ব্যাংককে বিস্ফোরণে নিহত ৩, উত্তেজনা
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে গতকাল বৃহস্পতিবার দফায় দফায় গ্রেনেড বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে তিনজন নিহত ও বহু আহত হয়েছে। দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী সুতেপ থাকসুবান বলেছেন, সরকারবিরোধী শিবির থেকে এসব গ্রেনেড ছোড়া হয়।
এসব বিস্ফোরণের ঘটনায় শহরে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভা নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। খবর এএফপি ও বিবিসির।
সুতেপ বলেন, বিস্ফোরণে তিনজন নিহত ও ৭০ জন আহত হয়েছে। তবে ব্যাংককের হাসপাতাল সূত্র একজন নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে।
এর আগে থাইল্যান্ডে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সতর্ক করে দিয়ে দেশটির সেনাবাহিনী গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছে, আর সহ্য করা হবে না। বিক্ষোভকারীদের হটাতে প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করা হবে। সেনাবাহিনীর এই প্রত্যক্ষ হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংককে আবারও সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল সানসার্ন কেওকেমনার্দ বলেন, ‘দাঙ্গাবাজদের হটাতে কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেবে।’ তবে রাজধানীর একাংশে অস্থায়ী ঘাঁটি গেড়ে বসা বিক্ষোভকারীদের ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তবে সরকারের পদত্যাগ ও নতুন করে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হটে যাওয়ার কোনো মনোভাব দেখা যাচ্ছে না। তারা তাদের অস্থায়ী আস্তানায় এখনো অবস্থান করছে।
লাল শার্ট আন্দোলনকারীদের ২২ সদস্যের কমিটির একজন ওয়েং তোজিরাকান বলেন, ‘তাঁরা যদি আমাদের হত্যা করতে আসে, আমরা লড়তে রাজি আছি। আমরা ভীত নই। আসুক, আসুক, শিগগির আসুক।’ তবে তিনি জানান, তাঁরা অস্ত্র ব্যবহার করবেন না।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছে, তারা অসহিংস এবং তাদের কাছে কোনো অস্ত্র নেই। যদিও কর্তৃপক্ষ সন্দেহ করে বিক্ষোভকারীদের হাতে অস্ত্র আছে।
ওয়েং তোজিরাকানের নেতৃত্বে বিক্ষোভকারীদের একটি দল গতকাল ব্যাংককে জাতিসংঘ কার্যালয়ে গিয়ে একটি স্মারকলিপি দিয়ে আসে। এতে তারা থাইল্যান্ডে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী পাঠানোর আহ্বান জানায়।
গত বুধবার রাতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সরকার সমর্থকদের পাথর ও বোতল ছোড়াছুড়ি শুরু হলে সহিংসতার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। তবে শেষ পর্যন্ত তেমন কিছু ঘটেনি। পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকলেও চুপচাপই ছিলেন।
এসব বিস্ফোরণের ঘটনায় শহরে নতুন করে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভা নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। খবর এএফপি ও বিবিসির।
সুতেপ বলেন, বিস্ফোরণে তিনজন নিহত ও ৭০ জন আহত হয়েছে। তবে ব্যাংককের হাসপাতাল সূত্র একজন নিহত হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে।
এর আগে থাইল্যান্ডে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সতর্ক করে দিয়ে দেশটির সেনাবাহিনী গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছে, আর সহ্য করা হবে না। বিক্ষোভকারীদের হটাতে প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করা হবে। সেনাবাহিনীর এই প্রত্যক্ষ হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংককে আবারও সহিংসতার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল সানসার্ন কেওকেমনার্দ বলেন, ‘দাঙ্গাবাজদের হটাতে কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেবে।’ তবে রাজধানীর একাংশে অস্থায়ী ঘাঁটি গেড়ে বসা বিক্ষোভকারীদের ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
তবে সরকারের পদত্যাগ ও নতুন করে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনরত লাল শার্ট বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হটে যাওয়ার কোনো মনোভাব দেখা যাচ্ছে না। তারা তাদের অস্থায়ী আস্তানায় এখনো অবস্থান করছে।
লাল শার্ট আন্দোলনকারীদের ২২ সদস্যের কমিটির একজন ওয়েং তোজিরাকান বলেন, ‘তাঁরা যদি আমাদের হত্যা করতে আসে, আমরা লড়তে রাজি আছি। আমরা ভীত নই। আসুক, আসুক, শিগগির আসুক।’ তবে তিনি জানান, তাঁরা অস্ত্র ব্যবহার করবেন না।
আন্দোলনকারীরা জানিয়েছে, তারা অসহিংস এবং তাদের কাছে কোনো অস্ত্র নেই। যদিও কর্তৃপক্ষ সন্দেহ করে বিক্ষোভকারীদের হাতে অস্ত্র আছে।
ওয়েং তোজিরাকানের নেতৃত্বে বিক্ষোভকারীদের একটি দল গতকাল ব্যাংককে জাতিসংঘ কার্যালয়ে গিয়ে একটি স্মারকলিপি দিয়ে আসে। এতে তারা থাইল্যান্ডে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী পাঠানোর আহ্বান জানায়।
গত বুধবার রাতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সরকার সমর্থকদের পাথর ও বোতল ছোড়াছুড়ি শুরু হলে সহিংসতার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। তবে শেষ পর্যন্ত তেমন কিছু ঘটেনি। পুলিশ ও সেনাসদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকলেও চুপচাপই ছিলেন।
No comments