ব্যবধান মাত্র এক পয়েন্টের
জেমস বন্ড সিরিজের শেষ দৃশ্যের রোমাঞ্চ নিয়ে হাজির ইউরোপিয়ান লিগগুলো। তিনটি প্রধান লিগ—স্পেনের লা লিগা, ইংল্যান্ডের প্রিমিয়ার লিগ আর ইতালির ‘সিরি আ’; তিন জায়গাতেই শিরোপার লড়াই জমে উঠেছে। যেন ভিলেনের ডেরায় হানা দিয়েছেন সিক্রেট এজেন্ট বন্ড। কিন্তু ভিলেনও কম কীসে! কে পেরে উঠবে বলা মুশকিল।
ইউরোপের লিগগুলোতেও একই উত্তেজনা। স্পেনে যেমন বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদের দূরত্ব মাত্র এক পয়েন্টের। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেও চেলসি-ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ব্যবধানটাও তা-ই। ইতালিতে রোমা-ইন্টার মিলানের ব্যবধানও এক পয়েন্টের!
এই এক পয়েন্টের ব্যবধান বলেই এক ম্যাচে অপ্রত্যাশিত কোনো ফল হিসাব উল্টে দিতে পারে শিরোপার লড়াইয়ের। লা লিগায় বাকি আছে আর ৫টি মাত্র ম্যাচ। ইংল্যান্ডে চারটি, ইতালিতে তিনটি। এই পরিস্থিতিতেই আজ মাঠে নামছে শিরোপার দৌড়ে থাকা বার্সেলোনা, রিয়াল, ইন্টার এবং ম্যানইউ।
আগের ম্যাচে ইন্টারের কাছে ৩-১ গোলে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগে বড় ধাক্কা খেয়ে আসা বার্সেলোনার প্রতিপক্ষ আজ পয়েন্ট টেবিলের সবার তলানিতে থাকা দল জেরেজ। রিয়ালের প্রতিপক্ষও তেমন হাতিঘোড়া কিছু নয়। রেলিগেশন অঞ্চলের দুই ধাপ ওপরে থাকা রিয়াল জারাগোজা। বার্সার ম্যাচটি শেষ হওয়ার পর পরই শুরু হবে রিয়ালের ম্যাচটি। অবিশ্বাস্য হলেও রিয়াল সমর্থকদের প্রার্থনা নিশ্চয়ই থাকবে, বার্সা যেন পয়েন্ট হারায়।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যেমন এখনো আশায় বুক বেঁধে আছেন লিগ জেতার, ‘এখন আমরা অনেক সুবিধাজনক অবস্থায় আছি। আর ফুটবলে, যেখানে মাত্র এক পয়েন্টের ব্যবধান, এ অবস্থায় যেকোনো কিছু ঘটে যেতে পারে। আমাদের শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যেতে হবে। রিয়ালের সব খেলোয়াড়ের এটা বিশ্বাস করতে হবে, আমাদের পক্ষে শিরোপা জেতা অবশ্যই সম্ভব। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বাকি পাঁচটা ম্যাচই আমরা জিতব। এই বিশ্বাসও আমার আছে, লিগের শিরোপা উঠবে আমাদেরই হাতে।’
রিয়াল বাকি পাঁচটা ম্যাচই জিতবে—এটা ধরে নিয়েই সতীর্থদের সে হিসেবেই খেলার কথা বলছেন বার্সা গোলপ্রহরী ভিক্টর ভালদেসও, ‘প্রতিটি ম্যাচ আমাদের জন্য এখন একেকটি ফাইনাল। মাদ্রিদ আমাদের জন্য কাজটা কঠিন করে তুলবে। আমি নিশ্চিত, ওরা একটা পয়েন্টও হাতছাড়া করবে না। তাই আমাদের জেরেজেরও বিপক্ষেও সাবধান থাকতে হবে।’
জয় না পেলেও জেরেজ যেন অন্তত ড্র করে ন্যু ক্যাম্প থেকে ফেরে—এই আশাও করবে রিয়াল সমর্থকেরা। তাতে জারাগোজার বিপক্ষে জিতলেই রোনালদোরা উঠে যাবে শীর্ষে। ওদিকে জারাগোজাই কিন্তু উল্টো হুমকি দিচ্ছে রিয়ালকে আটকে দেওয়ার। রেলিগেশন অঞ্চল থেকে মাত্র দুই পয়েন্টের জন্য বেঁচে থাকা দলটিও চাইবে নিজেদের মাঠে অন্তত একটা পয়েন্ট হলেও কুড়িয়ে নিতে। দলের স্ট্রাইকার হ্যাভিয়ের আরিজমেন্দি অবশ্য বলছেন, ‘আমাদের প্রেরণা থাকবে উঁচুতে বাঁধা। আমরা জয়ের জন্য সর্বস্ব নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ব।’
বার্সা সমর্থকদের বুক এমনিতেই কাঁপছে। গত মৌসুমে ফুটবল দেবী তাদের দিয়েছিলেন দুহাত ভরে। ইতিহাসের একমাত্র দল হিসেবে এক বছরে ছয়টি শিরোপা জিতেছে বার্সেলোনা। এবার অনেক কাছে এসে খালি হাতে ফেরার শঙ্কাও আছে! তবে বার্সা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা বলছেন, এই দলটা সবকিছুই করে দেখিয়েছে, শুধু একটা দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন এখনো করে দেখায়নি। এটাই সেই সময় কিছু করে দেখানোর।
ইউরোপের লিগগুলোতেও একই উত্তেজনা। স্পেনে যেমন বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদের দূরত্ব মাত্র এক পয়েন্টের। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেও চেলসি-ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ব্যবধানটাও তা-ই। ইতালিতে রোমা-ইন্টার মিলানের ব্যবধানও এক পয়েন্টের!
এই এক পয়েন্টের ব্যবধান বলেই এক ম্যাচে অপ্রত্যাশিত কোনো ফল হিসাব উল্টে দিতে পারে শিরোপার লড়াইয়ের। লা লিগায় বাকি আছে আর ৫টি মাত্র ম্যাচ। ইংল্যান্ডে চারটি, ইতালিতে তিনটি। এই পরিস্থিতিতেই আজ মাঠে নামছে শিরোপার দৌড়ে থাকা বার্সেলোনা, রিয়াল, ইন্টার এবং ম্যানইউ।
আগের ম্যাচে ইন্টারের কাছে ৩-১ গোলে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগে বড় ধাক্কা খেয়ে আসা বার্সেলোনার প্রতিপক্ষ আজ পয়েন্ট টেবিলের সবার তলানিতে থাকা দল জেরেজ। রিয়ালের প্রতিপক্ষও তেমন হাতিঘোড়া কিছু নয়। রেলিগেশন অঞ্চলের দুই ধাপ ওপরে থাকা রিয়াল জারাগোজা। বার্সার ম্যাচটি শেষ হওয়ার পর পরই শুরু হবে রিয়ালের ম্যাচটি। অবিশ্বাস্য হলেও রিয়াল সমর্থকদের প্রার্থনা নিশ্চয়ই থাকবে, বার্সা যেন পয়েন্ট হারায়।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যেমন এখনো আশায় বুক বেঁধে আছেন লিগ জেতার, ‘এখন আমরা অনেক সুবিধাজনক অবস্থায় আছি। আর ফুটবলে, যেখানে মাত্র এক পয়েন্টের ব্যবধান, এ অবস্থায় যেকোনো কিছু ঘটে যেতে পারে। আমাদের শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যেতে হবে। রিয়ালের সব খেলোয়াড়ের এটা বিশ্বাস করতে হবে, আমাদের পক্ষে শিরোপা জেতা অবশ্যই সম্ভব। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বাকি পাঁচটা ম্যাচই আমরা জিতব। এই বিশ্বাসও আমার আছে, লিগের শিরোপা উঠবে আমাদেরই হাতে।’
রিয়াল বাকি পাঁচটা ম্যাচই জিতবে—এটা ধরে নিয়েই সতীর্থদের সে হিসেবেই খেলার কথা বলছেন বার্সা গোলপ্রহরী ভিক্টর ভালদেসও, ‘প্রতিটি ম্যাচ আমাদের জন্য এখন একেকটি ফাইনাল। মাদ্রিদ আমাদের জন্য কাজটা কঠিন করে তুলবে। আমি নিশ্চিত, ওরা একটা পয়েন্টও হাতছাড়া করবে না। তাই আমাদের জেরেজেরও বিপক্ষেও সাবধান থাকতে হবে।’
জয় না পেলেও জেরেজ যেন অন্তত ড্র করে ন্যু ক্যাম্প থেকে ফেরে—এই আশাও করবে রিয়াল সমর্থকেরা। তাতে জারাগোজার বিপক্ষে জিতলেই রোনালদোরা উঠে যাবে শীর্ষে। ওদিকে জারাগোজাই কিন্তু উল্টো হুমকি দিচ্ছে রিয়ালকে আটকে দেওয়ার। রেলিগেশন অঞ্চল থেকে মাত্র দুই পয়েন্টের জন্য বেঁচে থাকা দলটিও চাইবে নিজেদের মাঠে অন্তত একটা পয়েন্ট হলেও কুড়িয়ে নিতে। দলের স্ট্রাইকার হ্যাভিয়ের আরিজমেন্দি অবশ্য বলছেন, ‘আমাদের প্রেরণা থাকবে উঁচুতে বাঁধা। আমরা জয়ের জন্য সর্বস্ব নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ব।’
বার্সা সমর্থকদের বুক এমনিতেই কাঁপছে। গত মৌসুমে ফুটবল দেবী তাদের দিয়েছিলেন দুহাত ভরে। ইতিহাসের একমাত্র দল হিসেবে এক বছরে ছয়টি শিরোপা জিতেছে বার্সেলোনা। এবার অনেক কাছে এসে খালি হাতে ফেরার শঙ্কাও আছে! তবে বার্সা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা বলছেন, এই দলটা সবকিছুই করে দেখিয়েছে, শুধু একটা দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন এখনো করে দেখায়নি। এটাই সেই সময় কিছু করে দেখানোর।
No comments