জামিন মিললেও মুক্তি পাচ্ছেন না পোলানস্কি
অস্কারজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক রোমান পোলানস্কি গত বুধবার সুইস আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। এখন তিনি কারাগার থেকে মুক্তির প্রহর গুনছেন। তবে শিগগিরই তিনি মুক্তি পাচ্ছেন না বলে সংশ্লিষ্ট আদালত সূত্র বার্তা সংস্থাকে জানিয়েছে। বিচার কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে এখন দেশটিতে গৃহবন্দী থাকতে হবে। এএফপি।
৭৬ বছর বয়সী এই তারকা চলচ্চিত্র পরিচালক ১৯৭৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পালিয়ে আসেন। ওই দেশে অবস্থানকালে তাঁর বিরুদ্ধে ১৩ বছরের এক মেয়ের ওপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এর পরই তিনি যুক্তরাষ্ট্র ছাড়েন। তখন মার্কিন কর্তৃপক্ষ পোলানস্কির বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করে।
একপর্যায়ে মার্কিন পরোয়ানার সূত্র ধরে জুরিখ বিমানবন্দর থেকে সুইস পুলিশ গত ২৬ সেপ্টেম্বর তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। সেখানে একটি চলচ্চিত্র উত্সবে তাঁকে বিশেষ সম্মাননা প্রদানের কথা ছিল।
সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ফৌজদারি আদালত বুধবার এক বিবৃতিতে জানান, রোজম্যারিস বেবি ও চায়না টাউন-এর পরিচালক পোলানস্কির পালিয়ে যাওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা রয়েছে। তবে ৪৫ লাখ ডলারের বিনিময়ে জামিন লাভের যে প্রার্থনা তিনি করেছেন তা শর্তসাপেক্ষে মঞ্জুর করা হয়েছে। তাঁকে এখন কারাগার থেকে মুক্তির পর গৃহবন্দী থাকতে হবে। যে বাড়িতে তিনি থাকবেন সেখানে ইলেকট্রনিক ব্যবস্থায় কঠোর নজরদারি থাকবে। এতে তাঁর পালানোর ঝুঁকি এড়ানো যাবে।
পোলানস্কির আইনজীবীরা জানান, গাস্তাদে পোলানস্কির একটি বাড়ি রয়েছে। কারামুক্তির পর সেখানেই হয়তো তাঁকে রাখা হবে।
৭৬ বছর বয়সী এই তারকা চলচ্চিত্র পরিচালক ১৯৭৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পালিয়ে আসেন। ওই দেশে অবস্থানকালে তাঁর বিরুদ্ধে ১৩ বছরের এক মেয়ের ওপর যৌন নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। এর পরই তিনি যুক্তরাষ্ট্র ছাড়েন। তখন মার্কিন কর্তৃপক্ষ পোলানস্কির বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করে।
একপর্যায়ে মার্কিন পরোয়ানার সূত্র ধরে জুরিখ বিমানবন্দর থেকে সুইস পুলিশ গত ২৬ সেপ্টেম্বর তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। সেখানে একটি চলচ্চিত্র উত্সবে তাঁকে বিশেষ সম্মাননা প্রদানের কথা ছিল।
সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ফৌজদারি আদালত বুধবার এক বিবৃতিতে জানান, রোজম্যারিস বেবি ও চায়না টাউন-এর পরিচালক পোলানস্কির পালিয়ে যাওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা রয়েছে। তবে ৪৫ লাখ ডলারের বিনিময়ে জামিন লাভের যে প্রার্থনা তিনি করেছেন তা শর্তসাপেক্ষে মঞ্জুর করা হয়েছে। তাঁকে এখন কারাগার থেকে মুক্তির পর গৃহবন্দী থাকতে হবে। যে বাড়িতে তিনি থাকবেন সেখানে ইলেকট্রনিক ব্যবস্থায় কঠোর নজরদারি থাকবে। এতে তাঁর পালানোর ঝুঁকি এড়ানো যাবে।
পোলানস্কির আইনজীবীরা জানান, গাস্তাদে পোলানস্কির একটি বাড়ি রয়েছে। কারামুক্তির পর সেখানেই হয়তো তাঁকে রাখা হবে।
No comments