকারী হয় যেন। সবই আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের জানা কথা।
জানা হলেও দুই-একজন আবার অজানাভাবেই এই জিহ্বাকে যথেচ্ছ ব্যবহার করে আলোচিত-সমালোচিত হয়ে যান। রাজনীতিবিদ হিসেবে কেউ হন আলোচিত, কেউ হন সমালোচিত; আবার কেউ থাকেন নিভৃতচারী। অসংযত জিহ্বাধারী রাজনীতিবিদ সমালোচিত হয়েই মানুষের কাছাকাছি হওয়ার চেষ্টা করেন।
জানা হলেও দুই-একজন আবার অজানাভাবেই এই জিহ্বাকে যথেচ্ছ ব্যবহার করে আলোচিত-সমালোচিত হয়ে যান। রাজনীতিবিদ হিসেবে কেউ হন আলোচিত, কেউ হন সমালোচিত; আবার কেউ থাকেন নিভৃতচারী। অসংযত জিহ্বাধারী রাজনীতিবিদ সমালোচিত হয়েই মানুষের কাছাকাছি হওয়ার চেষ্টা করেন।
অতিকথক কিংবা বেফাঁস মন্তব্যকারী রাজনীতিবিদদের সব আমলেই দেখা যায়। আর এসব রাজনীতিবিদ যত বড় মাপের নেতা হন তাঁদের সেসব বেফাঁস মন্তব্য যেন ততই জাঁকালো হয়, মিডিয়ার কাছেও আদৃত হয়। আবার রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনার একটি অস্ত্রও এই অঙ্গটি।
হাল আমলে আড়ষ্টহীন জিহ্বার ব্যবহার দেখা যায় বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর। বেশ মজা পায় প্রচার মাধ্যমগুলো তাঁর কথায়, পাঠকও অপেক্ষায় থাকে কখন তিনি কী বললেন তা শোনার জন্য, পড়ার জন্য। তিনিও মজা পান ডজন-দেড় ডজন টেলিভিশন ক্যামেরা টি-টেবিলে রেখে সামনে বসে একেকটি শব্দ-বোমা ফেলতে। কখনো তাঁর বোমা নিজ দলীয় নেতাদের ওপর পড়ে, কখনো বা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার উদ্দেশ্যেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় পত্রিকা ও টেলিভিশনে। মানুষও গোগ্রাসেই যেন খায় সেসব। এসব যাঁরা বলেন প্রচারযন্ত্রের সামনে তাঁরা বুক ফুলিয়েই বলে থাকেন, অশ্লীল কিংবা কুৎসিত কথাবার্তাগুলো মিডিয়ায় খায় ভালো।
এই মিডিয়ায় খাওয়ানোর জন্য ওত পেতে থাকা রাজনীতিবিদদের উপস্থিতি সব আমলেই দেখা যায়। আইয়ুব-মোনায়েম থেকে শুরু করে হালের সাকা চৌধুরী (এই নামটাও তেমনি কৌতুকের সূত্র ধরেই মিডিয়া প্রচার করে) পর্যন্ত সব সময়ই এমন কিছু মুখরোচক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর দেখা পাওয়া যায়। মোনায়েম খাঁ মফস্বলের উকিল থেকে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হয়ে গেলেন কিভাবে, জানার জন্য মানুষের কৌতূহল ছিল বেশ। সেই কৌতূহলেরই জবাব এসে যায় তাঁর ক্ষমতার অন্তিম অবস্থায়। ইয়াহিয়া খান যখন ড. এম এন হুদাকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর নিয়োগ করেন, তখন মোনায়েম খাঁ নাকি ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন এই বলে, আইয়ুব খান জিন্দাবাদ, আইয়ুব খান জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে দিতে কার আসকানের বগল ছিঁড়ে গিয়েছিল সেই ইতিহাসও কি ইয়াহিয়া খানকে মনে করিয়ে দিতে হবে? বিষয়টা যেন এমন, মোনায়েম খাঁর আসকানের বগল ছিঁড়ে যাওয়ার মূল্য দেয়নি মুসলিম লীগের অনুসারী জেনারেল ইয়াহিয়া খান।
এই চামচাগিরির উদাহরণ যে কত আছে তা মোনায়েম খাঁ দেখিয়েছেন বহুবার। জনশ্রুতি আছে, ষাটের দশকে যখন এই দেশে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ হলো, সেই সময় তিনি নাকি মোনায়েমপন্থী তথা হলুদ বুদ্ধিজীবীদের ডেকে খুব রাগ করে বলেছিলেন, আপনারা কেমন লেখক-কবি হলেন বলুন তো? আপনারা এখন পর্যন্ত একটি রবীন্দ্রসংগীতও রচনা করতে পারলেন না? তাহলে যে আমাদের আর ওই লোকটির বন্দনা করতে হতো না। লোকমুখে তো মোনায়েমের এ বচন ফেনিয়ে ফেনিয়ে বহু দূর পর্যন্ত গড়িয়ে গেছে। তবে মিডিয়া কিন্তু মোনায়েমের এ কথা বেশ খেয়েছিল। হালের সাকা চৌধুরী ঠিক মোনায়েম খাঁর সুরেই বলে দিলেন, 'কোথাকার এক রবীন্দ্রনাথ আমাদের জাতীয় সংগীত লিখে দিল, আমাদের কেউ কি লেখার ছিল না?'
