সু চির গৃহবন্দিত্বের আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল
মিয়ানমারের গণতন্ত্রী নেত্রী অং সান সু চির গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ বাড়ানোর আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছেন তাঁর আইনজীবীরা। গতকাল সোমবার তাঁরা আপিলের পক্ষে আদালতে যুক্তি তুলে ধরেন।
গত আগস্টে অং সান সু চির গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ আরও ১৮ মাস বাড়িয়ে দেওয়া হয়। গত অক্টোবরে আদেশের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল নিম্ন আদালত খারিজ করে দেন।
গতকাল সকালে শুনানি প্রায় দেড় ঘণ্টা চলে। শুনানিতে সু চির আইনজীবীরা যুক্তি প্রদর্শন করেন যে, তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা আইনসম্মত নয়। সু চির প্রধান আইনজীবী চি উইন এ কথা জানান।
চি উইন জানান, বিচারকেরা বলেছেন, আপিল চলার অনুমতি দেওয়া হবে কি না, সোমবার দিনের শেষে তাঁরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। যদি অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে আপিলের বিরুদ্ধে যুক্তি প্রদর্শনের জন্য সরকারি কৌঁসুলিদের আহ্বান জানানো হবে।
চি উইন বলেন, ‘আইনজীবী হিসেবে আমরা সবচেয়ে ভালো কিছু আশা করছি। আমরা সব সময় আশাবাদী।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি আপিল খারিজ করে দেওয়া হয়, তাহলে আমরা সরাসরি সামরিক সরকারের কাছে আবেদন জানাতে পারি।’
শুনানির সময় অং সান সু চি আদালতে হাজির ছিলেন না। শুনানিতে সাংবাদিকদেরও প্রবেশাধিকার ছিল না। আদালত প্রাঙ্গণের বাইরে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আদালতে নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল বেশ কড়া। সাদা পোশাকের পুলিশ আদালত এলাকায় টহল দেয়।
গত আগস্টে অং সান সু চির গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ আরও ১৮ মাস বাড়িয়ে দেওয়া হয়। গত অক্টোবরে আদেশের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল নিম্ন আদালত খারিজ করে দেন।
গতকাল সকালে শুনানি প্রায় দেড় ঘণ্টা চলে। শুনানিতে সু চির আইনজীবীরা যুক্তি প্রদর্শন করেন যে, তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা আইনসম্মত নয়। সু চির প্রধান আইনজীবী চি উইন এ কথা জানান।
চি উইন জানান, বিচারকেরা বলেছেন, আপিল চলার অনুমতি দেওয়া হবে কি না, সোমবার দিনের শেষে তাঁরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। যদি অনুমতি দেওয়া হয়, তাহলে আপিলের বিরুদ্ধে যুক্তি প্রদর্শনের জন্য সরকারি কৌঁসুলিদের আহ্বান জানানো হবে।
চি উইন বলেন, ‘আইনজীবী হিসেবে আমরা সবচেয়ে ভালো কিছু আশা করছি। আমরা সব সময় আশাবাদী।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি আপিল খারিজ করে দেওয়া হয়, তাহলে আমরা সরাসরি সামরিক সরকারের কাছে আবেদন জানাতে পারি।’
শুনানির সময় অং সান সু চি আদালতে হাজির ছিলেন না। শুনানিতে সাংবাদিকদেরও প্রবেশাধিকার ছিল না। আদালত প্রাঙ্গণের বাইরে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আদালতে নিরাপত্তাব্যবস্থা ছিল বেশ কড়া। সাদা পোশাকের পুলিশ আদালত এলাকায় টহল দেয়।
No comments