সাহারা মরুভূমিতে বাংকার তৈরি করছে জঙ্গিরা
বিমান আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে আল-কায়েদার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মুসলিম জঙ্গিরা সাহারা মরুভূমিতে সুরক্ষিত বাংকার তৈরি করছে বলে জানিয়েছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আল-কায়েদা ইন দি ইসলামিক মাগরেবের (একিউআইএম) সদস্যরা সাহারা মরুভূমিতে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে। তারা পশ্চিমা নাগরিকদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় এবং অবৈধ চোরাচালানের মাধ্যমে অর্থ জোগাড় করছে।
মালির একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘আমাদের কাছে অনেক খবর আছে এবং তার ভিত্তিতেই আমরা বলছি, সাহারা মরুভূমির আলজেরিয়া ও মালির অংশে ঘাঁটি গেড়েছে একিউআইএম। বিমান আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে তারা সেখানে বাংকার তৈরি করছে।’
মালির উত্তরাঞ্চলীয় বাহিনীর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘একিউআইএম চরম পথ বেছে নিয়েছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
মালির প্রতিবেশী একটি দেশের এক কর্মকর্তা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, বিমান হামলার আশঙ্কায় জঙ্গিরা পাহাড়ি এলাকায় সুরক্ষিত বাংকার তৈরি করছে। ওই কর্মকর্তা বলেন, মালি ও আলজেরিয়ার মরুভূমিতে এরই মধ্যে কিছু বাংকার তৈরি করা হয়েছে এবং নাইজেরিয়া সীমান্তের কাছাকাছি কিছু তৈরি শুরু হয়েছে।
একিউআইএমের জঙ্গিরা খুবই সংগঠিত এবং দ্রুত সরে পড়ার ক্ষমতা রাখে। কাজেই মরুভূমিতে তাদের ওপর আঘাত হানা বেশ কঠিন কাজ। তবে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে সাহারা অঞ্চলের দেশগুলোকে সহযোগিতার প্রস্তাব দিয়েছে ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, একিউআইএমের সদস্যদের শনাক্ত করে তাদের ওপর আঘাত হানার জন্য বিমান হামলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মালির সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং গোয়েন্দাপ্রধান সৌমেলো বউবেয়ো মাইগা বলেন, ‘আমি মনে করি, এ অঞ্চলের দেশগুলোর ব্যাপক সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকে তারা খুবই চিন্তিত। জঙ্গিরা এখন সাহারার নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে।’
একিউআইএমের কর্মকাণ্ড নিয়ে কাজ করছেন মালির শিক্ষাবিদ হামিদ মাইগা। তিনি নিয়মিত দেশের উত্তরাঞ্চল সফর করেন। তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা যেসব পাহাড়ি এলাকায় বাংকার তৈরি করছে, সেখানকার লোকজন জানিয়েছে, রাতের বেলায় তারা ভারী যন্ত্রপাতির শব্দ শুনতে পায়।’ তিনি জানান, নিজেদের অবস্থান সুরক্ষিত করতে জঙ্গিরা এরই মধ্যে আশপাশের এলাকায় মাইন পুঁতে ফেলেছে।’
হামিদ মাইগা জানান, জঙ্গিদের এ ধরনের স্থাপনা তৈরির বিষয়টি থেকে পরিষ্কার যে তারা ওই এলাকায় স্থায়ীভাবে ঘাঁটি গাড়তে চায়। তা না হলে হামলা এড়াতে তারা যেকোনো মুহূর্তে সরে যেতে পারত।
