তার পরও আশাবাদী তামিম
সংবাদ সম্মেলনে এসে নিজের চেয়ারে বসেই বাঁ হাতটা উঁচু করে দেখালেন। সে হাতে কোনো ব্যান্ডেজ-ট্যান্ডেজ নেই। কিন্তু ডান হাত দিয়ে বাঁ হাতটা ছুঁয়ে তামিম ইকবাল নিজেই বললেন, ‘ব্যথা আছে। ব্যথা তো এত সহজে যাবে না। তার পরও আমি আশাবাদী।’
তামিম ইকবাল একা নন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁকে নিয়ে এখনো বেশ আশাবাদী বাংলাদেশ দল। আশাবাদী বলেই এখনো ব্যাট ধরতে না পারলেও দলের সঙ্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাচ্ছেন তামিম।
বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের বড় ভরসা, বিশেষত টি-টোয়েন্টির মতো ক্রিকেটে দলের বড় কান্ডারি হওয়ার কথা তামিম ইকবালের। সেই ভরসাটাকে ধাক্কা দিয়েছে এনসিএলে সাইক্লোনস অব চিটাগংয়ের শেষ ম্যাচ। ওই দিন ফিল্ডিংয়ের সময় বাঁ হাতের তালুর উল্টো পিঠে আঘাত পেয়েছিলেন তামিম। প্রাথমিক পরীক্ষার পর আশঙ্কাই জেগেছিল, বিশ্বকাপটাই বুঝি শেষ হয়ে গেল এই বাঁহাতির।
কিন্তু কাল সংবাদ সম্মেলনে তামিম বললেন, চিকিৎসক, ফিজিও ও তিনি মিলে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন বিশ্বকাপে খেলার জন্য, ‘দেখুন, ডাক্তার বলেছে, সাধারণত এই ইনজুরিতে ন্যূনতম দুই সপ্তাহ বিশ্রাম নিতে হয়। কিন্তু আমাদের হাতে তো সময় নেই। এখন সবাই কাজ করছি এটা নিয়ে। আশা করি, এই কদিনের ভেতর ব্যাট নিয়ে মাঠে নামার মতো অবস্থায় পৌঁছে যাব।’
যদি না পারেন? বাংলাদেশ তো তাহলে বিপাকে পড়বেই। আর তামিম পুড়বেন হতাশায়, ‘বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে মাঠে না নামতে পারার দুঃখ কি বলে বোঝানো যাবে? আমি সব সময়ই স্বপ্ন দেখি, বড় বড় আসরে দলের হয়ে কিছু করব। দলকে জয় এনে দেব। সেটা না পারলে তো কষ্টের সীমা থাকবে না। আশা করি, সেটা হবে না।’
তামিম ইকবাল একা নন, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁকে নিয়ে এখনো বেশ আশাবাদী বাংলাদেশ দল। আশাবাদী বলেই এখনো ব্যাট ধরতে না পারলেও দলের সঙ্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজ যাচ্ছেন তামিম।
বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের বড় ভরসা, বিশেষত টি-টোয়েন্টির মতো ক্রিকেটে দলের বড় কান্ডারি হওয়ার কথা তামিম ইকবালের। সেই ভরসাটাকে ধাক্কা দিয়েছে এনসিএলে সাইক্লোনস অব চিটাগংয়ের শেষ ম্যাচ। ওই দিন ফিল্ডিংয়ের সময় বাঁ হাতের তালুর উল্টো পিঠে আঘাত পেয়েছিলেন তামিম। প্রাথমিক পরীক্ষার পর আশঙ্কাই জেগেছিল, বিশ্বকাপটাই বুঝি শেষ হয়ে গেল এই বাঁহাতির।
কিন্তু কাল সংবাদ সম্মেলনে তামিম বললেন, চিকিৎসক, ফিজিও ও তিনি মিলে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন বিশ্বকাপে খেলার জন্য, ‘দেখুন, ডাক্তার বলেছে, সাধারণত এই ইনজুরিতে ন্যূনতম দুই সপ্তাহ বিশ্রাম নিতে হয়। কিন্তু আমাদের হাতে তো সময় নেই। এখন সবাই কাজ করছি এটা নিয়ে। আশা করি, এই কদিনের ভেতর ব্যাট নিয়ে মাঠে নামার মতো অবস্থায় পৌঁছে যাব।’
যদি না পারেন? বাংলাদেশ তো তাহলে বিপাকে পড়বেই। আর তামিম পুড়বেন হতাশায়, ‘বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে মাঠে না নামতে পারার দুঃখ কি বলে বোঝানো যাবে? আমি সব সময়ই স্বপ্ন দেখি, বড় বড় আসরে দলের হয়ে কিছু করব। দলকে জয় এনে দেব। সেটা না পারলে তো কষ্টের সীমা থাকবে না। আশা করি, সেটা হবে না।’
No comments