নাইজেরিয়ার মন্ত্রিসভা ভেঙে দিলেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট জনাথন
নাইজেরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট গুডলাক জনাথন গত বুধবার মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট ওমারু ইয়ার’আদুয়া অসুস্থ হলে গত ফেব্রুয়ারিতে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন জনাথন।
দেশটির তথ্যমন্ত্রী দোরা আগুনিলি মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট গুডলাক জনাথন আজ (বুধবার) মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়েছেন। মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার কোনো কারণ তিনি আমাদের জানাননি। তাই আমিও কোনো কারণ জানাতে পারছি না। তবে এতে সরকারের মধ্যে কোনো শূন্যতা সৃষ্টি হবে না। নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের আগ পর্যন্ত স্থায়ী সচিবেরা দায়িত্ব পালন করবেন।’
তথ্যমন্ত্রী আগুনিলি জানান, প্রেসিডেন্ট জনাথন শিগগিরই নতুন মন্ত্রিসভার বিষয়ে বিবৃতি দেবেন। তিনি জাতীয় পরিষদে নতুন মন্ত্রীদের তালিকা পেশ করবেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রিসভার বর্তমান সদস্যদের মধ্যে অনেকেই নতুন মন্ত্রিসভায়ও জায়গা পাবেন।
প্রেসিডেন্ট ওমারু ইয়ার’আদুয়া অসুস্থ হলে গত নভেম্বরে চিকিত্সার জন্য সৌদিআরবে যান। চিকিত্সা শেষে ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফিরলেও দায়িত্ব নেওয়ার মতো সুস্থ হননি ওমারু। এ সময়ের মধ্যে তিনি জনসম্মুখেও আসেননি। এ অবস্থায় গত ৯ ফেব্রুয়ারি ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন গুডলাক জনাথন। প্রেসিডেন্ট ওমারুর ক্ষমতার মেয়াদ ছিল আগামী বছরের মে পর্যন্ত।
পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, নিজের ক্ষমতা সুসংহত করতেই মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট জনাথন। দ্য নিউ ম্যাগাজিন-এর প্রধান সম্পাদক বায়ো ওনানুগা বলেন, ক্ষমতা ও সরকারে নিজের অবস্থান নিরঙ্কুশ করতেই প্রেসিডেন্ট জনাথনের এ উদ্যোগ।
দেশটির তথ্যমন্ত্রী দোরা আগুনিলি মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট গুডলাক জনাথন আজ (বুধবার) মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়েছেন। মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার কোনো কারণ তিনি আমাদের জানাননি। তাই আমিও কোনো কারণ জানাতে পারছি না। তবে এতে সরকারের মধ্যে কোনো শূন্যতা সৃষ্টি হবে না। নতুন মন্ত্রিসভা গঠনের আগ পর্যন্ত স্থায়ী সচিবেরা দায়িত্ব পালন করবেন।’
তথ্যমন্ত্রী আগুনিলি জানান, প্রেসিডেন্ট জনাথন শিগগিরই নতুন মন্ত্রিসভার বিষয়ে বিবৃতি দেবেন। তিনি জাতীয় পরিষদে নতুন মন্ত্রীদের তালিকা পেশ করবেন। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রিসভার বর্তমান সদস্যদের মধ্যে অনেকেই নতুন মন্ত্রিসভায়ও জায়গা পাবেন।
প্রেসিডেন্ট ওমারু ইয়ার’আদুয়া অসুস্থ হলে গত নভেম্বরে চিকিত্সার জন্য সৌদিআরবে যান। চিকিত্সা শেষে ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফিরলেও দায়িত্ব নেওয়ার মতো সুস্থ হননি ওমারু। এ সময়ের মধ্যে তিনি জনসম্মুখেও আসেননি। এ অবস্থায় গত ৯ ফেব্রুয়ারি ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন গুডলাক জনাথন। প্রেসিডেন্ট ওমারুর ক্ষমতার মেয়াদ ছিল আগামী বছরের মে পর্যন্ত।
পর্যবেক্ষকেরা মনে করছেন, নিজের ক্ষমতা সুসংহত করতেই মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট জনাথন। দ্য নিউ ম্যাগাজিন-এর প্রধান সম্পাদক বায়ো ওনানুগা বলেন, ক্ষমতা ও সরকারে নিজের অবস্থান নিরঙ্কুশ করতেই প্রেসিডেন্ট জনাথনের এ উদ্যোগ।
No comments