বেফাঁস না হলেও মিডিয়ায় খাওয়া তেমনি আরেকটি কথা শোনা যায় পাকিস্তানের তৎকালীন বাণিজ্যমন্ত্রী ও মুসলিম লীগ নেতা তোফাজ্জল আলীর নামে (পরবর্তীকালে বাংলাদেশে মুসলিম লীগের সভাপতি)। তিনি নাকি বলেছিলেন, ধান চাষ করে লাভ কী, ধান গাছে তো আর ভালো তক্তা হয় না। এ কথা চালু হয়েছিল মূলত তিনি নিজ এলাকা তৎকালীন কুমিল্লা জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন ছিলেন বলে। মানুষ মনে করত পিন্ডির মানুষ ধানগাছ চেনে না। তিনি পিন্ডিতে থাকেন আর সেই কারণে তিনিও ধানগাছ কেমন জানেন না। একই উক্তি কিন্তু অন্য রাজনীতিবিদদের সূত্র ধরেও বলা হয়।
শেরে বাংলার রসবোধ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা আছে। তিনি রস-কৌতুকের হাড়ি ভাঙলেও প্রতিপক্ষকে অশালীন আক্রমণ করেছেন, এমন খুব একটা শোনা যায় না। কিন্তু প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে অভিনব কৌশল অবলম্বনের বর্ণনা বিভিন্নভাবে পাওয়া যায়। তেমনি একটি ঘটনা ঘটেছিল বরিশাল অঞ্চলে। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক আর খাজা নাজিমুদ্দীন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বরিশাল এলাকার এক জায়গায় ফজলুল হকের কোনো কর্মী যেতে পারছিল না, লঞ্চঘাট থেকে শেরে বাংলার লোকজন যখন ফেরত যাচ্ছিল, তখন শেরে বাংলা মনে করলেন, তিনি নিজেই সেখানে যাবেন। এ কথা শোনার পর তো কিছু কর্মী তাঁকে বারণ করলেন। বললেন, স্থানীয় নেতা এতই শক্তিশালী যে সে না আবার আপনাকে অপদস্থ করে বসে! শেরে বাংলা তাঁদের বাধা মানলেন না। লঞ্চে করে চলে গেলেন সেই এলাকায়। খুব ভোরে হাজির হলেন স্থানীয় সেই নেতার বাড়ি। ওই সময় ফজরের নামাজ পড়ার জন্য স্থানীয় নেতা বাড়ির বাইরে আসছিলেন। ওই নেতার কানে বাজে কে যেন তাঁদের পারিবারিক কবরস্থানে দোয়া-দরুদ পড়ছেন। কিছুটা অবাক হয়ে তিনি কবরস্থানের দিকে এগিয়ে গেলেন। এদিকে শেরে বাংলাও টের পেয়ে যান স্থানীয় নেতা কবরস্থানের দিকে এগিয়ে আসছেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি আরো জোরে জোরে দোয়া পড়তে শুরু করেন। বলতে থাকেন_দোস্ত রে তুমি তো আমারে দুনিয়াতে রেখে কবরে চলে গেছ, তোমার কি আর সেই দিনের কথা মনে আছে দোস্ত! কলকাতায় আমরা কতবার যে একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া করেছি। কতই না দুষ্টামি করেছি আমরা। আজ আমি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি, তুমি বেঁচে থাকলে আজকে যে আমার হয়ে এই এলাকায় কত চেষ্টাই না করতে! স্থানীয় নেতা শেরে বাংলাকে এভাবে তাঁর বাবার জন্য দোয়া করতে দেখে আপ্লুত হয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে শেরে বাংলাকে বাড়ি নিয়ে আপ্যায়ন করেন। নিজের ভুল স্বীকার করে শেরে বাংলার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারকাজে যোগ দেওয়ার ইচ্ছার কথা জানান।
