সোনাজয়ী হামিদুলের একি হাল!
আগামী অক্টোবরে দিল্লি কমনওয়েলথ গেমসের ভারোত্তোলক দল চূড়ান্ত হবে আজ। তবে কাল ট্রায়ালে যা পারফরম্যান্স, তাতে গত ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ এশীয় গেমসে সোনাজয়ী ভারোত্তোলক হামিদুল ইসলামের দলে আসা খুবই কঠিন। হামিদুল জার্ক করেননি, স্ন্যাচে মিস করেছেন তিনবার। ভারোত্তোলন ফেডারেশনের কর্মকর্তারা এই হামিদুলকে দেখে হতাশ। তাঁরা বলছেন, ঠিকমতো অনুশীলন না করায় হারিয়ে যেতে বসেছেন হামিদুল। শুধু হামিদুল নন, তাঁর ভাই একরামুলের ব্যাপারেও হতাশ ফেডারেশন। হামিদুল তবু ট্রায়াল দিয়েছেন, একরামুল সেটিও দেননি।
ছয় মাসের মধ্যেই এমন দুরবস্থায় পড়ে গেলেও হামিদুল আশাবাদী, ‘ব্যক্তিগত সমস্যায় অনুশীলন করতে পারিনি। দুই-তিন সপ্তাহ ভালোভাবে অনুশীলন করলে সব ঠিক হয়ে যাবে।’
বাকি সব ভারোত্তোলকের পারফরম্যান্সেই উন্নতি হয়েছে। গত এসএ গেমসের চেয়ে বিদ্যুৎ কুমার প্রায় ১১ কেজি, মনোরঞ্জন শীল ২ কেজি, ফাহিমা আক্তার ২০০৮ সালে সেপ্টেম্বরে যুব কমনওয়েলথ গেমসের চেয়ে ১৪ কেজি বেশি তুলেছেন। তাঁদের ব্যাপারে ফেডারেশন খুবই খুশি।
ছয় মাসের মধ্যেই এমন দুরবস্থায় পড়ে গেলেও হামিদুল আশাবাদী, ‘ব্যক্তিগত সমস্যায় অনুশীলন করতে পারিনি। দুই-তিন সপ্তাহ ভালোভাবে অনুশীলন করলে সব ঠিক হয়ে যাবে।’
বাকি সব ভারোত্তোলকের পারফরম্যান্সেই উন্নতি হয়েছে। গত এসএ গেমসের চেয়ে বিদ্যুৎ কুমার প্রায় ১১ কেজি, মনোরঞ্জন শীল ২ কেজি, ফাহিমা আক্তার ২০০৮ সালে সেপ্টেম্বরে যুব কমনওয়েলথ গেমসের চেয়ে ১৪ কেজি বেশি তুলেছেন। তাঁদের ব্যাপারে ফেডারেশন খুবই খুশি।
No comments