নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি সই
মিয়ানমারের সামরিক জান্তাপ্রধান জেনারেল থান শোয়ের পাঁচ দিনব্যাপী ভারত সফর গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। তাঁর এ সফরকালে দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতাবিষয়ক বেশ কিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
অপরাধ দমনে প্রতিবেশী দেশ দুটি আইনি সহযোগিতাবিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এ চুক্তির আওতায় ভারত সরকার সীমান্তবর্তী উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো থেকে বিদ্রোহীদের অপসারণে অভিযান চালাতে পারবে। এ ছাড়া সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচাররোধেও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
মিয়ানমারের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে রাস্তা তৈরির জন্য ছয় কোটি মার্কিন ডলার দিতে রাজি হয়েছে ভারত। এ ছাড়া আরও এক কোটি ডলার দিতে রাজি হয়েছে নয়াদিল্লি। মিয়ানমার এই অর্থ দিয়ে ভারত থেকে কৃষি যন্ত্রপাতি কিনবে।
এদিকে সামরিক জান্তাপ্রধানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সারা বিশ্বের মানবাধিকার কর্মী ও মিয়ানমারের প্রবাসী নাগরিকেরা। দিল্লিতে বসবাসকারী গণতন্ত্রপন্থী মিয়ানমারের প্রবাসী নাগরিকেরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। তাঁদের সঙ্গে বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও যোগ দেন। ১৯৮৮ সালে সামরিক অভিযানের পর এসব ভিক্ষু মিয়ানমার থেকে ভারতে পালিয়ে যান।
দিল্লিভিত্তিক একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান বলেছে, থান শোয়ের এ সফরকালে ভারত সরকার মিয়ানমারের আসন্ন নির্বাচনের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ নির্বাচন যাতে বহির্বিশ্বে বিশ্বাসযোগ্য হয়, সে ব্যাপারে থান শোয়েকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
অপরাধ দমনে প্রতিবেশী দেশ দুটি আইনি সহযোগিতাবিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এ চুক্তির আওতায় ভারত সরকার সীমান্তবর্তী উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো থেকে বিদ্রোহীদের অপসারণে অভিযান চালাতে পারবে। এ ছাড়া সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচাররোধেও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
মিয়ানমারের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে রাস্তা তৈরির জন্য ছয় কোটি মার্কিন ডলার দিতে রাজি হয়েছে ভারত। এ ছাড়া আরও এক কোটি ডলার দিতে রাজি হয়েছে নয়াদিল্লি। মিয়ানমার এই অর্থ দিয়ে ভারত থেকে কৃষি যন্ত্রপাতি কিনবে।
এদিকে সামরিক জান্তাপ্রধানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোয় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সারা বিশ্বের মানবাধিকার কর্মী ও মিয়ানমারের প্রবাসী নাগরিকেরা। দিল্লিতে বসবাসকারী গণতন্ত্রপন্থী মিয়ানমারের প্রবাসী নাগরিকেরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। তাঁদের সঙ্গে বৌদ্ধ ভিক্ষুরাও যোগ দেন। ১৯৮৮ সালে সামরিক অভিযানের পর এসব ভিক্ষু মিয়ানমার থেকে ভারতে পালিয়ে যান।
দিল্লিভিত্তিক একটি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান বলেছে, থান শোয়ের এ সফরকালে ভারত সরকার মিয়ানমারের আসন্ন নির্বাচনের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ নির্বাচন যাতে বহির্বিশ্বে বিশ্বাসযোগ্য হয়, সে ব্যাপারে থান শোয়েকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
No comments