পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য দরপত্র আহ্বান আগামী ফেব্রুয়ারিতে -আন্তমন্ত্রণালয়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
আগামী জানুয়ারিতে পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে দাতাদের সঙ্গে বৈঠক এবং ফেব্রুয়ারিতে এটি নির্মাণের দরপত্র আহ্বানের কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
গতকাল সোমবার পদ্মা সেতুর অর্থায়নবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয়ের বৈঠকের পর এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী। সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিসংক্রান্ত উপদেষ্টা মসিউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, আগামী জানুয়ারিতে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি), জাপান এবং অন্য আরেকটি সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করা হবে।
পদ্মা সেতুর নির্মাণব্যয় বেড়ে ২৪০ কোটি ডলার দাঁড়াবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান, সেতুটি নির্মাণে এখন পর্যন্ত ঘাটতি রয়েছে ১৪ কোটি ডলার। বাকি অর্থের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। বর্তমান সরকারের আমলেই এ সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রধান দাতা সংস্থা কে—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, তা এখনো নির্ধারিত হয়নি। তবে দাতারা বলেছে, সরকার যাকে প্রধান দাতা সংস্থা মনে করবে, তাই তারা মেনে নেবে। এ ব্যাপারে একটি খসড়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন জানান, পদ্মা সেতু নির্মিত হলে দেশের মোট দেশজ উত্পাদন (জিডিপি) বাড়বে ১ দশমিক ২ শতাংশ।
পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সুপারিশ মেনে ২০০৪ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণের স্থান মাওয়া-জাজিরা নির্ধারণ করা হয়। যোগাযোগ মন্ত্রণালয় মোট আট হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) একনেকের অনুমোদনের জন্য পেশ করে। কিন্তু বিদেশি অর্থের সংস্থান নিশ্চিত না হওয়া এবং প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে ব্যয় ধরা হয়েছে বলে প্রস্তাবটি ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
২০০৭ সালের ২০ আগস্ট ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকায় পদ্মা নদীর ওপর ৫ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার সেতু স্থাপনের প্রকল্প অনুমোদন করে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত এপ্রিল মাসে নিউজিল্যান্ডের পরামর্শক সংস্থা মুনসেল লিমিটেডের সঙ্গে ১৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে নকশার কাজ শেষ করার জন্য চুক্তি করে।
গতকাল সোমবার পদ্মা সেতুর অর্থায়নবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয়ের বৈঠকের পর এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী। সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতিসংক্রান্ত উপদেষ্টা মসিউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, আগামী জানুয়ারিতে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি), জাপান এবং অন্য আরেকটি সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করা হবে।
পদ্মা সেতুর নির্মাণব্যয় বেড়ে ২৪০ কোটি ডলার দাঁড়াবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান, সেতুটি নির্মাণে এখন পর্যন্ত ঘাটতি রয়েছে ১৪ কোটি ডলার। বাকি অর্থের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। বর্তমান সরকারের আমলেই এ সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রধান দাতা সংস্থা কে—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, তা এখনো নির্ধারিত হয়নি। তবে দাতারা বলেছে, সরকার যাকে প্রধান দাতা সংস্থা মনে করবে, তাই তারা মেনে নেবে। এ ব্যাপারে একটি খসড়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন জানান, পদ্মা সেতু নির্মিত হলে দেশের মোট দেশজ উত্পাদন (জিডিপি) বাড়বে ১ দশমিক ২ শতাংশ।
পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সুপারিশ মেনে ২০০৪ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণের স্থান মাওয়া-জাজিরা নির্ধারণ করা হয়। যোগাযোগ মন্ত্রণালয় মোট আট হাজার ৫৮৮ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে একটি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) একনেকের অনুমোদনের জন্য পেশ করে। কিন্তু বিদেশি অর্থের সংস্থান নিশ্চিত না হওয়া এবং প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে ব্যয় ধরা হয়েছে বলে প্রস্তাবটি ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
২০০৭ সালের ২০ আগস্ট ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকায় পদ্মা নদীর ওপর ৫ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার সেতু স্থাপনের প্রকল্প অনুমোদন করে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত এপ্রিল মাসে নিউজিল্যান্ডের পরামর্শক সংস্থা মুনসেল লিমিটেডের সঙ্গে ১৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে নকশার কাজ শেষ করার জন্য চুক্তি করে।
No comments