চট্টগ্রাম বন্দরে দরপত্রের মাধ্যমে ছয় জেটিতে অপারেটর নিয়োগ
চট্টগ্রাম বন্দরে সাধারণ কার্গো বার্থের (জেসিবি) ছয়টি জেটিতে ছয়টি অপারেটর নিয়োগ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে তাদের এ কাজ দেওয়া হয়েছে।
তবে কন্টেইনার জেটির দরপত্রে সর্বনিম্ন দরদাতার কাগজপত্রে গরমিল থাকার অভিযোগ তুলে কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। এই ছয়টি কন্টেইনার জেটিতে নতুন করে দরপত্র আহ্বানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার বন্দরের ৮ নম্বর জেটিতে এমভি পেনথেরা জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হবে সদ্য নিয়োগ পাওয়া বেসরকারি অপারেটরদের। পর্যায়ক্রমে অন্য পাঁচটি সাধারণ জেটিতে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ শুরু হবে।
বন্দরের কর্মকর্তাদের হিসাব মতে, প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের কারণে এই ছয়টি জেটিতে আগামী তিন বছরে পণ্য ওঠানো-নামানো বাবদ বন্দরের সাশ্রয় হবে ১১০ কোটি টাকা। নতুন নিয়োগ পাওয়া ছয় অপারেটরকে আগামী তিন বছর ১৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা পরিশোধ করবে বন্দর কর্তৃপক্ষ। অথচ দরপত্র ছাড়াই আগের দরের হিসাবে কাজ করলে বন্দরের ব্যয় হতো ১২৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
আইনি জটিলতার কারণে গত ১০ মে রাত থেকে সাধারণ পণ্য খালাসের এই ছয়টি জেটি (জেসিবি) এবং আরও ছয়টি কন্টেইনার জেটিতে বন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ শুরু হয়।
এর আগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জরুরি অবস্থা জারির পর এই ১২টি জেটির কাজ কোনো প্রকার দরপত্র আহ্বান ছাড়াই ১২টি বার্থ অপারেটর ও তাঁদের সহযোগী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (পরিবহন) কে এম মোয়াজ্জেম হোসাইন প্রথম আলোকে বলেন, আগামী তিন বছর ছয়টি বার্থে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজে ১১০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বন্দরের। প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে কাজ দেওয়ার কারণে এই সাশ্রয় হচ্ছে।
বন্দরের কর্মকর্তারা জানান, কর্তৃপক্ষ পণ্য ওঠানো-নামানোসহ নানা খাতে আমদানিকারক ও শিপিং এজেন্ট থেকে সরাসরি মাশুল আদায় করে। সেই মাশুল থেকে বেসরকারি অপারেটরদের বিল পরিশোধ করা হয়।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ১৬ মে থেকে দরপত্র ছাড়াই স্টিভেডোরস প্রতিষ্ঠানগুলো ছয়টি সাধারণ পণ্য ওঠানো-নামানোর জেটি ও ছয়টি কন্টেইনার জেটিতে অপারেটর হিসেবে কাজ শুরু করে।
৮ নম্বর জেটিতে নিয়োগ পাওয়া বেসরকারি অপারেটর পঞ্চরাগ উদয়ন সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভেজ আহমেদ প্রথম আলোকে জানান, সকালে জেটিতে জাহাজ ভেড়ার পরপরই তাঁরা কাজ শুরু করবেন। তিনি বলেন, বর্তমানে বন্দরের ব্যবস্থাপনায় যেসব শ্রমিক পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ করছেন, তাঁরা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় নতুনভাবে কাজ করবেন।
নতুন নিয়োগ পাওয়া অন্য পাঁচটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রুহুল আমিন অ্যান্ড ব্রাদার্স, এ ডব্লিউ খান অ্যান্ড কোম্পানি, ইউনাইটেড ট্রেডিং কোম্পানি, কসমস এন্টারপ্রিনিয়ার্স ও ফোর জুয়েলস স্টিভেডোরিং সিন্ডিকেট।
