বিব্রত ফরাসি সরকার
ফ্রান্স এর আগেও অনেকবার বিশ্বকাপের প্রথম পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে। কিন্তু এ রকম শোরগোল কখনো তৈরি হয়েছে বলে মনে হয় না। শুধু তো মাঠে পারফরম্যান্স নয়, মাঠের বাইরেও ফরাসি ফুটবলকে লজ্জায় ডুবিয়েছে খেলোয়াড়রা।
নিকোলাস আনেলকার গালিগালাজ, খেলোয়াড়দের বিদ্রোহ মিলিয়ে ফরাসিরা মহাবিব্রত। বিব্রত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিও। সারকোজি এই বিষয়ে কথা বলার জন্য ব্যক্তিগতভাবে ডেকে পাঠিয়েছেন থিয়েরি অঁরিকে।
এখনো পর্যন্ত ফ্রান্সের এই বিপর্যয় নিয়ে প্রেসিডেন্ট নিজে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে এবার মুখ খুললেন সরকারের মুখপাত্র লুক চ্যাটেল। চ্যাটেল বলছেন, দেশের সবার মতোই তিনি ক্ষুব্ধ, ‘আমি আর দশজনের মতো ফ্রান্স দলের একজন সমর্থক। সবার মতোই হতাশ। দেশের নাগরিক হিসেবে এদের কার্যকলাপে নিঃস্ব বোধ করছি। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি খুব ক্ষুব্ধও।’
ফ্রান্সের খেলোয়াড়েরা যা করেছেন তাতে সে দেশের মন্ত্রীদের ‘গর্বিত’ হওয়ার তো কথা নয়। এবার বিশ্বকাপে ফ্রান্সের একমাত্র গোলদাতা ফ্লোরেন্ত মালুদা বলছেন, ‘সব খেলোয়াড়ের পক্ষ থেকে আমি আবারও জাতির কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। যা করেছি, তাতে আমরাও গর্ববোধ করছি না। জানি না আমাদের কীভাবে ক্ষমা করা হবে।’
নিকোলাস আনেলকার গালিগালাজ, খেলোয়াড়দের বিদ্রোহ মিলিয়ে ফরাসিরা মহাবিব্রত। বিব্রত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিও। সারকোজি এই বিষয়ে কথা বলার জন্য ব্যক্তিগতভাবে ডেকে পাঠিয়েছেন থিয়েরি অঁরিকে।
এখনো পর্যন্ত ফ্রান্সের এই বিপর্যয় নিয়ে প্রেসিডেন্ট নিজে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে এবার মুখ খুললেন সরকারের মুখপাত্র লুক চ্যাটেল। চ্যাটেল বলছেন, দেশের সবার মতোই তিনি ক্ষুব্ধ, ‘আমি আর দশজনের মতো ফ্রান্স দলের একজন সমর্থক। সবার মতোই হতাশ। দেশের নাগরিক হিসেবে এদের কার্যকলাপে নিঃস্ব বোধ করছি। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে আমি খুব ক্ষুব্ধও।’
ফ্রান্সের খেলোয়াড়েরা যা করেছেন তাতে সে দেশের মন্ত্রীদের ‘গর্বিত’ হওয়ার তো কথা নয়। এবার বিশ্বকাপে ফ্রান্সের একমাত্র গোলদাতা ফ্লোরেন্ত মালুদা বলছেন, ‘সব খেলোয়াড়ের পক্ষ থেকে আমি আবারও জাতির কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। যা করেছি, তাতে আমরাও গর্ববোধ করছি না। জানি না আমাদের কীভাবে ক্ষমা করা হবে।’
No comments