এটা রাজনৈতিক কৌশল হলেও হাস্যরস সৃষ্টিতে মোটেও কম যায় না। কিন্তু হাল আমলে সাকা চৌধুরী যেভাবে একের পর এক বকে যাচ্ছেন তাতে কিন্তু হাস্যরস সৃষ্টির পরিবর্তে ক্ষোভও তৈরি হচ্ছে। কখনো তা মিথ্যাচার, কখনো তা ইতিহাস বিকৃতি এবং অনৈতিকতার সঙ্গেও শামিল বলে গণ্য হয়। তিনি নিজের স্বার্থে নিজের নেতাকেও এক হাত নিতে কসুর করেন না। সেই প্রমাণ তো দেশের মানুষ কুকুরের লেজ নাড়া কাহিনীর মধ্যে পেয়েছে।
কুকুরের লেজ নাড়ার বহুল আলোচিত বচনই যে তাঁর একমাত্র কথা তা-ও নয়। ওআইসি নির্বাচনে হেরে দেশে প্রত্যাবর্তনকালে বিমানবন্দরে বসে সেই 'নাড়া দেওয়া' শব্দ ব্যবহার করেছিলেন অশালীনভাবে। সে সময়ও মিডিয়া খেয়েছিল বেশ। মানুষ হতবাক হলেও শুনেছে তাঁর সেই বচন। যুদ্ধাপরাধী হিসেবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকার পরও তিনি নিজেকে রাজাকার হিসেবে পরিচয় দিতেও কুণ্ঠিত হননি, এমনকি দুদকের মামলায় আদালতে উপস্থিত থেকেও তিনি নিজেকে রাজাকার হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। কথাবার্তা এতই বেসামাল যে তিনি আদালতকেও আঘাত করতে দ্বিধা করেন না। কালের কণ্ঠেই প্রকাশিত হয়েছিল সংবাদ ২৫ সেপ্টেম্বর। তিনি বলেছিলেন, 'আর কি ঘোড়ার ডিম সাজা দেবে।' সাকা-বচন নামে আমাদের পত্রিকাগুলোও তেমনি বেশ কিছু বক্তব্য উপস্থাপন করেছে ইতিমধ্যে।
সন্ত্রাসীর গুলিতে নিহত শিশুর পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দিতে গিয়ে 'আল্লার মাল আল্লা নিয়ে গেছেন' বলে বিগত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন যে উক্তি করেছিলেন, সেই উক্তি তো এখনো মানুষ ভুলতে পারেনি। মিডিয়ার মুখরোচক খাবার হিসেবে অতিকথক এসব রাজনীতিবিদের কাছ থেকে কিছু পাওয়া যায় এটা মিডিয়া জানে। আবার অপাঙ্ক্তেয় বক্তব্য রেখে সাধারণ মানুষের নজরে আসার একটা কৌশলও তাঁরা অবলম্বন করে থাকেন। অন্তত অতিকথক বলে খ্যাত সাকা চৌধুরী যে মিডিয়ার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এসব অশালীন বক্তব্য রাখেন তা সবাই জানে এবং এ ক্ষেত্রে তিনি সফল_এটাও মানতে হবে।
তিনি মুসলিম লীগে থাকাকালে এমনি উচ্চারণ করেছেন, এরশাদের দলে থাকাকালেও বলেছেন, সর্বশেষ বিএনপিতে এসে তো নিজের দলের নেত্রী সম্পর্কেই অশালীন উচ্চারণ করে বসেন। অতিকথক এসব রাজনীতিবিদকে তাই মানুষ সত্যভাষী হিসেবেও মানতে চায় না। কারণ তারা জানে, যে ব্যক্তি নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য অশালীন বক্তব্য রাখতে পারে, তার মধ্যে মিথ্যার ভাণ্ডার থাকাই স্বাভাবিক। যাকে সেই চিরায়ত প্রবচন_'সে কহে বিস্তর মিছা, যে কহে বিস্তর'-এর বড় উদাহরণ হিসেবে মনে করা যায়।
কৌতুকাশ্রয়ী রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক যেভাবে কবর জিয়ারত করেছিলেন তেমনি গায়েবানা জানাজা মওলানা ভাসানীকেও পড়তে দেখা গেছে গ্রেপ্তার এড়ানোর কৌশল হিসেবে। কিন্তু তাঁদের আচরণগুলো কখনো নেতিবাচক হিসেবে মানুষ বিবেচনা করেনি। কিন্তু সাকা চৌধুরী কিংবা আলতাফ হোসেনদের অতিকথনকে ইতিহাস কিভাবে মূল্যায়ন করবে_তা ভবিতব্য।
========================================
