বিক্ষোভকারীদের আলোচনার প্রস্তাব দিলেন থাই প্রধানমন্ত্রী
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভা গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব দিয়েছেন। প্রায় এক সপ্তাহ ধরে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ও নির্বাচনের দাবিতে রাজধানী ব্যাংককে নানা কর্মসূচি পালন করছে বিক্ষোভকারীরা। এদিকে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করলে ‘শ্রেণীযুদ্ধ’ শুরু হবে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে বিক্ষোভকারীরা।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভা বলেন, ‘বিক্ষোভকারীদের অবশ্যই আইনের মধ্যে থাকতে হবে। আইনের মধ্যে থেকে তাদের সঙ্গে আলোচনায় আমার কোনো আপত্তি নেই। যুক্তিযুক্ত আলোচনার ব্যাপারে আমি সব সময়ই আন্তরিক। কিন্তু তারা (বিক্ষোভকারীরা) আইন না মানলে আমার পক্ষে আলোচনায় বসা সম্ভব হবে না।’ প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্য টেলিভিশনে সরাসরি প্রচার করা হয়।
বিক্ষোভকারীদের নেতা নাঠায়ুত সাইকুয়া গতকাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে নির্বাচন না দিলে ‘শ্রেণীযুদ্ধ’ শুরু হবে। গত বুধবার রাতে দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা ভিডিও লিংকের মাধ্যমে তাঁর সমর্থকদের বলেন, ‘আমি আরও এক সপ্তাহ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা সত্যিকারের গণতন্ত্র পাব। আমি জানি, আপনারা অনেকটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। কিন্তু ভবিষ্যত্ প্রজন্মের জন্য আরও এক সপ্তাহ ধৈর্য ধরতে হবে।’
থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন এখন ইউরোপ সফর করছেন। সেখান থেকে তিনি দুবাইয়ে যাবেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। সম্প্রতি দেশটির সর্বোচ্চ আদালত থাকসিন সিনাওয়াত্রার ১৪০ কোটি ডলারের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর সমর্থকেরা আন্দোলন শুরু করে। গত শুক্রবার থেকে রাজধানী ব্যাংককে হাজার হাজার থাকসিন সমর্থক বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে। এর অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাসভবন ও সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের সামনে নিজেদের রক্ত ঢেলে দেয় বিক্ষোভকারীরা। সরকার সহিংসতার আশঙ্কায় ব্যাপক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভা বলেন, ‘বিক্ষোভকারীদের অবশ্যই আইনের মধ্যে থাকতে হবে। আইনের মধ্যে থেকে তাদের সঙ্গে আলোচনায় আমার কোনো আপত্তি নেই। যুক্তিযুক্ত আলোচনার ব্যাপারে আমি সব সময়ই আন্তরিক। কিন্তু তারা (বিক্ষোভকারীরা) আইন না মানলে আমার পক্ষে আলোচনায় বসা সম্ভব হবে না।’ প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্য টেলিভিশনে সরাসরি প্রচার করা হয়।
বিক্ষোভকারীদের নেতা নাঠায়ুত সাইকুয়া গতকাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে নির্বাচন না দিলে ‘শ্রেণীযুদ্ধ’ শুরু হবে। গত বুধবার রাতে দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা ভিডিও লিংকের মাধ্যমে তাঁর সমর্থকদের বলেন, ‘আমি আরও এক সপ্তাহ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা সত্যিকারের গণতন্ত্র পাব। আমি জানি, আপনারা অনেকটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। কিন্তু ভবিষ্যত্ প্রজন্মের জন্য আরও এক সপ্তাহ ধৈর্য ধরতে হবে।’
থাইল্যান্ডের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন এখন ইউরোপ সফর করছেন। সেখান থেকে তিনি দুবাইয়ে যাবেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন ২০০৬ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। সম্প্রতি দেশটির সর্বোচ্চ আদালত থাকসিন সিনাওয়াত্রার ১৪০ কোটি ডলারের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর সমর্থকেরা আন্দোলন শুরু করে। গত শুক্রবার থেকে রাজধানী ব্যাংককে হাজার হাজার থাকসিন সমর্থক বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে। এর অংশ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাসভবন ও সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের সামনে নিজেদের রক্ত ঢেলে দেয় বিক্ষোভকারীরা। সরকার সহিংসতার আশঙ্কায় ব্যাপক নিরাপত্তা-ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
No comments