মাথা উঁচু করেই বিদায় অস্ট্রেলিয়ার
ভয় ছিল লাল কার্ডের। সংশয় ছিল রেফারিং নিয়ে। পরশু সার্বিয়ার বিপক্ষে ম্যাচে এর কোনোটাই স্পর্শ করেনি অস্ট্রেলিয়াকে। তা স্পর্শ না করুক, তাদের ভাগ্যটাই যে খারাপ! সকারুদের যে বিদায় নিতে হলো প্রথম রাউন্ড থেকেই, সে এই ভাগ্য খারাপ বলেই।
জার্মানির কাছে ০-৪ গোলে বিধ্বস্ত হওয়ার পর ঘানার সঙ্গে ১-১ গোলের ড্র। দ্বিতীয় রাউন্ডের দরজা উন্মুক্ত করতে সার্বিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে জিতলেই চলত যদি ঘানা হারাত জার্মানিকে। কিন্তু উল্টোটা হওয়ায় বড় ব্যবধানে জেতা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না সকারুদের। শর্তের প্রথম অংশ পূরণ তারা করতে পেরেছে, সার্বিয়ার বিপক্ষে জিতেছে তারা। কিন্তু শর্তের ওই বাকি অংশ বড় ব্যবধানে জয়, সেখানেই পিছিয়ে পড়েছে। প্রাপ্ত জয়টা এসেছে ২-১ গোলে। তাই প্রথম রাউন্ড শেষে আফ্রিকান দেশ ঘানার সমান ৪ পয়েন্টই তাদের। কিন্তু গোল-পার্থক্যে ভালো থাকায় দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট ঘানার হাতে, অস্ট্রেলিয়ার হাতে বিদায়ের টিকিট।
জয়ের পরও হাতে উঠেছে বিদায়ের ছাড়পত্র। ম্যাচ শেষে তাই অস্ট্রেলিয়ানরা ভাসছিলেন তৃপ্তি-অতৃপ্তি দুই রকম অনুভূতিতেই। জয়ের আনন্দ যেমন আছে, তেমনি মনের অন্য কোণ ভরে ছিল বাদ পড়ার হতাশা। ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে এই মিশ্র অনুভূতির কথাই জানালেন অস্ট্রেলিয়ান কোচ পিম ভারবিক, ‘এখন দুই রকম অনুভূতিই হচ্ছে আমার। এটা ছিল দারুণ এক ফল এবং মাঠের পারফরম্যান্সও ছিল দারুণ। কিন্তু দুঃখ যে আমরা শেষ ষোলো পর্বে যেতে পারলাম না।’
দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার স্বপ্ন নিয়েই দক্ষিণ আফ্রিকায় এসেছিলেন। কিন্তু স্বপ্নটা পূরণ না হলেও শিষ্যদের প্রতি কোনো অভিযোগে নেই কোচ ভারবিকের। বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় আসার সময় ওই (দ্বিতীয় রাউন্ড) পরিকল্পনাই ছিল আমাদের। কিন্তু সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করতে পারলাম না। তবে এ জন্য আমি কোনো খেলোয়াড়কে দায়ী করতে পারি না। কারণ এটা উতরে যাওয়ার চিন্তায় তারা প্রতেক্যেই গত সপ্তাহে কঠোর পরিশ্রম করেছে।’
প্রথম ম্যাচে জার্মানির কাছে ৪ গোল হজম করতে হয়েছিল। অসিদের বিদায়ের কারণ ওটাই। তবে এটাকেও ফুটবলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছেন অসি কোচ, ‘প্রথম দিনের ওই ফল নিয়ে আমি চিন্তা করছি না। ফুটবলে এমনটা হতেই পারে। আমরা খারাপ ম্যাচ খেলেছি একটি। তার মূল্য কিন্তু দিতে হলো অনেক বেশি। তবে ঘানা এবং সার্বিয়ার বিপক্ষে আমরা দুর্দান্ত খেলেছি।’ আগের দিন লাল কার্ড এবং রেফারিং নিয়ে অসন্তুষ্টির কথা জানানো টিম কাহিল এদিন বলেছেন, ‘আমি গর্বিত যে আজ রাতে আমরা অনেক সুযোগ তৈরি করে খেলেছি।’
সমান পয়েন্ট সত্ত্বেও দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠতে না পারার হতাশা আছে। তবে জার্মানি ধাক্কার পরও ঘুরে দাঁড়িয়ে যেভাবে দ্বিতীয় রাউন্ডের আশায় লড়াই করে গেল, তাতে বিদায়কালেও মাথাটা উঁচুই রাখতে পারছে অস্ট্রেলিয়া। কোচের মুখেই সেই গর্বের আহ্বান, অস্ট্রেলিয়া তাদের বিশ্বকাপের জন্য গর্বই করতে পারে। বলেছেন, ‘খেলোয়াড় এবং সমর্থকদের অবিশ্বাস্য সমর্থনের জন্য আমি গর্বিত।
