চীনে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি
টানা বৃষ্টিপাতের কারণে চীনে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বন্যায় গত এক সপ্তাহে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে নিখোঁজ হয়েছে ৮৬ জন। ভয়াবহ এ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আট লাখ লোককে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর আগে সরিয়ে নেওয়া হয় ১৪ লাখ লোক। ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বন্যায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ৬৮ হাজার ঘরবাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরও অনেক। ১২ লাখ একর জমির ফসল তলিয়ে গেছে। নদীর দুই তীর ও নিচু এলাকায় বসবাসকারী লোকদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। উদ্ধারকাজ আরও জোরদার করেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত টেলিভিশনে পূর্বাঞ্চলীয় জিয়াংজি প্রদেশের তলিয়ে যাওয়া বিস্তীর্ণ ফসলের ক্ষেতের দৃশ্য দেখানো হয়েছে। ফুজিয়ান প্রদেশে দেখা গেছে সেনাদের উদ্ধার ও ত্রাণকাজে সমন্বয় করতে। এ প্রদেশের বিভিন্ন রাস্তায় বন্যার পানির তোড়ে উপড়ে পড়া গাছপালা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এখানে ভূমিধসে গতকাল আরও ১২ জন মারা গেছে। নিখোঁজ রয়েছে ১২ জন। বন্যায় বিভিন্ন প্রদেশের রেল যোগাযোগ ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সাংহাই প্রদেশে গতকাল ১৮টি রেল সার্ভিস বাতিল করা হয়। এতে বিপদে পড়েন ২০ হাজার যাত্রী। বন্যার কারণে রাজধানী বেইজিংয়ের সঙ্গে ফুজিয়ান প্রদেশের একটি এলাকারও রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে বলা হয়েছে, জিজিয়াং, ফুজিয়ান, জিয়াংজি, হেনান, গুয়ানজিসহ আরও কিছু প্রদেশে গতকাল ১০০ থেকে ১৮০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এসব এলাকায় আরও ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বন্যায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ৬৮ হাজার ঘরবাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরও অনেক। ১২ লাখ একর জমির ফসল তলিয়ে গেছে। নদীর দুই তীর ও নিচু এলাকায় বসবাসকারী লোকদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। উদ্ধারকাজ আরও জোরদার করেছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত টেলিভিশনে পূর্বাঞ্চলীয় জিয়াংজি প্রদেশের তলিয়ে যাওয়া বিস্তীর্ণ ফসলের ক্ষেতের দৃশ্য দেখানো হয়েছে। ফুজিয়ান প্রদেশে দেখা গেছে সেনাদের উদ্ধার ও ত্রাণকাজে সমন্বয় করতে। এ প্রদেশের বিভিন্ন রাস্তায় বন্যার পানির তোড়ে উপড়ে পড়া গাছপালা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এখানে ভূমিধসে গতকাল আরও ১২ জন মারা গেছে। নিখোঁজ রয়েছে ১২ জন। বন্যায় বিভিন্ন প্রদেশের রেল যোগাযোগ ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সাংহাই প্রদেশে গতকাল ১৮টি রেল সার্ভিস বাতিল করা হয়। এতে বিপদে পড়েন ২০ হাজার যাত্রী। বন্যার কারণে রাজধানী বেইজিংয়ের সঙ্গে ফুজিয়ান প্রদেশের একটি এলাকারও রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে বলা হয়েছে, জিজিয়াং, ফুজিয়ান, জিয়াংজি, হেনান, গুয়ানজিসহ আরও কিছু প্রদেশে গতকাল ১০০ থেকে ১৮০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এসব এলাকায় আরও ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
No comments