আলজেরিয়ার কট্টর ইসলামপন্থীরা নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে গড়ে তোলে একিউআইএম। ইসলামি আইনের শাসন কায়েম করতে তারা দেশের সরকারকে হটানোর চেষ্টাও করেছিল। সংগঠনটি ২০০৬ সালে আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত হয়। উত্তর ও পশ্চিম আফ্রিকার অংশবিশেষজুড়ে তাদের বেশ জোরালো কার্যক্রম আছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আল-কায়েদা ইন দি ইসলামিক মাগরেবের (একিউআইএম) সদস্যরা সাহারা মরুভূমিতে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে। তারা পশ্চিমা নাগরিকদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় এবং অবৈধ চোরাচালানের মাধ্যমে অর্থ জোগাড় করছে।
মালির একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘আমাদের কাছে অনেক খবর আছে এবং তার ভিত্তিতেই আমরা বলছি, সাহারা মরুভূমির আলজেরিয়া ও মালির অংশে ঘাঁটি গেড়েছে একিউআইএম। বিমান আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে তারা সেখানে বাংকার তৈরি করছে।’
মালির উত্তরাঞ্চলীয় বাহিনীর এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘একিউআইএম চরম পথ বেছে নিয়েছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
মালির প্রতিবেশী একটি দেশের এক কর্মকর্তা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, বিমান হামলার আশঙ্কায় জঙ্গিরা পাহাড়ি এলাকায় সুরক্ষিত বাংকার তৈরি করছে। ওই কর্মকর্তা বলেন, মালি ও আলজেরিয়ার মরুভূমিতে এরই মধ্যে কিছু বাংকার তৈরি করা হয়েছে এবং নাইজেরিয়া সীমান্তের কাছাকাছি কিছু তৈরি শুরু হয়েছে।
একিউআইএমের জঙ্গিরা খুবই সংগঠিত এবং দ্রুত সরে পড়ার ক্ষমতা রাখে। কাজেই মরুভূমিতে তাদের ওপর আঘাত হানা বেশ কঠিন কাজ। তবে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে সাহারা অঞ্চলের দেশগুলোকে সহযোগিতার প্রস্তাব দিয়েছে ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, একিউআইএমের সদস্যদের শনাক্ত করে তাদের ওপর আঘাত হানার জন্য বিমান হামলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
মালির সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং গোয়েন্দাপ্রধান সৌমেলো বউবেয়ো মাইগা বলেন, ‘আমি মনে করি, এ অঞ্চলের দেশগুলোর ব্যাপক সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকে তারা খুবই চিন্তিত। জঙ্গিরা এখন সাহারার নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছে।’
একিউআইএমের কর্মকাণ্ড নিয়ে কাজ করছেন মালির শিক্ষাবিদ হামিদ মাইগা। তিনি নিয়মিত দেশের উত্তরাঞ্চল সফর করেন। তিনি বলেন, ‘জঙ্গিরা যেসব পাহাড়ি এলাকায় বাংকার তৈরি করছে, সেখানকার লোকজন জানিয়েছে, রাতের বেলায় তারা ভারী যন্ত্রপাতির শব্দ শুনতে পায়।’ তিনি জানান, নিজেদের অবস্থান সুরক্ষিত করতে জঙ্গিরা এরই মধ্যে আশপাশের এলাকায় মাইন পুঁতে ফেলেছে।’
হামিদ মাইগা জানান, জঙ্গিদের এ ধরনের স্থাপনা তৈরির বিষয়টি থেকে পরিষ্কার যে তারা ওই এলাকায় স্থায়ীভাবে ঘাঁটি গাড়তে চায়। তা না হলে হামলা এড়াতে তারা যেকোনো মুহূর্তে সরে যেতে পারত।
আলজেরিয়ার কট্টর ইসলামপন্থীরা নব্বইয়ের দশকের শেষের দিকে গড়ে তোলে একিউআইএম। ইসলামি আইনের শাসন কায়েম করতে তারা দেশের সরকারকে হটানোর চেষ্টাও করেছিল। সংগঠনটি ২০০৬ সালে আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত হয়। উত্তর ও পশ্চিম আফ্রিকার অংশবিশেষজুড়ে তাদের বেশ জোরালো কার্যক্রম আছে।
No comments