ভারতের বিমানে বোমা হামলার ঘটনায় কানাডার দুঃখ প্রকাশ
১৯৮৫ সালে ভারতীয় বিমানে ভয়াবহ বোমা হামলার ঘটনায় নিরাপত্তাজনিত ব্যর্থতার দায়দায়িত্ব স্বীকার করেছে কানাডা সরকার। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘটনার জন্য নিহত ব্যক্তিদের পরিবার-পরিজনের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
১৯৮৫ সালের ২৩ জুন এয়ার ইন্ডিয়ার-১৮২-কনিস্ক ফ্লাইটটি কানাডা থেকে ভারতে যাওয়ার পথে আয়ারল্যান্ডের আকাশে বোমা হামলার শিকার হয়। এতে বিমানটির ৩২৯ আরোহীর সবাই মারা যান। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগ ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডীয় নাগরিক।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমরা দুঃখিত। আপনাদের কষ্ট মানে আমাদেরই কষ্ট। এটা বিদেশি সন্ত্রাসীদের কাজ ছিল না। নৃশংস এ ঘটনার পরিকল্পনা হয় কানাডাতেই। কানাডীয় নাগরিকেরাই এ বীভৎস কাজ করেছে। যারা এ হামলা চালিয়েছে তারা ছিল নিকৃষ্ট লোক। কাপুরুষ, ঘৃণ্য, নির্বোধ ও পাপাচারপূর্ণ লোকেরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে গত বুধবার টরন্টোতে এক অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘এ রকমটি হওয়ার ছিল না। ২৫ বছর আগের এ দুর্ঘটনা রোধে ব্যর্থতার জন্য কানাডা সরকার ও নাগরিকদের পক্ষ থেকে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’
কানাডার পূর্ববর্তী সরকারগুলো এ ঘটনার দায়দায়িত্ব কখনো স্বীকার করেনি। এ ব্যাপারে হার্পার বলেন, ‘যাঁরা প্রথমে স্বীকার করতে চাননি যে এ ঘৃণ্য অপরাধের জাল কানাডাতেই বোনা হয়েছে, তাঁরা এখন বিষয়টি মেনে নিয়েছেন। তবে আমাদের বিশ্বাস, বিষয়টি সবাই আগে থেকেই মেনে নিয়েছিলেন।’
বিমান হামলার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ এ হামলার জন্য ভ্যানকুভারভিত্তিক শিখদের দায়ী করে আসা হচ্ছে। একটি স্বাধীন আবাসভূমির জন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে ভারতে লড়াই করছে।
গত সপ্তাহে এ বিমান হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, কানাডা পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ‘ক্রমাগত ভুল’-এর কারণেই বিমানটিকে হামলা থেকে রক্ষা করা যায়নি। দেশটির নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কর্মদক্ষতা ও কার্যকর প্রচেষ্টার অভাবে হামলাকারীদেরও ধরা যায়নি।
১৯৮৫ সালের ২৩ জুন এয়ার ইন্ডিয়ার-১৮২-কনিস্ক ফ্লাইটটি কানাডা থেকে ভারতে যাওয়ার পথে আয়ারল্যান্ডের আকাশে বোমা হামলার শিকার হয়। এতে বিমানটির ৩২৯ আরোহীর সবাই মারা যান। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগ ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডীয় নাগরিক।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমরা দুঃখিত। আপনাদের কষ্ট মানে আমাদেরই কষ্ট। এটা বিদেশি সন্ত্রাসীদের কাজ ছিল না। নৃশংস এ ঘটনার পরিকল্পনা হয় কানাডাতেই। কানাডীয় নাগরিকেরাই এ বীভৎস কাজ করেছে। যারা এ হামলা চালিয়েছে তারা ছিল নিকৃষ্ট লোক। কাপুরুষ, ঘৃণ্য, নির্বোধ ও পাপাচারপূর্ণ লোকেরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে গত বুধবার টরন্টোতে এক অনুষ্ঠানে কানাডার প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘এ রকমটি হওয়ার ছিল না। ২৫ বছর আগের এ দুর্ঘটনা রোধে ব্যর্থতার জন্য কানাডা সরকার ও নাগরিকদের পক্ষ থেকে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’
কানাডার পূর্ববর্তী সরকারগুলো এ ঘটনার দায়দায়িত্ব কখনো স্বীকার করেনি। এ ব্যাপারে হার্পার বলেন, ‘যাঁরা প্রথমে স্বীকার করতে চাননি যে এ ঘৃণ্য অপরাধের জাল কানাডাতেই বোনা হয়েছে, তাঁরা এখন বিষয়টি মেনে নিয়েছেন। তবে আমাদের বিশ্বাস, বিষয়টি সবাই আগে থেকেই মেনে নিয়েছিলেন।’
বিমান হামলার ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ এ হামলার জন্য ভ্যানকুভারভিত্তিক শিখদের দায়ী করে আসা হচ্ছে। একটি স্বাধীন আবাসভূমির জন্য তারা দীর্ঘদিন ধরে ভারতে লড়াই করছে।
গত সপ্তাহে এ বিমান হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, কানাডা পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ‘ক্রমাগত ভুল’-এর কারণেই বিমানটিকে হামলা থেকে রক্ষা করা যায়নি। দেশটির নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কর্মদক্ষতা ও কার্যকর প্রচেষ্টার অভাবে হামলাকারীদেরও ধরা যায়নি।
No comments