ইউসুফকে নিয়ে পাকিস্তানের দোলাচল
যাঁকে ‘ত্রাতা’ ভেবে অবসর থেকে ফিরিয়ে আনা হলো, কয়েকটা দিন ধরে সেই মোহাম্মদ ইউসুফকে নিয়েই ছিল উত্কণ্ঠা। দলে তাঁকে কীভাবে গ্রহণ করা হবে, নতুন অধিনায়ক সালমান বাট ব্যাপারটাকে কীভাবে নেবেন, এসব নিয়ে গুঞ্জন শেষ না হতেই জানা গেল ভিসা জটিলতায় দ্বিতীয় টেস্টের আগে ইংল্যান্ড যাওয়াই হচ্ছে না ইউসুফের! ভিসা জটিলতা মিটল গত বুধবার। কাল বার্মিংহাম উড়েও গেলেন, কিন্তু ধরতে পারেননি দলের অনুশীলন। মহাগুরুত্বপূর্ণ দ্বিতীয় টেস্টে আজ ‘ত্রাতা’কে একাদশে খেলানো নিয়েই তাই দোলাচলে পাকিস্তান।
নিজ শহর লাহোরের ক্লাব ক্রিকেটে খেলা ছাড়া অবসরের পর থেকে আর কোনো ধরনের ক্রিকেটের সংস্পর্শে নেই ইউসুফ। কাল অনুশীলনও মিস করলেন। তবে ব্যাটিং দুর্বলতা ঢাকতে পাকিস্তান এতটাই মরিয়া যে আজ ইউসুফকে একাদশে দেখা গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। ইউসুফের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে শেষ মুহূর্তে, তবে ব্যাটিং লাইনআপে একটা পরিবর্তন নিশ্চিত। উমর আমিন বা আজহার আলীর জায়গায় ফিরছেন ২০০৭ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না খেলা ইয়াসির হামিদ। পরিবর্তন নিশ্চিত আরও একটি, দানিশ কানেরিয়ার জায়গায় ফিরছেন অফ স্পিনার সাঈদ আজমল।
শেষ মুহূর্তে কোনো চোট সমস্যা না থাকলে প্রথম টেস্টে বিশাল জয় পাওয়া ইংল্যান্ড দলে পরিবর্তন হচ্ছে না নিশ্চিত। কাগজে-কলমে এবং মাঠের পারফরম্যান্সেও দুদলের ব্যবধান এতটাই যে স্বাগতিকদের বলা যায় পরিষ্কার ফেবারিট। তবে পাকিস্তানের ম্যাচে ক্রিকেটীয় যুক্তি-তর্ক অনেক সময়ই খাটে না। আগের সিরিজেই অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারের পর তারা ফিরে এসেছে দারুণভাবে। ট্রেন্টব্রিজে ৩৫৪ রানের পরাজয়ের পর সালমান বাট মনে করিয়ে দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া সিরিজের কথাই। ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসও বলেছিলেন, ‘ভুলে যাবেন না সিরিজটা চার ম্যাচের, পাকিস্তান ফিরতে পারে যেকোনো সময়ই।’
উইকেট-কন্ডিশন সব মিলিয়ে ট্রেন্টব্রিজের মতো এজবাস্টনেও দেখা যেতে পারে বোলারদের রাজত্ব। গত কয়েক দিন থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে বার্মিংহামে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, একই অবস্থা থাকবে এই টেস্ট চলাকালীনও। দুদলের পেসাররাই তাই পেয়ে যেতে পারেন সুইং বোলিংয়ের আদর্শ পরিবেশ। পেস বোলিংটা দুদলেরই শক্তির জায়গা। গত টেস্টেই ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং করেছেন জেমস অ্যান্ডারসন, দিন কয়েক আগে কাউন্টির এক ম্যাচে এই মাঠেই ৮ উইকেট নিয়েছিলেন স্টুয়ার্ট ব্রড। আর পাকিস্তানের পেসত্রয়ীর সামর্থ্য তো প্রমাণিতই। গত টেস্টে ব্যবধান গড়ে দিয়েছিল এউইন মরগান ও ম্যাট প্রিয়রের সেঞ্চুরি। বোলিং-বান্ধব কন্ডিশনে এবারও ব্যবধানটা গড়ে দিতে পারেন কোনো ব্যাটসম্যান।
নিজ শহর লাহোরের ক্লাব ক্রিকেটে খেলা ছাড়া অবসরের পর থেকে আর কোনো ধরনের ক্রিকেটের সংস্পর্শে নেই ইউসুফ। কাল অনুশীলনও মিস করলেন। তবে ব্যাটিং দুর্বলতা ঢাকতে পাকিস্তান এতটাই মরিয়া যে আজ ইউসুফকে একাদশে দেখা গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। ইউসুফের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে শেষ মুহূর্তে, তবে ব্যাটিং লাইনআপে একটা পরিবর্তন নিশ্চিত। উমর আমিন বা আজহার আলীর জায়গায় ফিরছেন ২০০৭ সালের ডিসেম্বরের পর থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না খেলা ইয়াসির হামিদ। পরিবর্তন নিশ্চিত আরও একটি, দানিশ কানেরিয়ার জায়গায় ফিরছেন অফ স্পিনার সাঈদ আজমল।
শেষ মুহূর্তে কোনো চোট সমস্যা না থাকলে প্রথম টেস্টে বিশাল জয় পাওয়া ইংল্যান্ড দলে পরিবর্তন হচ্ছে না নিশ্চিত। কাগজে-কলমে এবং মাঠের পারফরম্যান্সেও দুদলের ব্যবধান এতটাই যে স্বাগতিকদের বলা যায় পরিষ্কার ফেবারিট। তবে পাকিস্তানের ম্যাচে ক্রিকেটীয় যুক্তি-তর্ক অনেক সময়ই খাটে না। আগের সিরিজেই অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারের পর তারা ফিরে এসেছে দারুণভাবে। ট্রেন্টব্রিজে ৩৫৪ রানের পরাজয়ের পর সালমান বাট মনে করিয়ে দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়া সিরিজের কথাই। ইংল্যান্ড অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসও বলেছিলেন, ‘ভুলে যাবেন না সিরিজটা চার ম্যাচের, পাকিস্তান ফিরতে পারে যেকোনো সময়ই।’
উইকেট-কন্ডিশন সব মিলিয়ে ট্রেন্টব্রিজের মতো এজবাস্টনেও দেখা যেতে পারে বোলারদের রাজত্ব। গত কয়েক দিন থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে বার্মিংহামে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, একই অবস্থা থাকবে এই টেস্ট চলাকালীনও। দুদলের পেসাররাই তাই পেয়ে যেতে পারেন সুইং বোলিংয়ের আদর্শ পরিবেশ। পেস বোলিংটা দুদলেরই শক্তির জায়গা। গত টেস্টেই ক্যারিয়ার-সেরা বোলিং করেছেন জেমস অ্যান্ডারসন, দিন কয়েক আগে কাউন্টির এক ম্যাচে এই মাঠেই ৮ উইকেট নিয়েছিলেন স্টুয়ার্ট ব্রড। আর পাকিস্তানের পেসত্রয়ীর সামর্থ্য তো প্রমাণিতই। গত টেস্টে ব্যবধান গড়ে দিয়েছিল এউইন মরগান ও ম্যাট প্রিয়রের সেঞ্চুরি। বোলিং-বান্ধব কন্ডিশনে এবারও ব্যবধানটা গড়ে দিতে পারেন কোনো ব্যাটসম্যান।
No comments