ফাটকা বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকতে গভর্নরের আহ্বান
ব্যাংক-ব্যবস্থায় ঝুঁকি কমানোর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দিকনির্দেশনা অনুসরণে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান।
গভর্নর বলেন, ‘সংক্ষিপ্ত পথে উচ্চহারে মুনাফার জন্য ছুটতে গিয়ে ব্যাংকগুলোকে কোনোভাবেই বাড়তি ঝুঁকির মুখে ফেলা ঠিক হবে না।’ তিনি ফাটকামূলক স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগে জড়িয়ে না পড়ার জন্যও ব্যাংকগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে তিন দিনব্যাপী ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠানের এক মেলা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এই আহ্বান জানান। দেশের ২৬টি ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠান তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত এই মেলায় অংশগ্রহণ করছে। খবর ইউএনবির।
গভর্নর বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে যখন বড় বড় ব্যাংকে লালবাতি জ্বলেছে ও বিশ্ব আর্থিক সংকটে বহু আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিপর্যয় নেমে এসেছে, তখন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা সবাইকে বিস্মিত করেছে।’
কিন্তু এতে আত্মতুষ্টির অবকাশ নেই উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, দেশের ব্যাংক খাতকে আরও শক্তিশালী হতে হবে।
তিনি ঝুঁকি-ব্যবস্থাপনার দিকে সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কোনো দেশের অর্থনীতির জন্য সে দেশের আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংক খাতের অবদানের কথা উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, ব্যাংক-ব্যবস্থা সমাজেরই একটি অংশ। এ ধরনের মেলার মাধ্যমে মানুষজন ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সম্যক অবহিত হতে পারবে। ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠানগুলোও নিজেদের সম্পর্কে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল ধারণা ভেঙে গ্রাহকদের কাছে সঠিক চিত্র তুলে ধরতে পারবে।
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শেরাটন হোটেলের মহাব্যবস্থাপক আহমদ বুখারী হামজা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলাম মজুমদার, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সভাপতি কে মাহমুদ সাত্তার এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন ঘোষণার পর গভর্নর মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। মেলা আগামী শনিবার পর্যন্ত চলবে।
গভর্নর বলেন, ‘সংক্ষিপ্ত পথে উচ্চহারে মুনাফার জন্য ছুটতে গিয়ে ব্যাংকগুলোকে কোনোভাবেই বাড়তি ঝুঁকির মুখে ফেলা ঠিক হবে না।’ তিনি ফাটকামূলক স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগে জড়িয়ে না পড়ার জন্যও ব্যাংকগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে তিন দিনব্যাপী ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠানের এক মেলা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এই আহ্বান জানান। দেশের ২৬টি ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠান তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত এই মেলায় অংশগ্রহণ করছে। খবর ইউএনবির।
গভর্নর বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে যখন বড় বড় ব্যাংকে লালবাতি জ্বলেছে ও বিশ্ব আর্থিক সংকটে বহু আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিপর্যয় নেমে এসেছে, তখন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের স্থিতিশীলতা সবাইকে বিস্মিত করেছে।’
কিন্তু এতে আত্মতুষ্টির অবকাশ নেই উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, দেশের ব্যাংক খাতকে আরও শক্তিশালী হতে হবে।
তিনি ঝুঁকি-ব্যবস্থাপনার দিকে সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কোনো দেশের অর্থনীতির জন্য সে দেশের আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংক খাতের অবদানের কথা উল্লেখ করে গভর্নর বলেন, ব্যাংক-ব্যবস্থা সমাজেরই একটি অংশ। এ ধরনের মেলার মাধ্যমে মানুষজন ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সম্যক অবহিত হতে পারবে। ব্যাংক ও আর্থিকপ্রতিষ্ঠানগুলোও নিজেদের সম্পর্কে প্রচলিত বিভিন্ন ভুল ধারণা ভেঙে গ্রাহকদের কাছে সঠিক চিত্র তুলে ধরতে পারবে।
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শেরাটন হোটেলের মহাব্যবস্থাপক আহমদ বুখারী হামজা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলাম মজুমদার, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সভাপতি কে মাহমুদ সাত্তার এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন ঘোষণার পর গভর্নর মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। মেলা আগামী শনিবার পর্যন্ত চলবে।
No comments