ম্যানইউ-চেলসির দুই নীতি
লিভারপুল অতীত ঐতিহ্যের কঙ্কাল বয়ে বেড়াচ্ছে দীর্ঘদিন ধরেই। এ মৌসুমেও গঠনপ্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই যেতে হবে ক্লাবটিকে। আর্সেনালেরও অত ধার কোথায়! ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ‘সোহরাব-রুস্তম’ আসলে এখন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও চেলসিই। গত কয়েকটি মৌসুমেই শিরোপা লড়াই এই দুই দলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
কদিন পরই শুরু হচ্ছে আরেকটা শিরোপা লড়াই। ইউরোপের ফুটবল এখন তারই অপেক্ষার প্রহর গুনছে। এর আগে তৈরি হয়ে নিচ্ছে দলগুলো। প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি তো আছেই, দলবদলের বাজার থেকে প্রয়োজনীয় খেলোয়াড় নিয়ে নিচ্ছে তারা। তবে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সোহরাব আর রুস্তম এই গুছিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে হাঁটছে দুই পথে।
ম্যানইউ বলছে, দলবদলের বাজারে অহেতুক টাকা-পয়সা খরচ তারা করবে না, নিজেদের যে তরুণ প্রতিভা আছে কাজে লাগাবে তাঁদেরই। চেলসির দর্শন ভিন্ন। শিরোপা জয়ের জন্য কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করতে রাজি রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচের দল। ক্লাব কর্তৃপক্ষ কোচ কার্লো আনচেলত্তিকে টাকা খরচের ‘লাইসেন্স’ দিয়ে দিয়েছে।
নিকট অতীতে তরুণ দল নিয়েই সাফল্য পেয়েছে ম্যানইউ। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও ওয়েইন রুনির তারুণ্যে ভর করে হ্যাটট্রিক প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জিতেছে ম্যানইউ। ২০০৮ সালে জিতেছে তারা চ্যাম্পিয়নস লিগ। রোনালদো-রুনিদের আগে ডেভিড বেকহাম, রায়ান গিগস, পল স্কোলসদের মতো একঝাঁক তরুণ ম্যানইউকে নিয়ে গিয়েছিলেন সাফল্যের চূড়ায়। ১৯৯৯ সালে ম্যানইউ চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল তাঁদেরই কৃতিত্বে।
বেকহাম গেছেন, শেষ হয়েছে রোনালদো-যুগও। তবে এখন ম্যানইউতে আছেন জনি ইভানস, টম ক্লিভার্লি, ড্যারেন গিবসন, রাফায়েল, মাচেদাদের মতো তরুণ খেলোয়াড়। এঁদের সঙ্গে ম্যানইউতে যোগ দিয়েছেন মেক্সিকোর ২২ বছর বয়সী তারকা হাভিয়ের হার্নান্দেজ। সবাই মিলে ম্যানইউকে দারুণ আরেকটা মৌসুম এনে দিতে পারবেন বলে বিশ্বাস ম্যানেজার অ্যালেক্স ফার্গুসনের, ‘আমি ওদের নিয়ে খুশি। আমার মনে হয়, ভালো কিছুই অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য। তরুণ খেলোয়াড়দের বেড়ে উঠতে দেওয়ায় আমাদের সুনাম আছে। আর এটা আমাদের ক্লাবের শক্তিশালী একটা দিক।’
এই শক্তিটা নেই বলেই প্রায় প্রতি মৌসুমেই খেলোয়াড় কেনায় প্রচুর টাকা খরচ করতে হয় চেলসিকে। এবারও ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এই মৌসুমে এখন পর্যন্ত অবশ্য একজনকেই চুক্তিবদ্ধ করেছেন আনচেলত্তি—লিভারপুলের ইসরায়েলি তারকা ইয়সি বেনায়ুন।
