গাজায় ইসরায়েলের ১৩ দফা বিমান হামলা
ফিলিস্তিনের হামাসশাসিত গাজায় গত বৃহস্পতিবার রাতে ইসরায়েল ১৩ বার বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে বেশ কিছু স্থাপনা ধ্বংস হয়েছে, আহত হয়েছে তিন শিশু। এদিকে গতকাল শুক্রবার আবারও বড় ধরনের সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা দাবি করেন, ফিলিস্তিনি জঙ্গিরা বৃহস্পতিবার রাতে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আসকেলোন লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালায়। এরপর ইসরায়েল গাজায় বিমান হামলা শুরু করে। তাঁরা বলেন, হামাসের অস্ত্র উৎপাদনের কারখানা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। এতে কারখানাটির সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী ও হামাস কর্মকর্তারা জানান, গাজায় বেশ কয়েকটি খামার, দুধ উৎপাদনের কারখানা, লৌহসরঞ্জাম নির্মাণের কারখানা ও হামাসের সামরিক শাখার ছোট একটি স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে।
খান ইউনুস শহরের কাছে একটি এলাকায় চার দফায় হামলা চালানো হয়েছে। গত সপ্তাহে এখানে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষে ইসরায়েলি দুজন সেনাসদস্য নিহত হন। এ ছাড়া নুসেইরাত ও সাবরা এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে।
গাজায় ফিলিস্তিনের জরুরি বিভাগের প্রধান মাওউয়া হাসানেইন জানান, হামলায় তিন শিশু আহত হয়েছে। এদের একজনের বয়স মাত্র দুই বছর। অপর দুজনের বয়স চার ও ১১ বছর।
ফিলিস্তিনের একটি সংবাদ সংস্থা জানায়, গাজায় হামলা চালানোর আগে সেখানে হেলিকপ্টার থেকে প্রচারপত্র ফেলা হয়। ওই প্রচারপত্রে বলা হয়, খান ইউনুস এলাকায় ইসরায়েলি দুজন সেনাসদস্যের নিহত হওয়ার প্রতিশোধ নিতে গাজায় হামলা চালানো হবে।
ইসরায়েলের উপপ্রধানমন্ত্রী সিলভান সালোম বলেন, ইসরায়েলে রকেট হামলা বন্ধ করা না হলে গাজায় শিগগিরই সামরিক অভিযান চালানো হবে। গতকাল ইসরায়েলের সরকারি বেতারে তিনি আরও বলেন, ‘হামাস আমাদের সামরিক অভিযান চালাতে বাধ্য করছে। আশা করি, আমরা এটা (অভিযান) এড়াতে পারব।’
এদিকে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইসরায়েলের এই আগ্রাসন বন্ধের ব্যবস্থা নিতে আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি বলেন, এই আগ্রাসন দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াবে।
চলতি বছরের জানুয়ারির পর গাজায় এটাই ইসরায়েলের প্রথম বড় ধরনের হামলা। ইসরায়েল এর আগে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ফিলিস্তিনে ভয়াবহ সামরিক অভিযান চালায়। এতে এক হাজার ৪০০ ফিলিস্তিনি এবং ১৩ জন ইসরায়েলি সেনাসদস্য নিহত হন।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা দাবি করেন, ফিলিস্তিনি জঙ্গিরা বৃহস্পতিবার রাতে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আসকেলোন লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালায়। এরপর ইসরায়েল গাজায় বিমান হামলা শুরু করে। তাঁরা বলেন, হামাসের অস্ত্র উৎপাদনের কারখানা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। এতে কারখানাটির সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে প্রত্যক্ষদর্শী ও হামাস কর্মকর্তারা জানান, গাজায় বেশ কয়েকটি খামার, দুধ উৎপাদনের কারখানা, লৌহসরঞ্জাম নির্মাণের কারখানা ও হামাসের সামরিক শাখার ছোট একটি স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে।
খান ইউনুস শহরের কাছে একটি এলাকায় চার দফায় হামলা চালানো হয়েছে। গত সপ্তাহে এখানে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষে ইসরায়েলি দুজন সেনাসদস্য নিহত হন। এ ছাড়া নুসেইরাত ও সাবরা এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে।
গাজায় ফিলিস্তিনের জরুরি বিভাগের প্রধান মাওউয়া হাসানেইন জানান, হামলায় তিন শিশু আহত হয়েছে। এদের একজনের বয়স মাত্র দুই বছর। অপর দুজনের বয়স চার ও ১১ বছর।
ফিলিস্তিনের একটি সংবাদ সংস্থা জানায়, গাজায় হামলা চালানোর আগে সেখানে হেলিকপ্টার থেকে প্রচারপত্র ফেলা হয়। ওই প্রচারপত্রে বলা হয়, খান ইউনুস এলাকায় ইসরায়েলি দুজন সেনাসদস্যের নিহত হওয়ার প্রতিশোধ নিতে গাজায় হামলা চালানো হবে।
ইসরায়েলের উপপ্রধানমন্ত্রী সিলভান সালোম বলেন, ইসরায়েলে রকেট হামলা বন্ধ করা না হলে গাজায় শিগগিরই সামরিক অভিযান চালানো হবে। গতকাল ইসরায়েলের সরকারি বেতারে তিনি আরও বলেন, ‘হামাস আমাদের সামরিক অভিযান চালাতে বাধ্য করছে। আশা করি, আমরা এটা (অভিযান) এড়াতে পারব।’
এদিকে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইসরায়েলের এই আগ্রাসন বন্ধের ব্যবস্থা নিতে আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ তিনি বলেন, এই আগ্রাসন দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বাড়াবে।
চলতি বছরের জানুয়ারির পর গাজায় এটাই ইসরায়েলের প্রথম বড় ধরনের হামলা। ইসরায়েল এর আগে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ফিলিস্তিনে ভয়াবহ সামরিক অভিযান চালায়। এতে এক হাজার ৪০০ ফিলিস্তিনি এবং ১৩ জন ইসরায়েলি সেনাসদস্য নিহত হন।
No comments