কিরগিজস্তানে পার্লামেন্ট ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
পার্লামেন্ট ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছে কিরগিজস্তানের নতুন অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ১০ অক্টোবর এ নির্বাচন হবে। তবে এর আগে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা হ্রাস করে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপপ্রধান ওমুরবেক তেকিবায়েভ গত বুধবার এ ঘোষণা দেন।
জাতীয় টেলিভিশনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে তেকিবায়েভ বলেন, আগামী ২৭ জুন গণভোট হবে। ক্ষমতা একজনের হাতে কেন্দ্রীভূত হওয়া রোধ করতে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যেই এ গণভোট।
কিরগিজস্তানে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
সরকারবিরোধী বিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট কুরমানবেক বাকিয়েভ রাজধানী বিশকেক থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর গত ৭ এপ্রিল ক্ষমতা গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের নেতৃত্বে আছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা ওতুনবায়েভা। বিক্ষোভের সময় সহিংসতায় ৮০ জনের বেশি নিহত হয়।
বাকিয়েভ সপ্তাহ খানেক দেশের দক্ষিণাঞ্চলে পালিয়ে থাকার পর দেশ ছেড়ে চলে যান প্রতিবেশী দেশ কাজাখস্তানে। এরপর গত সোমবার তিনি পরিবারের কয়েকজন সদস্য নিয়ে চলে যান বেলারুশে। বাকিয়েভ এখনো দাবি করছেন তিনিই কিরগিজস্তানের বৈধ প্রেসিডেন্ট।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপপ্রধান তেকিবায়েভ জানিয়েছেন, ক্ষমতা যাতে একজনের হাতে কেন্দ্রীভূত না থাকে সেজন্য সংবিধান সংশোধন এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থায় সংস্কার করা হবে। সংবিধান সংশোধন করে প্রেসিডেন্টের দায়মুক্তির ব্যবস্থা রোহিত করা হবে এবং প্রেসিডেন্টের পরিবারের জন্য রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করা হবে। রাষ্ট্রপ্রধানকে তাঁর নিজের উপার্জনেই চলতে হবে।
এ ছাড়া ৯০ আসনের পার্লামেন্টে কোনো রাজনৈতিক দলই যাতে ৫০ আসনের বেশি নিজেদের দখলে না রাখতে পারে সংশোধিত সংবিধানে সে ব্যবস্থা রাখা হবে বলে জানান তেকিবায়েভ।
জাতীয় টেলিভিশনে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে তেকিবায়েভ বলেন, আগামী ২৭ জুন গণভোট হবে। ক্ষমতা একজনের হাতে কেন্দ্রীভূত হওয়া রোধ করতে সংবিধান সংশোধনের লক্ষ্যেই এ গণভোট।
কিরগিজস্তানে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
সরকারবিরোধী বিক্ষোভের মুখে প্রেসিডেন্ট কুরমানবেক বাকিয়েভ রাজধানী বিশকেক থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর গত ৭ এপ্রিল ক্ষমতা গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের নেতৃত্বে আছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা ওতুনবায়েভা। বিক্ষোভের সময় সহিংসতায় ৮০ জনের বেশি নিহত হয়।
বাকিয়েভ সপ্তাহ খানেক দেশের দক্ষিণাঞ্চলে পালিয়ে থাকার পর দেশ ছেড়ে চলে যান প্রতিবেশী দেশ কাজাখস্তানে। এরপর গত সোমবার তিনি পরিবারের কয়েকজন সদস্য নিয়ে চলে যান বেলারুশে। বাকিয়েভ এখনো দাবি করছেন তিনিই কিরগিজস্তানের বৈধ প্রেসিডেন্ট।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপপ্রধান তেকিবায়েভ জানিয়েছেন, ক্ষমতা যাতে একজনের হাতে কেন্দ্রীভূত না থাকে সেজন্য সংবিধান সংশোধন এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থায় সংস্কার করা হবে। সংবিধান সংশোধন করে প্রেসিডেন্টের দায়মুক্তির ব্যবস্থা রোহিত করা হবে এবং প্রেসিডেন্টের পরিবারের জন্য রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করা হবে। রাষ্ট্রপ্রধানকে তাঁর নিজের উপার্জনেই চলতে হবে।
এ ছাড়া ৯০ আসনের পার্লামেন্টে কোনো রাজনৈতিক দলই যাতে ৫০ আসনের বেশি নিজেদের দখলে না রাখতে পারে সংশোধিত সংবিধানে সে ব্যবস্থা রাখা হবে বলে জানান তেকিবায়েভ।
No comments