ইরান তিন স্তরের রকেট বানাচ্ছে
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেছেন, তাঁরা এক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে মহাশূন্যে স্যাটেলাইট বহন করে নিতে সক্ষম তিন স্তরবিশিষ্ট রকেট তৈরির জন্য কাজ করছেন।
আহমাদিনেজাদ বলেছেন, ২০১২ সালে তাঁরা ওই রকেট উেক্ষপণ করতে সক্ষম হবেন। হামেদান শহরে একটি স্থানীয় টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি এ কথা বলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ইরানের সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজ এজেন্সি এ খবর জানিয়েছে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘দেশের (ইরানের) বিজ্ঞানীরা তিন স্তরবিশিষ্ট রকেট বানানোর কাজ করছেন। এটি আমাদের এক হাজার কিলোমিটার উচ্চতায় নিয়ে যাবে।’
ইরান ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো মহাশূন্যে ওমিদ নামের একটি স্যাটেলাইট পাঠায়।
আহমাদিনেজাদ বলেন, তাঁরা এখন যে রকেটটি বানানোর কাজ করছেন, সেটির অভিঘাত (পেছন থেকে ধাক্কা) সক্ষমতা ওমিদকে বহনকারী রকেটের চেয়ে চারগুণ বেশি। নতুন এই রকেটের অভিঘাত সক্ষমতা হবে ১২০ থেকে ১৪০ টনের মধ্যে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘সর্বশেষ আমরা যে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছি সেটির দূরত্ব ছিল ২৫০ কিলোমিটার। আগামী বছর এর দূরত্ব ৭০০ এবং তার পরের বছর এক হাজার কিলোমিটারে উন্নীত করা হবে।’
আহমাদিনেজাদ বলেছেন, ২০১২ সালে তাঁরা ওই রকেট উেক্ষপণ করতে সক্ষম হবেন। হামেদান শহরে একটি স্থানীয় টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে তিনি এ কথা বলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ইরানের সংবাদ সংস্থা ফার্স নিউজ এজেন্সি এ খবর জানিয়েছে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘দেশের (ইরানের) বিজ্ঞানীরা তিন স্তরবিশিষ্ট রকেট বানানোর কাজ করছেন। এটি আমাদের এক হাজার কিলোমিটার উচ্চতায় নিয়ে যাবে।’
ইরান ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো মহাশূন্যে ওমিদ নামের একটি স্যাটেলাইট পাঠায়।
আহমাদিনেজাদ বলেন, তাঁরা এখন যে রকেটটি বানানোর কাজ করছেন, সেটির অভিঘাত (পেছন থেকে ধাক্কা) সক্ষমতা ওমিদকে বহনকারী রকেটের চেয়ে চারগুণ বেশি। নতুন এই রকেটের অভিঘাত সক্ষমতা হবে ১২০ থেকে ১৪০ টনের মধ্যে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘সর্বশেষ আমরা যে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছি সেটির দূরত্ব ছিল ২৫০ কিলোমিটার। আগামী বছর এর দূরত্ব ৭০০ এবং তার পরের বছর এক হাজার কিলোমিটারে উন্নীত করা হবে।’
No comments