সাক্ষাৎকার- হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইমদাদুল হক মিলন ইতিহাস- পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডাইনোসরের ফসিল 'স্যু' এর কাহিনী খাদ্য আলোচনা- 'অপুষ্টির প্রধান কারণ দারিদ্র্য ও অজ্ঞতা by শেখ সাবিহা আলম গল্পালোচনা- 'ডান রাস্তার বামপন্থী' by কাওসার আহমেদ খবর- 'মারা যাবে না একটি শিশুও' -বিলগেটসপত্নী, মেলিন্ডা গেটস আলোচনা- 'সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের অঙ্গীকারঃ নিবন্ধ- সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড-একটি দেশ একটি কবিতার জন্ম by আলীম আজিজ আলোচনা- 'আরও একটি সর্বনাশা দেশ চুক্তির বোঝা' by আনু মাহমুদ গল্পালোচনা- হতাশার বিষচক্র থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে আলোচনা- 'বেঁচে থাকার জীবন্ত পোট্র্রেট' by বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গির খবর- চলন্ত ট্রেনের নিচে মেয়েকে নিয়ে মা'য়ের আত্মহত্যা গল্প- 'সেদিন অফিসে যায়নি আন্দালিব' by হাবিব আনিসুর রহমান বিজ্ঞান আলোচনা- মানবযকৃৎ উদ্ভাবনে বিজ্ঞানীরা সফল খবর- দিলমা রুসেফ । নারী গেরিলা থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট আলোচনা- 'সকল গৃহ হারালো যার' by তসলিমা নাসরিন রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিষয় কাশ্মীর-ইনসাফ ও স্বাধীনতা by অরুন্ধতী রায়
কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ মোস্তফা হোসেইন
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
সাক্ষাৎকার- হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ইমদাদুল হক মিলন ইতিহাস- পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডাইনোসরের ফসিল 'স্যু' এর কাহিনী খাদ্য আলোচনা- 'অপুষ্টির প্রধান কারণ দারিদ্র্য ও অজ্ঞতা by শেখ সাবিহা আলম গল্পালোচনা- 'ডান রাস্তার বামপন্থী' by কাওসার আহমেদ খবর- 'মারা যাবে না একটি শিশুও' -বিলগেটসপত্নী, মেলিন্ডা গেটস আলোচনা- 'সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের অঙ্গীকারঃ নিবন্ধ- সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড-একটি দেশ একটি কবিতার জন্ম by আলীম আজিজ আলোচনা- 'আরও একটি সর্বনাশা দেশ চুক্তির বোঝা' by আনু মাহমুদ গল্পালোচনা- হতাশার বিষচক্র থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে আলোচনা- 'বেঁচে থাকার জীবন্ত পোট্র্রেট' by বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গির খবর- চলন্ত ট্রেনের নিচে মেয়েকে নিয়ে মা'য়ের আত্মহত্যা গল্প- 'সেদিন অফিসে যায়নি আন্দালিব' by হাবিব আনিসুর রহমান বিজ্ঞান আলোচনা- মানবযকৃৎ উদ্ভাবনে বিজ্ঞানীরা সফল খবর- দিলমা রুসেফ । নারী গেরিলা থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট আলোচনা- 'সকল গৃহ হারালো যার' by তসলিমা নাসরিন রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিষয় কাশ্মীর-ইনসাফ ও স্বাধীনতা by অরুন্ধতী রায়
কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ মোস্তফা হোসেইন
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments