আরেক পা সামনে আবাহনী
স্টেডিয়াম এলাকায় একটা কথা চালু আছে—বড় আবাহনীর পয়েন্ট কাড়বে না ছোট আবাহনী। কথাটা ভুল কি সঠিক বোঝার মানদণ্ড নেই। তবে ছোট আবাহনী পেরে উঠছে না বড় আবাহনীর সঙ্গে। পেশাদার লিগে এ নিয়ে ছয় ম্যাচ খেলল দু দল। সব ম্যাচেই জয় ঢাকা আবাহনীর। ২-০, ২-১, ৩-০, ১-০, ১-০—এরপর ৬-২।
দু দলের শক্তির ব্যবধান এতই যে চট্টগ্রাম আবাহনীকে ইচ্ছেমতো হারাতে পারে ঢাকা আবাহনী। ৬-২ কেন, কাল হওয়া উচিত ছিল ১০-২ বা তারও বেশি।
তবে অন্য ছোট দলগুলো কখনো কখনো অঘটন ঘটিয়ে ঢাকা আবাহনীকে বিপদে ফেললেও আজও তা পারল না চট্টগ্রাম আবাহনী। ঢাকা আবাহনীর সামনে তারা যেন হার মেনে মাঠে নামে। কাল তো শুরু থেকেই বোঝা যাচ্ছিল, ঢাকা আবাহনী সহজেই জিতবে। কোনো প্রতিরোধই যেন ছিল না তাদের।
প্রথম কয়েক মিনিটেই ঢাকা আবাহনী গোটা চারেক গোল আদায় করে নিতে পারত। চট্টগ্রাম আবাহনীর রক্ষণ ভাঙতে এতটুকু পরিশ্রম করতে হয়নি ইব্রাহিম, শেরিফ, এনামুলদের। প্রথমার্ধেই হয়ে যায় ৪-০। এই অর্ধের শেষ দিকে চট্টগ্রাম আবাহনীকে আর খুঁজেই পাওয়া যায়নি মাঠে।
আতিকুরের ক্রসে এনামুলের হেডে প্রথম গোল এল ১৭ মিনিটে। ৩২ মিনিটে মেহেদি হাসানের (উজ্জ্বল) ক্রসে মতিউর মুন্নার হেডে ২-০। ৩৯ মিনিটে তৃতীয় গোল করেন শেরিফ দ্বীন মোহাম্মদ। বাদ যাবেন কেন ইব্রাহিম। বিরতিতে যাওয়ার আগে দলের চতুর্থ গোলটা করে যান এই ঘানাইয়ান।
বিরতির পর গোল করার ব্যাপারে তেমন আগ্রহী ছিল না ঢাকা আবাহনী। শেষ দিকে চট্টগ্রাম আবাহনীর এমন দুরবস্থা হয় যে ৮৫ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় ও দলের পঞ্চম গোল করে ফেলেন এনামুল। দুই মিনিট পরই বদলি মিডফিল্ডার সোহাগ করলেন ষষ্ঠ গোল।
শুধু ঢাকা আবাহনীর গোল দেখতে বোধহয় ভালো লাগছিল মাঠে আসা হাজার খানেক দর্শকের। তারা গোল পেতে উদ্বুদ্ধ করে গেল চট্টগ্রাম আবাহনীকে। তাতে উজ্জীবিত হয়ে শাখাওয়াত হোসেন (রনি) ৭০ ও ৮৬ মিনিটে ব্যবধান কমান। প্রথমে ১-৪, পরে ২-৫।
আবাহনীর এই জয় দেখতে ভালো লাগেনি মোহামেডান সমর্থকদের। তারা মাঠে আসে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পয়েন্ট হারানো দেখতে। যাতে তাদের দল শিরোপা লড়াইয়ে আবাহনীর কাছে চলে আসতে পারে। তা হয়নি বলে মনঃক্ষুণ্ন ছিল তারা। মোহামেডান সমর্থকেরা আবাহনীর জয়টাকে ‘সমঝোতার জয়’ বলে চেঁচিয়ে গেল শেষ দিকে।
আবাহনীর তাতে কী আসে যায়! এক ম্যাচ বেশি খেলে মোহামেডানের চেয়ে ৭ পয়েন্ট এগিয়ে আকাশি-নীলেরা (১৮ ম্যাচে ৫২ পয়েন্ট)। আবাহনী এখন একেকটা ম্যাচ জিতছে আর শিরোপার কাছে চলে যাচ্ছে!
দু দলের শক্তির ব্যবধান এতই যে চট্টগ্রাম আবাহনীকে ইচ্ছেমতো হারাতে পারে ঢাকা আবাহনী। ৬-২ কেন, কাল হওয়া উচিত ছিল ১০-২ বা তারও বেশি।
তবে অন্য ছোট দলগুলো কখনো কখনো অঘটন ঘটিয়ে ঢাকা আবাহনীকে বিপদে ফেললেও আজও তা পারল না চট্টগ্রাম আবাহনী। ঢাকা আবাহনীর সামনে তারা যেন হার মেনে মাঠে নামে। কাল তো শুরু থেকেই বোঝা যাচ্ছিল, ঢাকা আবাহনী সহজেই জিতবে। কোনো প্রতিরোধই যেন ছিল না তাদের।
প্রথম কয়েক মিনিটেই ঢাকা আবাহনী গোটা চারেক গোল আদায় করে নিতে পারত। চট্টগ্রাম আবাহনীর রক্ষণ ভাঙতে এতটুকু পরিশ্রম করতে হয়নি ইব্রাহিম, শেরিফ, এনামুলদের। প্রথমার্ধেই হয়ে যায় ৪-০। এই অর্ধের শেষ দিকে চট্টগ্রাম আবাহনীকে আর খুঁজেই পাওয়া যায়নি মাঠে।
আতিকুরের ক্রসে এনামুলের হেডে প্রথম গোল এল ১৭ মিনিটে। ৩২ মিনিটে মেহেদি হাসানের (উজ্জ্বল) ক্রসে মতিউর মুন্নার হেডে ২-০। ৩৯ মিনিটে তৃতীয় গোল করেন শেরিফ দ্বীন মোহাম্মদ। বাদ যাবেন কেন ইব্রাহিম। বিরতিতে যাওয়ার আগে দলের চতুর্থ গোলটা করে যান এই ঘানাইয়ান।
বিরতির পর গোল করার ব্যাপারে তেমন আগ্রহী ছিল না ঢাকা আবাহনী। শেষ দিকে চট্টগ্রাম আবাহনীর এমন দুরবস্থা হয় যে ৮৫ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় ও দলের পঞ্চম গোল করে ফেলেন এনামুল। দুই মিনিট পরই বদলি মিডফিল্ডার সোহাগ করলেন ষষ্ঠ গোল।
শুধু ঢাকা আবাহনীর গোল দেখতে বোধহয় ভালো লাগছিল মাঠে আসা হাজার খানেক দর্শকের। তারা গোল পেতে উদ্বুদ্ধ করে গেল চট্টগ্রাম আবাহনীকে। তাতে উজ্জীবিত হয়ে শাখাওয়াত হোসেন (রনি) ৭০ ও ৮৬ মিনিটে ব্যবধান কমান। প্রথমে ১-৪, পরে ২-৫।
আবাহনীর এই জয় দেখতে ভালো লাগেনি মোহামেডান সমর্থকদের। তারা মাঠে আসে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর পয়েন্ট হারানো দেখতে। যাতে তাদের দল শিরোপা লড়াইয়ে আবাহনীর কাছে চলে আসতে পারে। তা হয়নি বলে মনঃক্ষুণ্ন ছিল তারা। মোহামেডান সমর্থকেরা আবাহনীর জয়টাকে ‘সমঝোতার জয়’ বলে চেঁচিয়ে গেল শেষ দিকে।
আবাহনীর তাতে কী আসে যায়! এক ম্যাচ বেশি খেলে মোহামেডানের চেয়ে ৭ পয়েন্ট এগিয়ে আকাশি-নীলেরা (১৮ ম্যাচে ৫২ পয়েন্ট)। আবাহনী এখন একেকটা ম্যাচ জিতছে আর শিরোপার কাছে চলে যাচ্ছে!
No comments