হরভজনের কথা বললেন মুরালি
সব সময় মুখে হাসি লেগে থাকে তাঁর। চেহারায় নিরীহ ভাব, কথাবার্তায় খুব বিনয়ী। এই হচ্ছেন মুত্তিয়া মুরালিধরন। কিন্তু নিরীহ, হাসিখুশি আর বিনয়ী মুরালিধরনের চেহারাটা বিশ্বজোড়া ব্যাটসম্যানদের কাছে দুঃস্বপ্নের অপর নাম। মুরালিধরনকে সামলাতে হবে, এ নিয়ে আতঙ্কে ভোগেননি এমন ব্যাটসম্যান কজন আছেন?
এই দুঃস্বপ্ন, এই আতঙ্কের যবনিকাপাত হতে চলেছে। অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অফ স্পিনার। গলে ভারতের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার প্রথম টেস্ট শেষেই বিদায় নেবেন মুরালিধরন। তাঁর অবসরের ঘোষণায় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে নিশ্চয়ই স্বস্তির আবহ। অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল ক্লার্ক যেমন বলেছেন, ‘তার (মুরালিধরন) মুখোমুখি আর হতে হবে না, আমার মনে হয়, এটা শুনে বিশ্বের অনেক ব্যাটসম্যানই খুব খুশি হবে।’
এক দশকের চেয়েও বেশি সময় ধরে ব্যাটসম্যানদের দুঃস্বপ্ন হয়ে ছিলেন দুজন স্পিনার। মুরালিধরনের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান লেগ স্পিনার শেন ওয়ার্ন। নব্বইয়ের দশক পেরিয়ে আরও প্রায় ৬-৭ বছর বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আলোচনা ছিল—ওয়ার্ন না মুরালিধরন, টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিকানাটা থাকবে কার? দুই মহারথীর লড়াইয়ের সেই সময়টার কথা স্মৃতিচারণা করেছেন ওয়ার্ন, ‘শচীন টেন্ডুলকার না ব্রায়ান লারা—ব্যাটিংয়ে যেমন এ রকম একটা প্রতিযোগিতা ছিল, তেমনই বোলিংয়ে ছিল আমার আর মুরালির মধ্যে। তবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কিন্তু ইতিবাচকই ছিল।’
মুরালি-ওয়ার্নের এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার সমাপ্তি হয়েছে ওয়ার্নের ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর মধ্য দিয়ে। এরপর থেকে মুরালিধরনের একক রাজত্বই। এখন মুরালিধরনও চলে যাচ্ছেন। এমন কেউ কি আছেন, মুরালিধরনের এই কীর্তিকে ছাপিয়ে যেতে পারেন?
একজন আছেন। ভারতের অফ স্পিনার হরভজন সিং। আর কেউ নয়, হরভজনের নামটা বললেন মুরালিধরন নিজেই। ‘আমার ধারণা, একমাত্র হরভজনই এটা করতে পারে। আমি ঠিক জানি না, তার বয়স কত বা সে আর কত দিন খেলবে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে আমার রেকর্ড ভাঙার মতো এই একজনই আছে বলে মনে হয়’—বলেছেন ওয়ানডেতে ৫১৫ ও টেস্টে ৭৯২ উইকেটের মালিক মুরালিধরন।
এই দুঃস্বপ্ন, এই আতঙ্কের যবনিকাপাত হতে চলেছে। অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অফ স্পিনার। গলে ভারতের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার প্রথম টেস্ট শেষেই বিদায় নেবেন মুরালিধরন। তাঁর অবসরের ঘোষণায় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে নিশ্চয়ই স্বস্তির আবহ। অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল ক্লার্ক যেমন বলেছেন, ‘তার (মুরালিধরন) মুখোমুখি আর হতে হবে না, আমার মনে হয়, এটা শুনে বিশ্বের অনেক ব্যাটসম্যানই খুব খুশি হবে।’
এক দশকের চেয়েও বেশি সময় ধরে ব্যাটসম্যানদের দুঃস্বপ্ন হয়ে ছিলেন দুজন স্পিনার। মুরালিধরনের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ান লেগ স্পিনার শেন ওয়ার্ন। নব্বইয়ের দশক পেরিয়ে আরও প্রায় ৬-৭ বছর বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় আলোচনা ছিল—ওয়ার্ন না মুরালিধরন, টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিকানাটা থাকবে কার? দুই মহারথীর লড়াইয়ের সেই সময়টার কথা স্মৃতিচারণা করেছেন ওয়ার্ন, ‘শচীন টেন্ডুলকার না ব্রায়ান লারা—ব্যাটিংয়ে যেমন এ রকম একটা প্রতিযোগিতা ছিল, তেমনই বোলিংয়ে ছিল আমার আর মুরালির মধ্যে। তবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কিন্তু ইতিবাচকই ছিল।’
মুরালি-ওয়ার্নের এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার সমাপ্তি হয়েছে ওয়ার্নের ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর মধ্য দিয়ে। এরপর থেকে মুরালিধরনের একক রাজত্বই। এখন মুরালিধরনও চলে যাচ্ছেন। এমন কেউ কি আছেন, মুরালিধরনের এই কীর্তিকে ছাপিয়ে যেতে পারেন?
একজন আছেন। ভারতের অফ স্পিনার হরভজন সিং। আর কেউ নয়, হরভজনের নামটা বললেন মুরালিধরন নিজেই। ‘আমার ধারণা, একমাত্র হরভজনই এটা করতে পারে। আমি ঠিক জানি না, তার বয়স কত বা সে আর কত দিন খেলবে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে আমার রেকর্ড ভাঙার মতো এই একজনই আছে বলে মনে হয়’—বলেছেন ওয়ানডেতে ৫১৫ ও টেস্টে ৭৯২ উইকেটের মালিক মুরালিধরন।
No comments