কাকার ক্যারিয়ার ঝুঁকির মুখে!
বিশ্বকাপটা ভালো গেল না। এটিই তাঁর নিজের আর ভক্তদের জন্য বড় হতাশার। কিন্তু এমন যদি হয়, বুট পরে আর কোনো দিন মাঠেই নামতে পারলেন না! কী সর্বনেশে কথা? সর্বনেশেই বটে; তবে হতে পারত এমনই! কাকার বাঁ-হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসক মার্ক মার্টেনস নিজ মুখেই দিয়েছেন এই ভয়ংকর খবর। বলেছেন, ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেছে কাকার ক্যারিয়ার। আর এ জন্য কাকা নিজেই দায়ী।
ব্যর্থ বিশ্বকাপ মিশনের পর নতুন মৌসুমটা পূর্ণোদ্যমে শুরু করবেন বলে যখন প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই সামনে এসে দাঁড়াল পুরোনো চোট। যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে আবিষ্কার হওয়া হাঁটুর চোটটা এতটাই গুরুতর যে, সঙ্গে সঙ্গে বেলজিয়ামে উড়ে গিয়ে মার্ক মার্টেনসের ছুরির নিচে যেতে হয়েছে। অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসক যা বলেছেন, ভয়টা সেখানেই। মাদ্রিদভিত্তিক ক্রীড়া দৈনিক মার্কাকে মার্টেনস বলেছেন, ‘তাঁকে দেখামাত্রই আমি বলে দিয়েছি, চোটটা অত্যন্ত গুরুতর। এমনকি তাঁর ক্যারিয়ারটা হয়ে পড়েছিল ঝুঁকিপূর্ণ!’ মার্টেনসের বিশ্বাস, দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে চোট নিয়ে খেলেই কাকা ডেকে এনেছেন এই সর্বনাশ! ‘সে কিছু ছোটখাটো চোট নিয়ে খেলতে শুরু করে শেষ করেছে অসহ্য ব্যথা নিয়ে’—বলেছেন মার্টেনস।
চিকিৎসক মার্টেনসের বিশ্বাস, কাকা দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলেছেন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেই। কাকা নিজেই বলেছেন, চোট নিয়েই বিশ্বকাপে খেলেছেন তিনি, ‘এই হাঁটুটা মাঝেমধ্যেই আমাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিত। কিন্তু আমি জানতাম না এটা গুরুতর কিছু। প্রথমে তো আমি (চিকিৎসকের কথা শোনার পর) বিস্মিতই হয়েছি।’
গত মৌসুমে দীর্ঘদিন কাকাকে সংগ্রাম করতে হয়েছে কুঁচকির চোটের সঙ্গে। বিশ্বকাপেও কাকা সতর্ক ছিলেন এই কুঁচকি নিয়েই। হাঁটুর চোট নিয়ে তিনি ভাবেনইনি, ‘আমি সব সময়ই কুঁচকির যত্ন নিয়েছি এবং আমাকে বলা হয়েছে, এটাই অন্য পেশির সঙ্গে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে থাকতে পারে। কিন্তু বুঝতে পারিনি, এটা এতটাই গুরুতর।’ বিশ্বকাপ শেষ করে ব্রাজিলে ফিরে যাওয়ার পরই ব্রাজিল দলের চিকিৎসক বলেছিলেন, তিনি কিছু চোট নিয়ে খেলেছেন। কিন্তু অনেকের কাছেই এটা চিহ্নিত হয়েছে ব্যর্থতা ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা হিসেবে। কাকা অবশ্য মাদ্রিদে এসেও নাকি তাঁর এই নতুন চোটের কথা বলেছিলেন।
ভয়ের সংবাদই বটে; তবে আশার কথা, অস্ত্রোপচারটা সফল হয়েছে। ‘এটা তাঁর ক্যারিয়ারটাই শেষ করে দিতে পারত। কারণ চোটটা ছিল খুবই গুরুতর। কিন্তু ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে (সংকটাপন্ন) তাঁর অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। এবং সবকিছুই হয়েছে চমৎকারভাবে’—বলেছেন বেলজিয়ামের শল্যবিদ মার্টেনস। তবে খবরটাকে এত চমৎকারভাবে নিতে পারছে না রিয়াল মাদ্রিদ। কারণ গত মৌসুমে ৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ডের চুক্তিতে মিলান থেকে রিয়ালে আসা এই ব্রাজিলিয়ান তারকার সেরে উঠতেই লেগে যাবে তিন থেকে চার মাস।
