ফ্রান্স দেশে ফিরল পুলিশি পাহারায়
লজ্জার এক বিশ্বকাপ শেষ করে দেশে ফিরেছে ফ্রান্স ফুটবল দল। দেশে ফিরেছে তারা নীরবে, তবে কড়া পুলিশি নিরাপত্তায়।
ফ্রান্সের ফুটবল ফেডারেশনের পাঠানো বিশেষ বিমানে করে ফিরেছেন অঁরি-এভরারা। ফ্রান্সের খেলোয়াড়দের বহন করা বিমানটি ১৫ ঘণ্টার যাত্রা শেষে নেমেছে প্যারিস থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরের লা বারগেত বিমানবন্দরে।
কিছু সমর্থক গিয়ে পৌঁছেছিল সেখানেও। উপস্থিত হয়েছিলেন প্রায় এক ডজন ফটোগ্রাফার ও ক্যামেরাম্যান। তবে পুলিশ সমর্থকদের কাছেই ঘেঁষতে দেয়নি। অটোগ্রাফশিকারি আর ক্যামেরাম্যানদেরও রাখা হয় তারের বেড়ার ওপারে।
ফ্রান্স দলের লজ্জাজনক ফেরা দেখতে যারা সেখানে গিয়েছিল, তারা জানিয়েছে, বিমান থেকে নেমে সরাসরি দুটো বাসে গিয়ে ওঠেন ফরাসি খেলোয়াড়েরা। তবে ফ্রাঙ্ক রিবেরি এবং অলিম্পিক লিওঁর খেলোয়াড়েরা বিমান থেকে নেমে আবার উঠে যান অন্য দুটি প্রাইভেট বিমানে।
থিয়েরি অঁরি প্রেসিডেন্টের পাঠানো লিমুজিনে চেপে সোজা চলে গেছেন এলিসি প্রাসাদে। সেখানে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজির সঙ্গে বিশেষ সভায় বসেছিলেন তিনি। ফ্রান্সের বিশ্বকাপ-ব্যর্থতা আর বিতর্কই যে আলোচনার মূল বিষয় ছিল, সেটা অনুমান করাই যাচ্ছে।
তিন ম্যাচের দুটিতে হেরে এবং একটিতে ড্র করে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছে ফ্রান্স। এর সঙ্গে আনেলকা-বিতর্ক এবং খেলোয়াড়দের ধর্মঘট মিলে ফরাসিদের লজ্জাটা বেড়েছে আরও।
ফ্রান্সের ফুটবল ফেডারেশনের পাঠানো বিশেষ বিমানে করে ফিরেছেন অঁরি-এভরারা। ফ্রান্সের খেলোয়াড়দের বহন করা বিমানটি ১৫ ঘণ্টার যাত্রা শেষে নেমেছে প্যারিস থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরের লা বারগেত বিমানবন্দরে।
কিছু সমর্থক গিয়ে পৌঁছেছিল সেখানেও। উপস্থিত হয়েছিলেন প্রায় এক ডজন ফটোগ্রাফার ও ক্যামেরাম্যান। তবে পুলিশ সমর্থকদের কাছেই ঘেঁষতে দেয়নি। অটোগ্রাফশিকারি আর ক্যামেরাম্যানদেরও রাখা হয় তারের বেড়ার ওপারে।
ফ্রান্স দলের লজ্জাজনক ফেরা দেখতে যারা সেখানে গিয়েছিল, তারা জানিয়েছে, বিমান থেকে নেমে সরাসরি দুটো বাসে গিয়ে ওঠেন ফরাসি খেলোয়াড়েরা। তবে ফ্রাঙ্ক রিবেরি এবং অলিম্পিক লিওঁর খেলোয়াড়েরা বিমান থেকে নেমে আবার উঠে যান অন্য দুটি প্রাইভেট বিমানে।
থিয়েরি অঁরি প্রেসিডেন্টের পাঠানো লিমুজিনে চেপে সোজা চলে গেছেন এলিসি প্রাসাদে। সেখানে প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজির সঙ্গে বিশেষ সভায় বসেছিলেন তিনি। ফ্রান্সের বিশ্বকাপ-ব্যর্থতা আর বিতর্কই যে আলোচনার মূল বিষয় ছিল, সেটা অনুমান করাই যাচ্ছে।
তিন ম্যাচের দুটিতে হেরে এবং একটিতে ড্র করে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নিয়েছে ফ্রান্স। এর সঙ্গে আনেলকা-বিতর্ক এবং খেলোয়াড়দের ধর্মঘট মিলে ফরাসিদের লজ্জাটা বেড়েছে আরও।
No comments