জলবায়ু পরিবর্তন আলোচনা ‘ছিনতাই’ করেছে চীন: ব্রিটিশ পরিবেশমন্ত্রী
ব্রিটেনের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী এড মিলিব্যান্ড অভিযোগ করেছেন, একটি আইনি বাধ্যবাধকতাসহ চুক্তি করার ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার মাধ্যমে কোপেনহেগেনে জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক আলোচনা ছিনতাই করেছে চীন। গতকাল সোমবার ব্রিটেনের দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ অভিযোগ করেন তিনি। কোপেনগেহেনে গত শনিবার শেষ হওয়া সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় করা একটি অঙ্গীকারনামা গৃহীত হয়। অঙ্গীকারনামায় সম্মতি জানানোর আগে বেশ কয়েকটি উন্নয়নশীল দেশ এর বিরোধিতা করে।
নিবন্ধে মিলিব্যান্ড আরও অভিযোগ করেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ন্ত্রণে কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যাপারে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর ক্ষেত্রেও অসম্মতি জানান চীনা প্রতিনিধিরা। তিনি লিখেছেন, ‘উন্নত ও উন্নয়নশীল বেশির ভাগ দেশ বিশ্বাস করে, সব দেশের প্রতিশ্রুতি বা কর্মসূচিগুলো একটি আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যে থাকলেই কেবল একটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির মাধ্যমে (জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে) এই বিশ্বকে রক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু নেতৃস্থানীয় অনেক উন্নয়নশীল দেশই এখন এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাচ্ছে। আর এ কারণেই আমরা একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছি।’
মিলিব্যান্ড উল্লেখ করেন, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ৫০ শতাংশ (উন্নত দেশগুলোর ৮০ শতাংশ) কমিয়ে আনার প্রস্তাব দুটিতে উন্নত দেশগুলোর জোট ও বেশির ভাগ উন্নয়নশীল দেশ সমর্থন জানালেও তাতে ভোটো দিয়েছে চীন। ফলে এ ব্যাপারে কোনো চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। গত দুই সপ্তাহে বিশ্ববাসীর সামনে একটি হাস্যকর চিত্র ফুটে উঠেছে উল্লেখ করে মিলিব্যান্ড বলেন, ‘আমরা আলোচনার মূল বিষয়ের সারবস্তু এভাবে আবার ছিনতাই হতে দিতে পারি না।’
নিবন্ধে মিলিব্যান্ড আরও অভিযোগ করেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ন্ত্রণে কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যাপারে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর ক্ষেত্রেও অসম্মতি জানান চীনা প্রতিনিধিরা। তিনি লিখেছেন, ‘উন্নত ও উন্নয়নশীল বেশির ভাগ দেশ বিশ্বাস করে, সব দেশের প্রতিশ্রুতি বা কর্মসূচিগুলো একটি আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যে থাকলেই কেবল একটি দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির মাধ্যমে (জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে) এই বিশ্বকে রক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু নেতৃস্থানীয় অনেক উন্নয়নশীল দেশই এখন এ ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাচ্ছে। আর এ কারণেই আমরা একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছি।’
মিলিব্যান্ড উল্লেখ করেন, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ ৫০ শতাংশ (উন্নত দেশগুলোর ৮০ শতাংশ) কমিয়ে আনার প্রস্তাব দুটিতে উন্নত দেশগুলোর জোট ও বেশির ভাগ উন্নয়নশীল দেশ সমর্থন জানালেও তাতে ভোটো দিয়েছে চীন। ফলে এ ব্যাপারে কোনো চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। গত দুই সপ্তাহে বিশ্ববাসীর সামনে একটি হাস্যকর চিত্র ফুটে উঠেছে উল্লেখ করে মিলিব্যান্ড বলেন, ‘আমরা আলোচনার মূল বিষয়ের সারবস্তু এভাবে আবার ছিনতাই হতে দিতে পারি না।’
No comments