সেঞ্চুরিটা হলো না টেন্ডুলকারের -ওয়ানডে সিরিজ
দিনেশ কার্তিকের বাউন্ডারিতে এল জয়সূচক রান। তবু ওই বাউন্ডারির পর একটুও উচ্ছ্বাস নেই কার্তিকের। জয়ের জন্য যখন ভারতের দরকার ২ রান, সেঞ্চুরির জন্য টেন্ডুলকারের ৪। বোলার লাসিথ মালিঙ্গাকে ঠেকাতেই গিয়েছিলেন কার্তিক। কিন্তু বল ব্যাট ছুঁয়ে উইকেটকিপার সাঙ্গাকারাকে ফাঁকি দিয়ে বল চলে যায় সীমানার বাইরে। ৭ উইকেটে ভারতের জয় নিশ্চিত করা ওই বাউন্ডারিতেই ম্যাচে টেন্ডুলকারের ৪৬তম সেঞ্চুরি না পাওয়াটাও নিশ্চিত হয়ে যায়।
ম্যাচ শেষের অনেক আগেই জয়টা ‘অবধারিত’ হয়ে গিয়েছিল ভারতের। তখন দেখার ছিল একটাই—টেন্ডুলকারের সেঞ্চুরি হয় কি না। তাঁর সেঞ্চুরি না পাওয়ার অতৃপ্তিটা বাদ দিলে বড় জয়ই পেয়েছে ভারত। শেবাগের (২৮ বলে ৪৪) মারমুখী ব্যাটিংয়ে ৬.৩ ওভারেই বিনা উইকেটে ৫০ রান করে ভারত। ৫৫ রানের উদ্বোধনী জুটির পর গম্ভীরের সঙ্গে টেন্ডুলকারের ৭২ রান ভারতের সহজ জয়ের ভিত গড়ে দেয়। আর চতুর্থ উইকেটে টেন্ডুলকার-কার্তিকের (৩৬*) ৭৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৭.২ ওভার বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেয় ভারতকে। টেন্ডুলকারের ১০৪ বলের ইনিংটিসে আছে ১৩টি চার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেয় শ্রীলঙ্কা। ১ উইকেটে ২২.২ ওভারে করে ১৬৫। তার পরও তারা ৪৪.২ ওভারে অলআউট। মাঝখানের ২২ ওভারে যা হলো, সেটিকে শ্রীলঙ্কানরা বলতে পারে ‘সুনামি’। যে সুনামির আঘাতে মাত্র ৭৪ রানে শ্রীলঙ্কার শেষ ৯ উইকেটের পতন!
প্রথম দুই ম্যাচের মতো রান-বন্যা হবে না, সেটি কটকের পরিসংখ্যানই বলছিল। এই মাঠে ৩০০ পেরোনো ইনিংস একটাই। কিন্তু ব্যাট হাতে যখন ছন্দে থাকেন তিলকরত্নে দিলশান, তখন কী আসে-যায় অতীত পরিসংখ্যানে!
শুরুটা করেছিলেন জহির খানের করা প্রথম ওভারেই, দুটো চার মেরে। ইশান্ত শর্মার করা পরের ওভারে চার মারলেন টানা তিনটি। ইশান্তের পরের ওভারে আবারও টানা তিনটি চার মেরে তাঁর দলে ফেরার আনন্দটাই উধাও করে দিলেন। ১৭ বলে ৪১। এর মধ্যে ৪০ রানই হলো কেবল চার থেকে। দিলশান-তাণ্ডবে ভারত যখন দিশেহারা, তখনই ত্রাতার ভূমিকায় আশীষ নেহরা। দিলশানকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানালেন, যেখানে দুই ম্যাচ নিষেধাজ্ঞায় অনুপস্থিত মহেন্দ্র সিং ধোনির বদলে দিনেশ কার্তিক। স্কোরবোর্ডে শ্রীলঙ্কা ৬.২ ওভারে ৬৫/১। এরপর থারাঙ্গার সঙ্গে সাঙ্গাকারার শতরানের জুটি; বড় স্কোর স্বপ্নই দেখাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। কিন্তু এরপরই লঙ্কান ইনিংসের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়া।
৩৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল বোলার রবীন্দ্র জাদেজা, ম্যান অব দ্য ম্যাচও।
ম্যাচ শেষের অনেক আগেই জয়টা ‘অবধারিত’ হয়ে গিয়েছিল ভারতের। তখন দেখার ছিল একটাই—টেন্ডুলকারের সেঞ্চুরি হয় কি না। তাঁর সেঞ্চুরি না পাওয়ার অতৃপ্তিটা বাদ দিলে বড় জয়ই পেয়েছে ভারত। শেবাগের (২৮ বলে ৪৪) মারমুখী ব্যাটিংয়ে ৬.৩ ওভারেই বিনা উইকেটে ৫০ রান করে ভারত। ৫৫ রানের উদ্বোধনী জুটির পর গম্ভীরের সঙ্গে টেন্ডুলকারের ৭২ রান ভারতের সহজ জয়ের ভিত গড়ে দেয়। আর চতুর্থ উইকেটে টেন্ডুলকার-কার্তিকের (৩৬*) ৭৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৭.২ ওভার বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেয় ভারতকে। টেন্ডুলকারের ১০৪ বলের ইনিংটিসে আছে ১৩টি চার।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেয় শ্রীলঙ্কা। ১ উইকেটে ২২.২ ওভারে করে ১৬৫। তার পরও তারা ৪৪.২ ওভারে অলআউট। মাঝখানের ২২ ওভারে যা হলো, সেটিকে শ্রীলঙ্কানরা বলতে পারে ‘সুনামি’। যে সুনামির আঘাতে মাত্র ৭৪ রানে শ্রীলঙ্কার শেষ ৯ উইকেটের পতন!
প্রথম দুই ম্যাচের মতো রান-বন্যা হবে না, সেটি কটকের পরিসংখ্যানই বলছিল। এই মাঠে ৩০০ পেরোনো ইনিংস একটাই। কিন্তু ব্যাট হাতে যখন ছন্দে থাকেন তিলকরত্নে দিলশান, তখন কী আসে-যায় অতীত পরিসংখ্যানে!
শুরুটা করেছিলেন জহির খানের করা প্রথম ওভারেই, দুটো চার মেরে। ইশান্ত শর্মার করা পরের ওভারে চার মারলেন টানা তিনটি। ইশান্তের পরের ওভারে আবারও টানা তিনটি চার মেরে তাঁর দলে ফেরার আনন্দটাই উধাও করে দিলেন। ১৭ বলে ৪১। এর মধ্যে ৪০ রানই হলো কেবল চার থেকে। দিলশান-তাণ্ডবে ভারত যখন দিশেহারা, তখনই ত্রাতার ভূমিকায় আশীষ নেহরা। দিলশানকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানালেন, যেখানে দুই ম্যাচ নিষেধাজ্ঞায় অনুপস্থিত মহেন্দ্র সিং ধোনির বদলে দিনেশ কার্তিক। স্কোরবোর্ডে শ্রীলঙ্কা ৬.২ ওভারে ৬৫/১। এরপর থারাঙ্গার সঙ্গে সাঙ্গাকারার শতরানের জুটি; বড় স্কোর স্বপ্নই দেখাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। কিন্তু এরপরই লঙ্কান ইনিংসের হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়া।
৩৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল বোলার রবীন্দ্র জাদেজা, ম্যান অব দ্য ম্যাচও।
No comments