শিল্পপার্কের সুবিধা চান প্রকৌশল শিল্প মালিকেরা
বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতি (বিইআইওএ) সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) আওতায় দেশের বিকাশমান ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) অবকাঠামো উন্নয়নে খাতওয়ারি শিল্পপার্ক স্থাপনের সুযোগ দাবি করেছে।
বিইআইওএর সভাপতি আবদুর রাজ্জাক ও মহাসচিব আবদুল হাকিম মিয়া সম্প্রতি এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
বাজেট প্রতিক্রিয়ায় বিইআইওএর শীর্ষ দুই নেতা প্রতিবেশী দেশগুলোর উদাহরণ দিয়ে বলেন, শিল্পপার্ক স্থাপিত হলে আধুনিক প্রযুক্তির সমাবেশ ঘটে এবং দেশে নতুন নতুন শিল্প গড়ে ওঠে। তাঁরা অপরিকল্পিত শিল্পায়নের উল্লেখ করে বলেন, শিল্পপার্ক স্থাপনের উদ্যোগ দেশকে পরিকল্পিত শিল্পায়নের দিকে নিয়ে যাবে।
বিইআইওএ দেশে সম্ভাবনাময় হালকা প্রকৌশলশিল্পের বিকাশে ‘পণের বিনিময়ে করযোগ্য পণ্য সার্ভিসিং বা মেরামতের’ ওপর দীর্ঘদিন ধরে আরোপিত মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) প্রত্যাহারের দাবি জানান। তাঁরা মেরামতসেবা তথা শ্রমিকের মজুরির ওপর মূসক আরোপকে ‘মানবিক বিবেচনায় অযৌক্তিক’ বলে উল্লেখ করেন।
চশমা শিল্প সমিতি: এদিকে বাংলাদেশ চশমাশিল্প ও বণিক সমিতি বাজেটে চশমার ফ্রেমের ওপর প্রস্তাবিত ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমিয়ে পাঁচ শতাংশে এবং ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ট্যারিফ ভ্যালু সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে চশমাশিল্প ও বণিক সমিতি (বিওআইটিএ) এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রধামন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানায়। এতে বক্তব্য দেন সমিতির সভাপতি মো. ফজলুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে এ পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ এবং মেটাল ফ্রেমে ১০০ টাকা ও প্লাস্টিক ফ্রেমে ৭০ টাকা ট্যারিফ ভ্যালু নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর প্রভাব চশমা ব্যবহারকারী গরিব ও সাধারণ মানুষের ওপর পড়বে।
বিইআইওএর সভাপতি আবদুর রাজ্জাক ও মহাসচিব আবদুল হাকিম মিয়া সম্প্রতি এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
বাজেট প্রতিক্রিয়ায় বিইআইওএর শীর্ষ দুই নেতা প্রতিবেশী দেশগুলোর উদাহরণ দিয়ে বলেন, শিল্পপার্ক স্থাপিত হলে আধুনিক প্রযুক্তির সমাবেশ ঘটে এবং দেশে নতুন নতুন শিল্প গড়ে ওঠে। তাঁরা অপরিকল্পিত শিল্পায়নের উল্লেখ করে বলেন, শিল্পপার্ক স্থাপনের উদ্যোগ দেশকে পরিকল্পিত শিল্পায়নের দিকে নিয়ে যাবে।
বিইআইওএ দেশে সম্ভাবনাময় হালকা প্রকৌশলশিল্পের বিকাশে ‘পণের বিনিময়ে করযোগ্য পণ্য সার্ভিসিং বা মেরামতের’ ওপর দীর্ঘদিন ধরে আরোপিত মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) প্রত্যাহারের দাবি জানান। তাঁরা মেরামতসেবা তথা শ্রমিকের মজুরির ওপর মূসক আরোপকে ‘মানবিক বিবেচনায় অযৌক্তিক’ বলে উল্লেখ করেন।
চশমা শিল্প সমিতি: এদিকে বাংলাদেশ চশমাশিল্প ও বণিক সমিতি বাজেটে চশমার ফ্রেমের ওপর প্রস্তাবিত ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক কমিয়ে পাঁচ শতাংশে এবং ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ট্যারিফ ভ্যালু সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে চশমাশিল্প ও বণিক সমিতি (বিওআইটিএ) এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রধামন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানায়। এতে বক্তব্য দেন সমিতির সভাপতি মো. ফজলুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেটে এ পণ্যের ওপর ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ এবং মেটাল ফ্রেমে ১০০ টাকা ও প্লাস্টিক ফ্রেমে ৭০ টাকা ট্যারিফ ভ্যালু নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর প্রভাব চশমা ব্যবহারকারী গরিব ও সাধারণ মানুষের ওপর পড়বে।
No comments