এখন অবশ্য বেশ কয়েকজন তারকার পেছনে ছুটছে চেলসি। এর মধ্যে তাদের দৃষ্টিটা বেশি পড়েছে লিভারপুলের স্প্যানিশ স্ট্রাইকার ফার্নান্দো তোরেসের দিকে। ক্লাবের প্রধান নির্বাহী রন গুরলে বলেছেন কোচ আনচেলত্তিকে টাকা খরচের ‘লাইসেন্স’ দিয়ে দেওয়ার কথা, ‘কার্লো যদি এক বা দুজন খেলোয়াড় আনতে চায়, তাহলে তিনি সেটা করতে পারেন।’
কদিন পরই শুরু হচ্ছে আরেকটা শিরোপা লড়াই। ইউরোপের ফুটবল এখন তারই অপেক্ষার প্রহর গুনছে। এর আগে তৈরি হয়ে নিচ্ছে দলগুলো। প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি তো আছেই, দলবদলের বাজার থেকে প্রয়োজনীয় খেলোয়াড় নিয়ে নিচ্ছে তারা। তবে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সোহরাব আর রুস্তম এই গুছিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে হাঁটছে দুই পথে।
ম্যানইউ বলছে, দলবদলের বাজারে অহেতুক টাকা-পয়সা খরচ তারা করবে না, নিজেদের যে তরুণ প্রতিভা আছে কাজে লাগাবে তাঁদেরই। চেলসির দর্শন ভিন্ন। শিরোপা জয়ের জন্য কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করতে রাজি রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচের দল। ক্লাব কর্তৃপক্ষ কোচ কার্লো আনচেলত্তিকে টাকা খরচের ‘লাইসেন্স’ দিয়ে দিয়েছে।
নিকট অতীতে তরুণ দল নিয়েই সাফল্য পেয়েছে ম্যানইউ। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও ওয়েইন রুনির তারুণ্যে ভর করে হ্যাটট্রিক প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জিতেছে ম্যানইউ। ২০০৮ সালে জিতেছে তারা চ্যাম্পিয়নস লিগ। রোনালদো-রুনিদের আগে ডেভিড বেকহাম, রায়ান গিগস, পল স্কোলসদের মতো একঝাঁক তরুণ ম্যানইউকে নিয়ে গিয়েছিলেন সাফল্যের চূড়ায়। ১৯৯৯ সালে ম্যানইউ চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছিল তাঁদেরই কৃতিত্বে।
বেকহাম গেছেন, শেষ হয়েছে রোনালদো-যুগও। তবে এখন ম্যানইউতে আছেন জনি ইভানস, টম ক্লিভার্লি, ড্যারেন গিবসন, রাফায়েল, মাচেদাদের মতো তরুণ খেলোয়াড়। এঁদের সঙ্গে ম্যানইউতে যোগ দিয়েছেন মেক্সিকোর ২২ বছর বয়সী তারকা হাভিয়ের হার্নান্দেজ। সবাই মিলে ম্যানইউকে দারুণ আরেকটা মৌসুম এনে দিতে পারবেন বলে বিশ্বাস ম্যানেজার অ্যালেক্স ফার্গুসনের, ‘আমি ওদের নিয়ে খুশি। আমার মনে হয়, ভালো কিছুই অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য। তরুণ খেলোয়াড়দের বেড়ে উঠতে দেওয়ায় আমাদের সুনাম আছে। আর এটা আমাদের ক্লাবের শক্তিশালী একটা দিক।’
এই শক্তিটা নেই বলেই প্রায় প্রতি মৌসুমেই খেলোয়াড় কেনায় প্রচুর টাকা খরচ করতে হয় চেলসিকে। এবারও ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এই মৌসুমে এখন পর্যন্ত অবশ্য একজনকেই চুক্তিবদ্ধ করেছেন আনচেলত্তি—লিভারপুলের ইসরায়েলি তারকা ইয়সি বেনায়ুন।
এখন অবশ্য বেশ কয়েকজন তারকার পেছনে ছুটছে চেলসি। এর মধ্যে তাদের দৃষ্টিটা বেশি পড়েছে লিভারপুলের স্প্যানিশ স্ট্রাইকার ফার্নান্দো তোরেসের দিকে। ক্লাবের প্রধান নির্বাহী রন গুরলে বলেছেন কোচ আনচেলত্তিকে টাকা খরচের ‘লাইসেন্স’ দিয়ে দেওয়ার কথা, ‘কার্লো যদি এক বা দুজন খেলোয়াড় আনতে চায়, তাহলে তিনি সেটা করতে পারেন।’
No comments