দেশের ইপিজেডগুলোর রপ্তানি বেড়েছে ৯.৩৩%
দেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার (ইপিজেড) শিল্প-কারখানার রপ্তানি আয় প্রতিবছর বাড়ছে।
গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ। কিন্তু একই সময়ে ইপিজেডের রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
দেশের মোট রপ্তানি আয়ে ইপিজেডের অবদান ১৭ দশমিক ৪২ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে ২০০৯-১০ অর্থবছরের দেশের মোট আয়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬২০ কোটি সাড়ে ৪৬ লাখ ডলার।
আর বেপজার তথ্যানুসারে ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশের আটটি ইপিজেড রপ্তানি করেছে ২৮২ কোটি ২৫ লাখ ডলারের পণ্য।
বেপজা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ইপিজেডগুলোর রপ্তানি আয় ছিল ২৫৮ কোটি ৮২ লাখ ডলার, যা ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ছিল ২৪২ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।
জানা গেছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ইপিজেডগুলোর মোট রপ্তানি আয়ের মধ্যে ঢাকা ইপিজেডের আয় ছিল ১২১ কোটি ৬৫ লাখ ডলার ও চট্টগ্রাম ইপিজেডের ১৩৩ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। অর্থাৎ ঢাকা ও চট্টগ্রাম ইপিজেডের সম্মিলিত রপ্তানি আয় ২৫৫ কোটি ডলার, যা দেশের ইপিজেডের মোট রপ্তানি আয়ের ৯০ শতাংশের বেশি।
বেপজা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে অন্যান্য ইপিজেডের মধ্যে কুমিল্লার নয় কোটি ৫৪ লাখ, উত্তরার ১৯ লাখ, ঈশ্বরদীর ৭৫ লাখ ৪০ হাজার, আদমজীর ১০ কোটি ৩৭ লাখ, কর্ণফুলীর পাঁচ কোটি ৬৮ লাখ ও মংলার ৭২ লাখ ৯০ হাজার ডলার আয় হয়েছে।
অন্যদিকে ২০০৮-০৯ অর্থবছরের অন্যান্য ইপিজেডের মধ্যে ঢাকার ১১৯ কোটি, চট্টগ্রামের ১১৮ কোটি ৮২ লাখ, কুমিল্লার নয় কোটি ৫৯ লাখ, উত্তরার ২ লাখ ৪০ হাজার, ঈশ্বরদীর সাত লাখ ৯০ হাজার, আদমজীর ছয় কোটি, কর্ণফুলীর তিন কোটি ৯১ লাখ ও মংলার ৭০ লাখ ৬০ হাজার ডলার আয় হয়েছে।
দেশের ইপিজেডগুলোতে স্থাপিত শিল্প-কারখানার মধ্যে রয়েছে ওভেন পোশাক, নিট পোশাক, টেরিটাওয়েল, তৈরি পোশাকের এক্সেসরিজ, কৃষিজাতপণ্য, রসায়ন ও রাসায়নিক সার, ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যালসামগ্রী, আসবাবপত্র, পাদুকা ও চামড়া, পাট ও পাটজাতপণ্য, গৃহের সাজসজ্জাসামগ্রী, প্রকৌশল কারখানা, সফটওয়্যার, চশমা, খেলনা, মেডিকেল ও বায়োলজিক্যাল, ওষুধ, প্লাস্টিক, অলংকার, বিমানের যন্ত্রপাতি, ল্যাবরেটরিসামগ্রী, মুদ্রণ ও প্রকাশনা, সংগীতবাদন যন্ত্রপাতি, খেলাধুলার সামগ্রী, ধাতবপণ্য, তাঁবু প্রভৃতি।
গত ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ। কিন্তু একই সময়ে ইপিজেডের রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
দেশের মোট রপ্তানি আয়ে ইপিজেডের অবদান ১৭ দশমিক ৪২ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুসারে ২০০৯-১০ অর্থবছরের দেশের মোট আয়ে রপ্তানির পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬২০ কোটি সাড়ে ৪৬ লাখ ডলার।
আর বেপজার তথ্যানুসারে ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশের আটটি ইপিজেড রপ্তানি করেছে ২৮২ কোটি ২৫ লাখ ডলারের পণ্য।
বেপজা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ইপিজেডগুলোর রপ্তানি আয় ছিল ২৫৮ কোটি ৮২ লাখ ডলার, যা ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ছিল ২৪২ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।
জানা গেছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ইপিজেডগুলোর মোট রপ্তানি আয়ের মধ্যে ঢাকা ইপিজেডের আয় ছিল ১২১ কোটি ৬৫ লাখ ডলার ও চট্টগ্রাম ইপিজেডের ১৩৩ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। অর্থাৎ ঢাকা ও চট্টগ্রাম ইপিজেডের সম্মিলিত রপ্তানি আয় ২৫৫ কোটি ডলার, যা দেশের ইপিজেডের মোট রপ্তানি আয়ের ৯০ শতাংশের বেশি।
বেপজা সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে অন্যান্য ইপিজেডের মধ্যে কুমিল্লার নয় কোটি ৫৪ লাখ, উত্তরার ১৯ লাখ, ঈশ্বরদীর ৭৫ লাখ ৪০ হাজার, আদমজীর ১০ কোটি ৩৭ লাখ, কর্ণফুলীর পাঁচ কোটি ৬৮ লাখ ও মংলার ৭২ লাখ ৯০ হাজার ডলার আয় হয়েছে।
অন্যদিকে ২০০৮-০৯ অর্থবছরের অন্যান্য ইপিজেডের মধ্যে ঢাকার ১১৯ কোটি, চট্টগ্রামের ১১৮ কোটি ৮২ লাখ, কুমিল্লার নয় কোটি ৫৯ লাখ, উত্তরার ২ লাখ ৪০ হাজার, ঈশ্বরদীর সাত লাখ ৯০ হাজার, আদমজীর ছয় কোটি, কর্ণফুলীর তিন কোটি ৯১ লাখ ও মংলার ৭০ লাখ ৬০ হাজার ডলার আয় হয়েছে।
দেশের ইপিজেডগুলোতে স্থাপিত শিল্প-কারখানার মধ্যে রয়েছে ওভেন পোশাক, নিট পোশাক, টেরিটাওয়েল, তৈরি পোশাকের এক্সেসরিজ, কৃষিজাতপণ্য, রসায়ন ও রাসায়নিক সার, ইলেকট্রনিকস ও ইলেকট্রিক্যালসামগ্রী, আসবাবপত্র, পাদুকা ও চামড়া, পাট ও পাটজাতপণ্য, গৃহের সাজসজ্জাসামগ্রী, প্রকৌশল কারখানা, সফটওয়্যার, চশমা, খেলনা, মেডিকেল ও বায়োলজিক্যাল, ওষুধ, প্লাস্টিক, অলংকার, বিমানের যন্ত্রপাতি, ল্যাবরেটরিসামগ্রী, মুদ্রণ ও প্রকাশনা, সংগীতবাদন যন্ত্রপাতি, খেলাধুলার সামগ্রী, ধাতবপণ্য, তাঁবু প্রভৃতি।
No comments