ব্যর্থ বিশ্বকাপ মিশনের পর নতুন মৌসুমটা পূর্ণোদ্যমে শুরু করবেন বলে যখন প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই সামনে এসে দাঁড়াল পুরোনো চোট। যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে আবিষ্কার হওয়া হাঁটুর চোটটা এতটাই গুরুতর যে, সঙ্গে সঙ্গে বেলজিয়ামে উড়ে গিয়ে মার্ক মার্টেনসের ছুরির নিচে যেতে হয়েছে। অস্ত্রোপচারের পর চিকিৎসক যা বলেছেন, ভয়টা সেখানেই। মাদ্রিদভিত্তিক ক্রীড়া দৈনিক মার্কাকে মার্টেনস বলেছেন, ‘তাঁকে দেখামাত্রই আমি বলে দিয়েছি, চোটটা অত্যন্ত গুরুতর। এমনকি তাঁর ক্যারিয়ারটা হয়ে পড়েছিল ঝুঁকিপূর্ণ!’ মার্টেনসের বিশ্বাস, দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে চোট নিয়ে খেলেই কাকা ডেকে এনেছেন এই সর্বনাশ! ‘সে কিছু ছোটখাটো চোট নিয়ে খেলতে শুরু করে শেষ করেছে অসহ্য ব্যথা নিয়ে’—বলেছেন মার্টেনস।
চিকিৎসক মার্টেনসের বিশ্বাস, কাকা দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলেছেন সর্বোচ্চ চেষ্টা করেই। কাকা নিজেই বলেছেন, চোট নিয়েই বিশ্বকাপে খেলেছেন তিনি, ‘এই হাঁটুটা মাঝেমধ্যেই আমাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিত। কিন্তু আমি জানতাম না এটা গুরুতর কিছু। প্রথমে তো আমি (চিকিৎসকের কথা শোনার পর) বিস্মিতই হয়েছি।’
গত মৌসুমে দীর্ঘদিন কাকাকে সংগ্রাম করতে হয়েছে কুঁচকির চোটের সঙ্গে। বিশ্বকাপেও কাকা সতর্ক ছিলেন এই কুঁচকি নিয়েই। হাঁটুর চোট নিয়ে তিনি ভাবেনইনি, ‘আমি সব সময়ই কুঁচকির যত্ন নিয়েছি এবং আমাকে বলা হয়েছে, এটাই অন্য পেশির সঙ্গে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে থাকতে পারে। কিন্তু বুঝতে পারিনি, এটা এতটাই গুরুতর।’ বিশ্বকাপ শেষ করে ব্রাজিলে ফিরে যাওয়ার পরই ব্রাজিল দলের চিকিৎসক বলেছিলেন, তিনি কিছু চোট নিয়ে খেলেছেন। কিন্তু অনেকের কাছেই এটা চিহ্নিত হয়েছে ব্যর্থতা ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা হিসেবে। কাকা অবশ্য মাদ্রিদে এসেও নাকি তাঁর এই নতুন চোটের কথা বলেছিলেন।
ভয়ের সংবাদই বটে; তবে আশার কথা, অস্ত্রোপচারটা সফল হয়েছে। ‘এটা তাঁর ক্যারিয়ারটাই শেষ করে দিতে পারত। কারণ চোটটা ছিল খুবই গুরুতর। কিন্তু ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, খুবই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে (সংকটাপন্ন) তাঁর অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। এবং সবকিছুই হয়েছে চমৎকারভাবে’—বলেছেন বেলজিয়ামের শল্যবিদ মার্টেনস। তবে খবরটাকে এত চমৎকারভাবে নিতে পারছে না রিয়াল মাদ্রিদ। কারণ গত মৌসুমে ৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ডের চুক্তিতে মিলান থেকে রিয়ালে আসা এই ব্রাজিলিয়ান তারকার সেরে উঠতেই লেগে যাবে তিন থেকে চার মাস।
No comments