বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্য বাধা দূর হবে এ বছরই -বাণিজ্যমন্ত্রীর আশাবাদ
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান শুল্ক ও অশুল্ক প্রতিবন্ধকতাগুলো চলতি বছরের মধ্যেই দূর করা সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মতিতে স্বাক্ষরিত যৌথ ইশতেহারের পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ অপেক্ষা করছে। এতে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আরও জোরদার হবে।
বাংলাদেশ সফররত ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের (এফআইইও) ২০ সদস্যের এক ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রতিনিধিদলটির নেতৃত্ব দেন এফআইইও চেয়ারম্যান রমেশ কুমার আগারওয়াল।
সূত্র জানায়, অতীতে ব্যবসাকে উন্নয়নের হাতিয়ারের পরিবর্তে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বলে সফররত প্রতিনিধিদলকে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
সূত্র মতে, সভায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা বিনিয়োগের জন্য অনুকূল বলে জানিয়েছে ভারতের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, পোলট্রি, কারিগরি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, যোগাযোগ অবকাঠামো, সিরামিক, ওষুধ, বস্ত্র ও প্লাস্টিক খাতে তাঁরা বিনিয়োগে আগ্রহী এবং এ ব্যাপারে অনেক দূর এগিয়েছেনও।
জানা গেছে, বাংলাদেশে ভারতীয় বিনিয়োগের আগ্রহকে স্বাগত জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, এ দেশে বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ বিদ্যমান। কারণ, এখানে রয়েছে সহজলভ্য ও দক্ষ শ্রমিক এবং পণ্য রপ্তানিতে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুযোগ।
ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে বাংলাদেশ বড় ধরনে ঘাটতি মোকাবিলা করে আসছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারত থেকে ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য আমদানির বিপরীতে সে দেশে ২৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। ফলে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। অবশ্য তার আগের বছর (২০০৭-০৮) এই ঘাটতি ছিল ৩০০ কোটি ডলার।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মতিতে স্বাক্ষরিত যৌথ ইশতেহারের পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ অপেক্ষা করছে। এতে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আরও জোরদার হবে।
বাংলাদেশ সফররত ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের (এফআইইও) ২০ সদস্যের এক ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রতিনিধিদলটির নেতৃত্ব দেন এফআইইও চেয়ারম্যান রমেশ কুমার আগারওয়াল।
সূত্র জানায়, অতীতে ব্যবসাকে উন্নয়নের হাতিয়ারের পরিবর্তে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বলে সফররত প্রতিনিধিদলকে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
সূত্র মতে, সভায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা বিনিয়োগের জন্য অনুকূল বলে জানিয়েছে ভারতের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, পোলট্রি, কারিগরি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, যোগাযোগ অবকাঠামো, সিরামিক, ওষুধ, বস্ত্র ও প্লাস্টিক খাতে তাঁরা বিনিয়োগে আগ্রহী এবং এ ব্যাপারে অনেক দূর এগিয়েছেনও।
জানা গেছে, বাংলাদেশে ভারতীয় বিনিয়োগের আগ্রহকে স্বাগত জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, এ দেশে বিনিয়োগের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ বিদ্যমান। কারণ, এখানে রয়েছে সহজলভ্য ও দক্ষ শ্রমিক এবং পণ্য রপ্তানিতে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুযোগ।
ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে বাংলাদেশ বড় ধরনে ঘাটতি মোকাবিলা করে আসছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ভারত থেকে ২৮৬ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের পণ্য আমদানির বিপরীতে সে দেশে ২৭ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। ফলে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। অবশ্য তার আগের বছর (২০০৭-০৮) এই ঘাটতি ছিল ৩০০ কোটি ডলার।
No comments