বাঁদরের জন্য রেস্তোরাঁ
বাঁদরের জন্য রেস্তোরাঁ! কথাটা একটু অদ্ভুত শোনালেও সত্যি সত্যিই বাঁদরের জন্য গড়ে তোলা হচ্ছে একটি রেস্তোরাঁ। ভারতের মধ্যপ্রদেশের ওমকারেশ্বর শহরে এই রেস্তোরাঁ নির্মাণের কাজ চলছে।
এই শহরে রয়েছে যেমন অসংখ্য মন্দির, তেমনই রয়েছে বাঁদর। শহরটিতে এখন কমপক্ষে পাঁচ হাজার বাঁদরের বাস। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ আসেন এই শহরের বিভিন্ন মন্দিরে পূজা দিতে, আসেন বহু পর্যটকও। আর এ সময় এই বাঁদরগুলো ঘটায় নানা অঘটন। কারও খাবার নিয়ে পালিয়ে যায়; কারও মোবাইল ফোন বা মানিব্যাগ নিয়ে যায়। এমনকি এই বাঁদরগুলো মাঝেমধ্যে তীর্থযাত্রী ও পর্যটকদের ওপর হামলা চালিয়ে তাঁদের আহত করার ঘটনাও ঘটায়। আর এসবের পেছনে রয়েছে বাঁদরের ক্ষুধা।
এই দিকটা ভেবে এবার দুজন সমাজসেবী এগিয়ে এসেছেন বাঁদরগুলোর জন্য একটি রেস্তোরাঁ খোলার জন্য। তাঁরা হলেন অনিল খান্ডেওয়াল ও হরিশ গেহলট। তাঁরা কয়েক দিন আগে হনুমানজয়ন্তীর দিনে বাঁদর বা হনুমানের জন্য একটি সাময়িক রেস্তোরাঁ খোলেন। এতে ব্যাপক সাড়া মেলে। বাঁদরগুলো সারি বেঁধে এসে ওই রেস্তোরাঁয় খাবার গ্রহণ করে। এখন এ দুজন সমাজসেবী বাঁদরগুলোর জন্য একটি স্থায়ী রেস্তোরাঁ খোলার উদ্যোগ নিয়েছেন। এখন এটির নির্মাণকাজ চলছে। তাঁরা জানান, বাঁদরগুলো যা খেতে ভালোবাসে, সেসব খাবার দেওয়া হবে এই রেস্তোরাঁয়।
এই শহরে রয়েছে যেমন অসংখ্য মন্দির, তেমনই রয়েছে বাঁদর। শহরটিতে এখন কমপক্ষে পাঁচ হাজার বাঁদরের বাস। প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ আসেন এই শহরের বিভিন্ন মন্দিরে পূজা দিতে, আসেন বহু পর্যটকও। আর এ সময় এই বাঁদরগুলো ঘটায় নানা অঘটন। কারও খাবার নিয়ে পালিয়ে যায়; কারও মোবাইল ফোন বা মানিব্যাগ নিয়ে যায়। এমনকি এই বাঁদরগুলো মাঝেমধ্যে তীর্থযাত্রী ও পর্যটকদের ওপর হামলা চালিয়ে তাঁদের আহত করার ঘটনাও ঘটায়। আর এসবের পেছনে রয়েছে বাঁদরের ক্ষুধা।
এই দিকটা ভেবে এবার দুজন সমাজসেবী এগিয়ে এসেছেন বাঁদরগুলোর জন্য একটি রেস্তোরাঁ খোলার জন্য। তাঁরা হলেন অনিল খান্ডেওয়াল ও হরিশ গেহলট। তাঁরা কয়েক দিন আগে হনুমানজয়ন্তীর দিনে বাঁদর বা হনুমানের জন্য একটি সাময়িক রেস্তোরাঁ খোলেন। এতে ব্যাপক সাড়া মেলে। বাঁদরগুলো সারি বেঁধে এসে ওই রেস্তোরাঁয় খাবার গ্রহণ করে। এখন এ দুজন সমাজসেবী বাঁদরগুলোর জন্য একটি স্থায়ী রেস্তোরাঁ খোলার উদ্যোগ নিয়েছেন। এখন এটির নির্মাণকাজ চলছে। তাঁরা জানান, বাঁদরগুলো যা খেতে ভালোবাসে, সেসব খাবার দেওয়া হবে এই রেস্তোরাঁয়।
No comments