তারপরও ক্লার্কই আগ্রহের কেন্দ্রে
ওয়েলিংটনে ক্রিকেট হচ্ছে নাকি? আজ নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া মাঠে নেমে পড়েছে বুঝি প্রথম টেস্ট খেলতে? কিছুদিন ধরে মিডিয়ার আগ্রহের বেশিটাই বরাদ্দ ছিল মাইকেল ক্লার্কের ব্যক্তিগত জীবনের টানাপোড়েন নিয়ে। ক্রিকেট-সংক্রান্ত খবরের চেয়ে লারা বিঙ্গলের বাগদানের আংটিটা কোথায়—এটাই পাচ্ছিল বেশি গুরুত্ব! ক্লার্কই সবচেয়ে খুশি হবেন, আজ অন্তত তাঁর ওপর থেকে সরে যাচ্ছে আলোটা। আগ্রহের কেন্দ্রে চলে আসছে ক্রিকেট। তারপরও সেই বৃত্তে কি ক্লার্ক থাকছেন না?
বাংলাদেশ সময় ভোর চারটায় ম্যাচ শুরু হয়ে গেছে। এই ম্যাচে ক্লার্ক যদি ব্যর্থ হন, শুরু হয়ে যাবে আলোচনা। যদি সফল হন, তাতেও টেনে আনা হবে ব্যক্তিগত জীবন। সিরিজের দুটো টেস্ট ক্রিকেটার ক্লার্কের জন্য তাই পরীক্ষারই—ব্যক্তিগত সংকটকে ক্রিকেটে প্রভাব ফেলতে না দেওয়ার।
ওয়েলিংটন দিয়ে শুরু করায় একটা সুবিধা হয়েছে স্বাগতিকদের। টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বশেষ সাফল্য তারা পেয়েছে এ মাঠেই। সাফল্য বলতে আবার জয় ভেবে বসবেন না। নিকট অতীতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ড্রটাই তাসমান প্রতিবেশীদের জন্য বড় প্রাপ্তি হয়ে আছে। গত আট টেস্টের সাতটাই হেরেছে নিউজিল্যান্ড। একমাত্র ড্রটি ২০০৫ সালের ওয়েলিংটন টেস্টে। নিজেদের মাঠে তাদের সাতটি ড্রয়ের পাঁচটিই এখানে।
ড্র নিয়েই বেশি কথাবার্তা হচ্ছে, কারণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে তাদের জয়টা সেই ১৭ বছর আগের। এই তথ্যেও তাই কোনো বিস্ময় নেই, সর্বশেষ ১৪টি টেস্ট সিরিজের একটিও জিততে পারেনি নিউজিল্যান্ড। অথচ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম পাঁচটি সিরিজের তিনটিই জিতেছিল তারা, বাকি দুটো হয়েছিল ড্র।
রেকর্ড সাক্ষী মানলে আরও একটি একপেশে ট্রান্স-তাসমান সিরিজই অপেক্ষা করছে সামনে। তবে হিসাবটা এত সহজ হলে মাঠে নেমে খেলার আর কী দরকার? আর তাই ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর পাকিস্তানের বিপক্ষে ছয় টেস্টের ৫টিতে জয়, আরেকটি ড্র নিয়ে নিজেদের মৌসুম শুরু করা অস্ট্রেলিয়া সত্যিকারের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচটা জিতে মানসিকভাবেও এগিয়ে আছে নিউজিল্যান্ড।
শেন বন্ড আর ইয়ান ও’ব্রায়েন টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে নিলেও ক্রিস মার্টিন, ড্যারিল টাফি, টিম সাউদি আর ড্যানিয়েল ভেট্টোরিদের নিয়ে গড়া বোলিং আক্রমণ অস্ট্রেলিয়াকে যথেষ্ট ভোগাবে। নিউজিল্যান্ডের দুশ্চিন্তার নাম আসলে ব্যাটিং। রস টেলর ও মার্টিন গাপটিল বাদে বাকি সবাই ক্যারিয়ার বাঁচানোর লড়াইয়ে নেমেছেন আজ।
