সন্ত্রাসবাদ বন্ধে পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, সন্ত্রাসবাদ বন্ধে পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টিতে সম্ভাব্য সবকিছু করছে ওয়াশিংটন। পাকিস্তানের ভূখণ্ড থেকে লস্কর-ই-তাইয়েবার মতো সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর মূলোত্পাটনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে তারা ইসলামাবাদের ওপর সব ধরনের চাপ অব্যাহত রেখেছে।
মুম্বাই হামলার প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল জেমস জোনস এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, সব ধরনের সন্ত্রাসী সংগঠনের তত্পরতা বন্ধে পাকিস্তানকে নিয়মিত উত্সাহিত করছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটন বলেছে, পাকিস্তান যদি এ লক্ষ্য পূরণে সফল হয়, তবে তারা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিশেষ করে আরও বেশি আর্থিক সহযোগিতা পাবে।
জোনস বলেন, ‘আমি আশ্বস্ত করতে পারি যে সন্ত্রাসবাদ বন্ধের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান স্পষ্টভাবে পাকিস্তানের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। এ ব্যাপারে দুই দেশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সবকিছু করছি। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে নিরস্ত্র করার ব্যাপারে আমরা পাকিস্তানকে উত্সাহিত করছি। আমরা ইসলামাবাদকে সাফ জানিয়ে দিয়েছি, নিজেদের স্বার্থেই সন্ত্রাসবাদ দমন করা উচিত তাদের।’ তিনি বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের তথাকথিত নিরাপদ ঘাঁটি বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে একটা বড় বাধা।’
মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা আরও বলেন, মুম্বাই হামলার ঘটনা প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে খুব নাড়া দিয়েছে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয় দেশের জন্যই সন্ত্রাসবাদ একটা বড় ধরনের অভিন্ন ইস্যু। ওবামা বলেছেন, কোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদই গ্রহণযোগ্য নয়। সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
জোনস অতি সম্প্রতি পাকিস্তান সফর করেছেন। তিনি ওবামা প্রশাসনের একটি বার্তা সেখানে পৌঁছে দিয়েছেন। ওই বার্তায় আল-কায়েদা ও তালেবানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তত্পরতা বাড়াতে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
মুম্বাই হামলার প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল জেমস জোনস এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, সব ধরনের সন্ত্রাসী সংগঠনের তত্পরতা বন্ধে পাকিস্তানকে নিয়মিত উত্সাহিত করছে যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটন বলেছে, পাকিস্তান যদি এ লক্ষ্য পূরণে সফল হয়, তবে তারা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিশেষ করে আরও বেশি আর্থিক সহযোগিতা পাবে।
জোনস বলেন, ‘আমি আশ্বস্ত করতে পারি যে সন্ত্রাসবাদ বন্ধের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান স্পষ্টভাবে পাকিস্তানের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। এ ব্যাপারে দুই দেশের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সবকিছু করছি। সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে নিরস্ত্র করার ব্যাপারে আমরা পাকিস্তানকে উত্সাহিত করছি। আমরা ইসলামাবাদকে সাফ জানিয়ে দিয়েছি, নিজেদের স্বার্থেই সন্ত্রাসবাদ দমন করা উচিত তাদের।’ তিনি বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের তথাকথিত নিরাপদ ঘাঁটি বিশ্বব্যাপী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে একটা বড় বাধা।’
মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা আরও বলেন, মুম্বাই হামলার ঘটনা প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে খুব নাড়া দিয়েছে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয় দেশের জন্যই সন্ত্রাসবাদ একটা বড় ধরনের অভিন্ন ইস্যু। ওবামা বলেছেন, কোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদই গ্রহণযোগ্য নয়। সন্ত্রাসবাদের হুমকি মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
জোনস অতি সম্প্রতি পাকিস্তান সফর করেছেন। তিনি ওবামা প্রশাসনের একটি বার্তা সেখানে পৌঁছে দিয়েছেন। ওই বার্তায় আল-কায়েদা ও তালেবানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তত্পরতা বাড়াতে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
No comments