আইপিএলে দুটো ‘ফাইনাল’
একটা ফাইনাল হয়ে যাচ্ছে আজই। মাঠে। আরেকটা ‘ফাইনাল’ আগামীকাল। মাঠে মুখোমুখি হচ্ছে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস আর চেন্নাই সুপার কিংস। আজ মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে নির্ধারিত হবে আইপিএলের তৃতীয় আসরের চ্যাম্পিয়ন হচ্ছে কারা। ওদিকে আগামীকাল আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের সভাই ঠিক করবে লোলিত মোদির ভাগ্য।
আঙুলে চোট পাওয়া শচীন টেন্ডুলকার আজকের ফাইনালে খেলবেন কি না—এ নিয়ে যতটা সংশয়, তার চেয়েও বেশি অনিশ্চয়তা আইপিএল প্রধান হিসেবে মোদির গদি টিকিয়ে রাখা নিয়ে। যে টুইটার ব্যবহার করে আইপিএলে বিতর্কের সূচনা করেছিলেন মোদি, সেখানেই কাল তিনি লিখেছেন, কারও চাপেই পদত্যাগ করবেন না, ‘অনেকেই চাইছে আমি যেন সরে দাঁড়াই। কিন্তু এটা নিশ্চিত করে বলতে পারি, আমি পদত্যাগ করব না। ওদেরকেই আমাকে সরিয়ে দিতে হবে। শিগগিরই বেরিয়ে আসবে সব সত্য।’
‘ওদের’ বলতে মোদি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের বুঝিয়েছেন। কাল মুম্বাইয়ের সদর দপ্তরে দিনভর যাঁরা বৈঠক করেছেন দফায় দফায়। যে বৈঠকে কর্মকর্তাদের বড় অংশটাই মোদিকে সরিয়ে দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে। পরশু আইপিএলের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যেও মোদি এক রকম ‘বিদায় সংবর্ধনা’র ভাষণ দিয়ে রেখেছেন। পরদিন, অর্থাৎ গতকাল টুইটারেও বিদায়ের সুর, ‘আপনাদের জন্য আমরা কী কী করেছি, সেটার নজির থাকল গত চারটি বছর। এই কৃতিত্ব কেউই কেড়ে নিতে পারবে না।’
আইপিএলের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান হিসেবে বিসিসিআই সভাপতি শশাঙ্ক মনোহরের নামও শোনা যাচ্ছে। মনোহর যেন মোদির ঠিক উল্টো চরিত্র। মিডিয়ায় সরব উপস্থিতি নেই। সরল জীবনযাপন। মোদির ইঙ্গিত অনুযায়ী ‘সব সত্য’ বেরিয়ে আসার পর আইপিএলে যদি ভয়াবহ ধরনের অনিয়ম ধরাও পড়ে, টুর্নামেন্টের ভাবমূর্তি রক্ষায় মনোহরই সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি হবেন বলে অনেকেরই বিশ্বাস।
মাঠের বাইরের এসব ঘটনাই এতটা মনোযোগ পাচ্ছে, আজকের ফাইনালটিই যেন চলে গেছে খানিকটা আড়ালে। চেন্নাই প্রথম আসরের ফাইনাল খেলেছে। গতবার সেমিফাইনালেও উঠেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। ফলে অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে এগিয়ে আছে তারাই। কিন্তু মুম্বাই এবার খেলছে দুর্দান্ত। যদিও এই আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক টেন্ডুলকারকে না পেলে দ্বিমুখী আঘাত পেতে হবে মুম্বাইকে। এদিকে কাল তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে ডেকান চার্জার্সকে ৯ উইকেটে হারিয়ে এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে নিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ডেকান ১৮.৩ ওভারে তুলেছে ৮২ রান। ১ উইকেট হারিয়ে ১৩.৫ ওভারে জয়ে পৌঁছে যায় বেঙ্গালুরু।
আঙুলে চোট পাওয়া শচীন টেন্ডুলকার আজকের ফাইনালে খেলবেন কি না—এ নিয়ে যতটা সংশয়, তার চেয়েও বেশি অনিশ্চয়তা আইপিএল প্রধান হিসেবে মোদির গদি টিকিয়ে রাখা নিয়ে। যে টুইটার ব্যবহার করে আইপিএলে বিতর্কের সূচনা করেছিলেন মোদি, সেখানেই কাল তিনি লিখেছেন, কারও চাপেই পদত্যাগ করবেন না, ‘অনেকেই চাইছে আমি যেন সরে দাঁড়াই। কিন্তু এটা নিশ্চিত করে বলতে পারি, আমি পদত্যাগ করব না। ওদেরকেই আমাকে সরিয়ে দিতে হবে। শিগগিরই বেরিয়ে আসবে সব সত্য।’
‘ওদের’ বলতে মোদি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের বুঝিয়েছেন। কাল মুম্বাইয়ের সদর দপ্তরে দিনভর যাঁরা বৈঠক করেছেন দফায় দফায়। যে বৈঠকে কর্মকর্তাদের বড় অংশটাই মোদিকে সরিয়ে দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছেন বলে শোনা যাচ্ছে। পরশু আইপিএলের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যেও মোদি এক রকম ‘বিদায় সংবর্ধনা’র ভাষণ দিয়ে রেখেছেন। পরদিন, অর্থাৎ গতকাল টুইটারেও বিদায়ের সুর, ‘আপনাদের জন্য আমরা কী কী করেছি, সেটার নজির থাকল গত চারটি বছর। এই কৃতিত্ব কেউই কেড়ে নিতে পারবে না।’
আইপিএলের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান হিসেবে বিসিসিআই সভাপতি শশাঙ্ক মনোহরের নামও শোনা যাচ্ছে। মনোহর যেন মোদির ঠিক উল্টো চরিত্র। মিডিয়ায় সরব উপস্থিতি নেই। সরল জীবনযাপন। মোদির ইঙ্গিত অনুযায়ী ‘সব সত্য’ বেরিয়ে আসার পর আইপিএলে যদি ভয়াবহ ধরনের অনিয়ম ধরাও পড়ে, টুর্নামেন্টের ভাবমূর্তি রক্ষায় মনোহরই সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি হবেন বলে অনেকেরই বিশ্বাস।
মাঠের বাইরের এসব ঘটনাই এতটা মনোযোগ পাচ্ছে, আজকের ফাইনালটিই যেন চলে গেছে খানিকটা আড়ালে। চেন্নাই প্রথম আসরের ফাইনাল খেলেছে। গতবার সেমিফাইনালেও উঠেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। ফলে অভিজ্ঞতার দিক দিয়ে এগিয়ে আছে তারাই। কিন্তু মুম্বাই এবার খেলছে দুর্দান্ত। যদিও এই আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক টেন্ডুলকারকে না পেলে দ্বিমুখী আঘাত পেতে হবে মুম্বাইকে। এদিকে কাল তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে ডেকান চার্জার্সকে ৯ উইকেটে হারিয়ে এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে নিয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ডেকান ১৮.৩ ওভারে তুলেছে ৮২ রান। ১ উইকেট হারিয়ে ১৩.৫ ওভারে জয়ে পৌঁছে যায় বেঙ্গালুরু।
No comments