জার্মানির কাছে ০-৪ গোলে বিধ্বস্ত হওয়ার পর ঘানার সঙ্গে ১-১ গোলের ড্র। দ্বিতীয় রাউন্ডের দরজা উন্মুক্ত করতে সার্বিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে জিতলেই চলত যদি ঘানা হারাত জার্মানিকে। কিন্তু উল্টোটা হওয়ায় বড় ব্যবধানে জেতা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না সকারুদের। শর্তের প্রথম অংশ পূরণ তারা করতে পেরেছে, সার্বিয়ার বিপক্ষে জিতেছে তারা। কিন্তু শর্তের ওই বাকি অংশ বড় ব্যবধানে জয়, সেখানেই পিছিয়ে পড়েছে। প্রাপ্ত জয়টা এসেছে ২-১ গোলে। তাই প্রথম রাউন্ড শেষে আফ্রিকান দেশ ঘানার সমান ৪ পয়েন্টই তাদের। কিন্তু গোল-পার্থক্যে ভালো থাকায় দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট ঘানার হাতে, অস্ট্রেলিয়ার হাতে বিদায়ের টিকিট।
জয়ের পরও হাতে উঠেছে বিদায়ের ছাড়পত্র। ম্যাচ শেষে তাই অস্ট্রেলিয়ানরা ভাসছিলেন তৃপ্তি-অতৃপ্তি দুই রকম অনুভূতিতেই। জয়ের আনন্দ যেমন আছে, তেমনি মনের অন্য কোণ ভরে ছিল বাদ পড়ার হতাশা। ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে এই মিশ্র অনুভূতির কথাই জানালেন অস্ট্রেলিয়ান কোচ পিম ভারবিক, ‘এখন দুই রকম অনুভূতিই হচ্ছে আমার। এটা ছিল দারুণ এক ফল এবং মাঠের পারফরম্যান্সও ছিল দারুণ। কিন্তু দুঃখ যে আমরা শেষ ষোলো পর্বে যেতে পারলাম না।’
দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার স্বপ্ন নিয়েই দক্ষিণ আফ্রিকায় এসেছিলেন। কিন্তু স্বপ্নটা পূরণ না হলেও শিষ্যদের প্রতি কোনো অভিযোগে নেই কোচ ভারবিকের। বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় আসার সময় ওই (দ্বিতীয় রাউন্ড) পরিকল্পনাই ছিল আমাদের। কিন্তু সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করতে পারলাম না। তবে এ জন্য আমি কোনো খেলোয়াড়কে দায়ী করতে পারি না। কারণ এটা উতরে যাওয়ার চিন্তায় তারা প্রতেক্যেই গত সপ্তাহে কঠোর পরিশ্রম করেছে।’
প্রথম ম্যাচে জার্মানির কাছে ৪ গোল হজম করতে হয়েছিল। অসিদের বিদায়ের কারণ ওটাই। তবে এটাকেও ফুটবলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছেন অসি কোচ, ‘প্রথম দিনের ওই ফল নিয়ে আমি চিন্তা করছি না। ফুটবলে এমনটা হতেই পারে। আমরা খারাপ ম্যাচ খেলেছি একটি। তার মূল্য কিন্তু দিতে হলো অনেক বেশি। তবে ঘানা এবং সার্বিয়ার বিপক্ষে আমরা দুর্দান্ত খেলেছি।’ আগের দিন লাল কার্ড এবং রেফারিং নিয়ে অসন্তুষ্টির কথা জানানো টিম কাহিল এদিন বলেছেন, ‘আমি গর্বিত যে আজ রাতে আমরা অনেক সুযোগ তৈরি করে খেলেছি।’
সমান পয়েন্ট সত্ত্বেও দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠতে না পারার হতাশা আছে। তবে জার্মানি ধাক্কার পরও ঘুরে দাঁড়িয়ে যেভাবে দ্বিতীয় রাউন্ডের আশায় লড়াই করে গেল, তাতে বিদায়কালেও মাথাটা উঁচুই রাখতে পারছে অস্ট্রেলিয়া। কোচের মুখেই সেই গর্বের আহ্বান, অস্ট্রেলিয়া তাদের বিশ্বকাপের জন্য গর্বই করতে পারে। বলেছেন, ‘খেলোয়াড় এবং সমর্থকদের অবিশ্বাস্য সমর্থনের জন্য আমি গর্বিত।
No comments