জোট-শরিকদের সমালোচনার ওপর সোনিয়ার নিষেধাজ্ঞা
ভারতের কংগ্রেস পার্টির সভানেত্রী ও ক্ষমতাসীন জোট সংযুক্ত প্রগতিশীল মোর্চার (ইউপিএ) চেয়ারপারসন সোনিয়া গান্ধী জোটের শরিকদের প্রকাশ্য সমালোচনার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। গত বুধবার তিনি এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
ইউপিএ জোটে রয়েছে এম করুণানিধির ডিএমকে, শারদ পাওয়ারের এনসিপি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসের মতো শক্তিশালী দল। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে মাঝেমধ্যে জোটের শরিকদের মধ্যে মতদ্বৈধতা দেখা দেয়। এই নিয়ে বিতর্কও দেখা যায় প্রকাশ্যে। ফলে মাঝেমধ্যে এই জোটের সম্পর্ক নিয়ে মাঝেমধ্যে ভুল বার্তা পৌঁছায় বিরোধীদের কানে। বাজেটে পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে প্রকাশ্যেই সমালোচনায় নামেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী। এই নিয়ে অস্বস্তিতে পড়তে হয় কংগ্রেসকে।
কয় দিন আগে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে কংগ্রেসের মুখপাত্র সত্যব্রত চতুর্বেদী কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শারদ পাওয়ারের সমালোচনা করে বলেছিলেন, ‘উনি আবর্জনা সৃষ্টি করবেন, আর আমরা পরিষ্কার করব, তা হতে পারে না।’ এই মন্তব্যের পর শারদ পাওয়ারের এনসিপি নালিশ জানায় কংগ্রেস নেত্রী এবং ইউপিএর চেয়ারপারসন সোনিয়া গান্ধীর কাছে। এ ঘটনায় অনেকটাই ক্ষুব্ধ হন সোনিয়া। অগত্যা তিনি বুধবার এক নির্দেশে কংগ্রেসের মুখপাত্রের পদ থেকে সত্যব্রত চতুর্বেদীকে সরিয়ে দেন। একই সঙ্গে তিনি কংগ্রেসের নেতাদের এই বলে নির্দেশ দেন, জোটের স্বার্থে শরিকদের কোনো প্রকাশ্য সমালোচনা নয়। সমালোচনা করতে হলে তা করতে হবে ইউপিএর বৈঠকেই।
ইউপিএ জোটে রয়েছে এম করুণানিধির ডিএমকে, শারদ পাওয়ারের এনসিপি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসের মতো শক্তিশালী দল। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যুতে মাঝেমধ্যে জোটের শরিকদের মধ্যে মতদ্বৈধতা দেখা দেয়। এই নিয়ে বিতর্কও দেখা যায় প্রকাশ্যে। ফলে মাঝেমধ্যে এই জোটের সম্পর্ক নিয়ে মাঝেমধ্যে ভুল বার্তা পৌঁছায় বিরোধীদের কানে। বাজেটে পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে প্রকাশ্যেই সমালোচনায় নামেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী। এই নিয়ে অস্বস্তিতে পড়তে হয় কংগ্রেসকে।
কয় দিন আগে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে কংগ্রেসের মুখপাত্র সত্যব্রত চতুর্বেদী কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শারদ পাওয়ারের সমালোচনা করে বলেছিলেন, ‘উনি আবর্জনা সৃষ্টি করবেন, আর আমরা পরিষ্কার করব, তা হতে পারে না।’ এই মন্তব্যের পর শারদ পাওয়ারের এনসিপি নালিশ জানায় কংগ্রেস নেত্রী এবং ইউপিএর চেয়ারপারসন সোনিয়া গান্ধীর কাছে। এ ঘটনায় অনেকটাই ক্ষুব্ধ হন সোনিয়া। অগত্যা তিনি বুধবার এক নির্দেশে কংগ্রেসের মুখপাত্রের পদ থেকে সত্যব্রত চতুর্বেদীকে সরিয়ে দেন। একই সঙ্গে তিনি কংগ্রেসের নেতাদের এই বলে নির্দেশ দেন, জোটের স্বার্থে শরিকদের কোনো প্রকাশ্য সমালোচনা নয়। সমালোচনা করতে হলে তা করতে হবে ইউপিএর বৈঠকেই।
No comments