অস্ট্রেলিয়া দলে তেমন সমস্যা নেই। আছে অস্বস্তি। ক্লার্ক ভালো খেলে ফেললে সেটিও দূর হয়ে যাবে। দুদলেই আজ দুজনের অভিষেক হবে বলেই গতকাল শোনা গিয়েছিল। টেস্ট ক্রিকেটের সাদা পৃথিবীতে রায়ান হ্যারিস আর ব্রেন্ট আরনেলের আগমন ঘটেছে কি না, সেটি তো টিভি খুললেই বুঝে যাবেন আপনি।
বাংলাদেশ সময় ভোর চারটায় ম্যাচ শুরু হয়ে গেছে। এই ম্যাচে ক্লার্ক যদি ব্যর্থ হন, শুরু হয়ে যাবে আলোচনা। যদি সফল হন, তাতেও টেনে আনা হবে ব্যক্তিগত জীবন। সিরিজের দুটো টেস্ট ক্রিকেটার ক্লার্কের জন্য তাই পরীক্ষারই—ব্যক্তিগত সংকটকে ক্রিকেটে প্রভাব ফেলতে না দেওয়ার।
ওয়েলিংটন দিয়ে শুরু করায় একটা সুবিধা হয়েছে স্বাগতিকদের। টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বশেষ সাফল্য তারা পেয়েছে এ মাঠেই। সাফল্য বলতে আবার জয় ভেবে বসবেন না। নিকট অতীতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ড্রটাই তাসমান প্রতিবেশীদের জন্য বড় প্রাপ্তি হয়ে আছে। গত আট টেস্টের সাতটাই হেরেছে নিউজিল্যান্ড। একমাত্র ড্রটি ২০০৫ সালের ওয়েলিংটন টেস্টে। নিজেদের মাঠে তাদের সাতটি ড্রয়ের পাঁচটিই এখানে।
ড্র নিয়েই বেশি কথাবার্তা হচ্ছে, কারণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে তাদের জয়টা সেই ১৭ বছর আগের। এই তথ্যেও তাই কোনো বিস্ময় নেই, সর্বশেষ ১৪টি টেস্ট সিরিজের একটিও জিততে পারেনি নিউজিল্যান্ড। অথচ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম পাঁচটি সিরিজের তিনটিই জিতেছিল তারা, বাকি দুটো হয়েছিল ড্র।
রেকর্ড সাক্ষী মানলে আরও একটি একপেশে ট্রান্স-তাসমান সিরিজই অপেক্ষা করছে সামনে। তবে হিসাবটা এত সহজ হলে মাঠে নেমে খেলার আর কী দরকার? আর তাই ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর পাকিস্তানের বিপক্ষে ছয় টেস্টের ৫টিতে জয়, আরেকটি ড্র নিয়ে নিজেদের মৌসুম শুরু করা অস্ট্রেলিয়া সত্যিকারের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচটা জিতে মানসিকভাবেও এগিয়ে আছে নিউজিল্যান্ড।
শেন বন্ড আর ইয়ান ও’ব্রায়েন টেস্ট থেকে অবসর নিয়ে নিলেও ক্রিস মার্টিন, ড্যারিল টাফি, টিম সাউদি আর ড্যানিয়েল ভেট্টোরিদের নিয়ে গড়া বোলিং আক্রমণ অস্ট্রেলিয়াকে যথেষ্ট ভোগাবে। নিউজিল্যান্ডের দুশ্চিন্তার নাম আসলে ব্যাটিং। রস টেলর ও মার্টিন গাপটিল বাদে বাকি সবাই ক্যারিয়ার বাঁচানোর লড়াইয়ে নেমেছেন আজ।
অস্ট্রেলিয়া দলে তেমন সমস্যা নেই। আছে অস্বস্তি। ক্লার্ক ভালো খেলে ফেললে সেটিও দূর হয়ে যাবে। দুদলেই আজ দুজনের অভিষেক হবে বলেই গতকাল শোনা গিয়েছিল। টেস্ট ক্রিকেটের সাদা পৃথিবীতে রায়ান হ্যারিস আর ব্রেন্ট আরনেলের আগমন ঘটেছে কি না, সেটি তো টিভি খুললেই বুঝে যাবেন আপনি।
No comments