লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না করলে ভারত ও চীনকে চ্যালেঞ্জ করবে যুক্তরাষ্ট্র -গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ
কোপেনহেগেন অঙ্গীকারনামাকে ‘বড় ধরনের অগ্রযাত্রা’ হিসেবে বর্ণনা করে হোয়াইট হাউসের একজন শীর্ষস্থানীয় উপদেষ্টা বলেছেন, ভারত ও চীন যদি নিজেদের অঙ্গীকার করা লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাদের চ্যালেঞ্জ করতে পারে। সিএনএন টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি এ কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য চারটি দেশের সম্পাদিত সমঝোতার অংশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নিজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ভারত ও চীন। বিষয়টি উল্লেখ করে ওবামার উপদেষ্টা ডেভিড এক্সেলর্ড ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ভারত ও চীন কী করছে, যুক্তরাষ্ট্র সেটা পর্যালোচনা করতে পারে। তিনি আরও বলেন, লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না করলে দেশ দুটোকে চ্যালেঞ্জ জানানো হতে পারে।
ডেভিড আরও বলেন, ওবামার দৃঢ় নেতৃত্বের ফলস্বরূপ চীন, ভারতসহ অন্যান্য বড় অর্থনৈতিক শক্তিগুলো এগিয়ে এসেছে। কোপেনহেগেন সম্মেলন শেষ হওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে তাঁরা ওই অঙ্গীকারে পৌঁছাতে পেরেছেন।
ভারত, চীন, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সম্পাদিত সমঝোতায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় দেশগুলোর প্রতি স্বেচ্ছায় প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করার আহ্বান জানানো হয়, যাতে পরে সেটা আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়। ডেভিড বলেন, বিশ্বের অন্য বড় অর্থনৈতিক শক্তির তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রকে অপেক্ষাকৃত প্রতিকূল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে চায় না ওবামা প্রশাসন।
কোপেনহেগেন অঙ্গীকারনামাকে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সঠিক পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করে হোয়াইট হাউসের এই উপদেষ্টা বলেন, ওই খসড়া যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আরও প্রচেষ্টার ভিত্তি তৈরি করে দিয়েছে।
বাধ্যতামূলক আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি না থাকা সত্ত্বেও গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের চেষ্টা চালিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য চারটি দেশের সম্পাদিত সমঝোতার অংশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নিজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ভারত ও চীন। বিষয়টি উল্লেখ করে ওবামার উপদেষ্টা ডেভিড এক্সেলর্ড ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ভারত ও চীন কী করছে, যুক্তরাষ্ট্র সেটা পর্যালোচনা করতে পারে। তিনি আরও বলেন, লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না করলে দেশ দুটোকে চ্যালেঞ্জ জানানো হতে পারে।
ডেভিড আরও বলেন, ওবামার দৃঢ় নেতৃত্বের ফলস্বরূপ চীন, ভারতসহ অন্যান্য বড় অর্থনৈতিক শক্তিগুলো এগিয়ে এসেছে। কোপেনহেগেন সম্মেলন শেষ হওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে তাঁরা ওই অঙ্গীকারে পৌঁছাতে পেরেছেন।
ভারত, চীন, ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সম্পাদিত সমঝোতায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় দেশগুলোর প্রতি স্বেচ্ছায় প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করার আহ্বান জানানো হয়, যাতে পরে সেটা আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়। ডেভিড বলেন, বিশ্বের অন্য বড় অর্থনৈতিক শক্তির তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রকে অপেক্ষাকৃত প্রতিকূল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিতে চায় না ওবামা প্রশাসন।
কোপেনহেগেন অঙ্গীকারনামাকে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সঠিক পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করে হোয়াইট হাউসের এই উপদেষ্টা বলেন, ওই খসড়া যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আরও প্রচেষ্টার ভিত্তি তৈরি করে দিয়েছে।
বাধ্যতামূলক আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি না থাকা সত্ত্বেও গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের চেষ্টা চালিয়ে যাবে যুক্তরাষ্ট্র।
No comments