জিহ্বা দিয়ে ছবি আঁকেন কেরালার অনিল!
যারাই তার ছবি দেখে, তারাই অবাক হয়ে যায়। হাতেও মানুষ এত সুন্দর ছবি আঁকতে পারে না, সেখানে তিনি জিহ্বা দিয়েই এঁকে চলেছেন সুন্দর সব ছবি। অবাক কাণ্ডই বটে! রঙের তুলির পরিবর্তে এখন জিহ্বা দিয়েই ছবি আঁকছেন ভারতের কেরালা রাজ্যের কোল্লাম শহরের ওই ড্রয়িং শিক্ষক। নাম কে অনিল। জিভে রং তুলে দিব্যি ছবি এঁকে তিনি তাক লাগিয়ে দিয়েছেন গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের কর্মকর্তাদের।
গিনেস কর্মকর্তারাও জানিয়ে দিয়েছেন, অনিলের নাম শিগগিরই গিনেস বুকে উঠবে। গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের একদল সদস্য সম্প্রতি গিয়েছিলেন কোল্লামে। তাঁদের সামনেই অনিল মাত্র ৯০ মিনিটে আড়াই ফুট লম্বা ও দেড় ফুট চওড়া একটি ক্যানভাসে জিভ দিয়ে ফুটিয়ে তোলেন লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ‘দ্য লাস্ট সাপার’ শীর্ষক একটি ছবি।
অনিল আগে ছবি আঁকতেন তুলি দিয়েই। সুনামির পর তাঁর আঁকা একটি ছবি নিয়ে তিনি যান স্থানীয় একটি সংবাদপত্র অফিসে ছাপানোর জন্য। পত্রিকা অফিস ওই সময় অনিলকে ফিরিয়ে দিয়ে বলে, ভিন্ন স্বাদের ছবি আঁকেন, ছাপা হবে। মনের কষ্ট চেপে বাড়ি ফিরে অনিল শুরু করেন জিহ্বা দিয়ে ছবি আঁকা। এরই মধ্যে অনিল এঁকে ফেলেছেন সহস্রাধিক ছবি।
গিনেস কর্মকর্তারাও জানিয়ে দিয়েছেন, অনিলের নাম শিগগিরই গিনেস বুকে উঠবে। গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের একদল সদস্য সম্প্রতি গিয়েছিলেন কোল্লামে। তাঁদের সামনেই অনিল মাত্র ৯০ মিনিটে আড়াই ফুট লম্বা ও দেড় ফুট চওড়া একটি ক্যানভাসে জিভ দিয়ে ফুটিয়ে তোলেন লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির ‘দ্য লাস্ট সাপার’ শীর্ষক একটি ছবি।
অনিল আগে ছবি আঁকতেন তুলি দিয়েই। সুনামির পর তাঁর আঁকা একটি ছবি নিয়ে তিনি যান স্থানীয় একটি সংবাদপত্র অফিসে ছাপানোর জন্য। পত্রিকা অফিস ওই সময় অনিলকে ফিরিয়ে দিয়ে বলে, ভিন্ন স্বাদের ছবি আঁকেন, ছাপা হবে। মনের কষ্ট চেপে বাড়ি ফিরে অনিল শুরু করেন জিহ্বা দিয়ে ছবি আঁকা। এরই মধ্যে অনিল এঁকে ফেলেছেন সহস্রাধিক ছবি।
No comments