তবে কন্টেইনার জেটির দরপত্রে সর্বনিম্ন দরদাতার কাগজপত্রে গরমিল থাকার অভিযোগ তুলে কার্যাদেশ দেওয়া হয়নি। এই ছয়টি কন্টেইনার জেটিতে নতুন করে দরপত্র আহ্বানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান।
বন্দর সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার বন্দরের ৮ নম্বর জেটিতে এমভি পেনথেরা জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হবে সদ্য নিয়োগ পাওয়া বেসরকারি অপারেটরদের। পর্যায়ক্রমে অন্য পাঁচটি সাধারণ জেটিতে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ শুরু হবে।
বন্দরের কর্মকর্তাদের হিসাব মতে, প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের কারণে এই ছয়টি জেটিতে আগামী তিন বছরে পণ্য ওঠানো-নামানো বাবদ বন্দরের সাশ্রয় হবে ১১০ কোটি টাকা। নতুন নিয়োগ পাওয়া ছয় অপারেটরকে আগামী তিন বছর ১৪ কোটি ৬৪ লাখ টাকা পরিশোধ করবে বন্দর কর্তৃপক্ষ। অথচ দরপত্র ছাড়াই আগের দরের হিসাবে কাজ করলে বন্দরের ব্যয় হতো ১২৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।
আইনি জটিলতার কারণে গত ১০ মে রাত থেকে সাধারণ পণ্য খালাসের এই ছয়টি জেটি (জেসিবি) এবং আরও ছয়টি কন্টেইনার জেটিতে বন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ শুরু হয়।
এর আগে গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জরুরি অবস্থা জারির পর এই ১২টি জেটির কাজ কোনো প্রকার দরপত্র আহ্বান ছাড়াই ১২টি বার্থ অপারেটর ও তাঁদের সহযোগী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছিল।
চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালক (পরিবহন) কে এম মোয়াজ্জেম হোসাইন প্রথম আলোকে বলেন, আগামী তিন বছর ছয়টি বার্থে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজে ১১০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে বন্দরের। প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে কাজ দেওয়ার কারণে এই সাশ্রয় হচ্ছে।
বন্দরের কর্মকর্তারা জানান, কর্তৃপক্ষ পণ্য ওঠানো-নামানোসহ নানা খাতে আমদানিকারক ও শিপিং এজেন্ট থেকে সরাসরি মাশুল আদায় করে। সেই মাশুল থেকে বেসরকারি অপারেটরদের বিল পরিশোধ করা হয়।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ১৬ মে থেকে দরপত্র ছাড়াই স্টিভেডোরস প্রতিষ্ঠানগুলো ছয়টি সাধারণ পণ্য ওঠানো-নামানোর জেটি ও ছয়টি কন্টেইনার জেটিতে অপারেটর হিসেবে কাজ শুরু করে।
৮ নম্বর জেটিতে নিয়োগ পাওয়া বেসরকারি অপারেটর পঞ্চরাগ উদয়ন সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভেজ আহমেদ প্রথম আলোকে জানান, সকালে জেটিতে জাহাজ ভেড়ার পরপরই তাঁরা কাজ শুরু করবেন। তিনি বলেন, বর্তমানে বন্দরের ব্যবস্থাপনায় যেসব শ্রমিক পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ করছেন, তাঁরা বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় নতুনভাবে কাজ করবেন।
নতুন নিয়োগ পাওয়া অন্য পাঁচটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রুহুল আমিন অ্যান্ড ব্রাদার্স, এ ডব্লিউ খান অ্যান্ড কোম্পানি, ইউনাইটেড ট্রেডিং কোম্পানি, কসমস এন্টারপ্রিনিয়ার্স ও ফোর জুয়েলস স্টিভেডোরিং সিন্ডিকেট।
No comments