কলকাতায় লাখো মানুষের জনসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথায় কথায় আর বন্ধ্ নয়
পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, এই রাজ্য থেকে সিপিএমকে হটাতে না পারলে কোনো
উন্নতি হবে না। শান্তি আসবে না। তাই ভবিষ্যতে সিপিএমকে হটানোর লড়াইয়ে অংশ
নেওয়ার জন্য দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রস্তুত থাকতে হবে।
গতকাল মঙ্গলবার শহীদ দিবস উপলক্ষে কলকাতার ধর্মতলা এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস আয়োজিত লাখো মানুষের এক জনসভায় মমতা এ কথা বলেন। ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই যুব কংগ্রেসের ডাকে মহাকরণ অভিযান করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে ১৩ জন কংগ্রেস কর্মী নিহত হন। সেই ১৩ শহীদের স্মরণে প্রতিবছর তৃণমূল কংগ্রেস পালন করে শহীদ দিবস।
এবার লোকসভা ও পৌরসভা নির্বাচনে ব্যাপক জয়ের পর তৃণমূলের এই জনসভায় লাখো মানুষ জমায়েত হয়। এতে করে গতকাল গোটা কলকাতা অচল হয়ে পড়ে। এ দিন জনসভা শুরুর সময় বৃষ্টি শুরু হলেও তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বৃষ্টি উপেক্ষা করেই জনসভায় উপস্থিত হন।
মমতা তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এই রাজ্য থেকে উত্খাত করতে হবে সিপিএমের দুঃশাসনকে। আনতে হবে রাজনৈতিক পরিবর্তন। ৩৩ বছরে সিপিএম এ রাজ্যে কিছুই করতে পারেনি। এবার সময় এসেছে আমাদের কিছু করার। তাই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে আগামী বিধানসভা নির্বাচনের জন্য।’
মমতা বলেন, ‘রাজ্যজুড়ে সিপিএমের সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। সিপিএমের কাছে থাকা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। আমরা অস্ত্রের বন্যা চাই না। আমরা চাই উন্নয়নের বন্যা।’
মমতা বলেন, ‘কথায় কথায় আর রাস্তা অবরোধ নয়, বন্ধ্ নয়। এটা করতে হলে দলের উচ্চমহলের অনুমতি নিতে হবে। আমরা চাই না মানুষ এই অবস্থান ধর্মঘটে আর ভোগান্তির শিকার হোক।’ তিনি এই রাজ্যে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে সর্বত্র আন্দোলন গড়ে তোলারও আহ্বান জানান দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি।
এদিন মমতার জনসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী, চিত্রকর শুভাপ্রসন্ন, সাংসদ কবির সুমন, তাপস পাল, শতাব্দী রায়, সংগীতশিল্পী নচিকেতা, কংগ্রেসের নেতা কেশব রাওসহ তৃণমূলের ছয়জন মন্ত্রী, সাংসদ ও বিধায়কেরা। এই সভায় মহাশ্বেতা দেবী বলেন, আগামী ২০১১ সালের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সিপিএমের ৩২ বছরের অপশাসনের হাত থেকে রাজ্যকে মুক্ত করতে হলে মমতার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। সভায় কবির সুমন বলেন, সিপিএম ধ্বংস হয়ে গেছে। আগামী ২০১১ সালে সিপিএম সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে। তিনিও ঘোষণা দেন, ভবিষ্যতে এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গতকাল মঙ্গলবার শহীদ দিবস উপলক্ষে কলকাতার ধর্মতলা এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস আয়োজিত লাখো মানুষের এক জনসভায় মমতা এ কথা বলেন। ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই যুব কংগ্রেসের ডাকে মহাকরণ অভিযান করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে ১৩ জন কংগ্রেস কর্মী নিহত হন। সেই ১৩ শহীদের স্মরণে প্রতিবছর তৃণমূল কংগ্রেস পালন করে শহীদ দিবস।
এবার লোকসভা ও পৌরসভা নির্বাচনে ব্যাপক জয়ের পর তৃণমূলের এই জনসভায় লাখো মানুষ জমায়েত হয়। এতে করে গতকাল গোটা কলকাতা অচল হয়ে পড়ে। এ দিন জনসভা শুরুর সময় বৃষ্টি শুরু হলেও তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বৃষ্টি উপেক্ষা করেই জনসভায় উপস্থিত হন।
মমতা তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এই রাজ্য থেকে উত্খাত করতে হবে সিপিএমের দুঃশাসনকে। আনতে হবে রাজনৈতিক পরিবর্তন। ৩৩ বছরে সিপিএম এ রাজ্যে কিছুই করতে পারেনি। এবার সময় এসেছে আমাদের কিছু করার। তাই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে আগামী বিধানসভা নির্বাচনের জন্য।’
মমতা বলেন, ‘রাজ্যজুড়ে সিপিএমের সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। সিপিএমের কাছে থাকা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। আমরা অস্ত্রের বন্যা চাই না। আমরা চাই উন্নয়নের বন্যা।’
মমতা বলেন, ‘কথায় কথায় আর রাস্তা অবরোধ নয়, বন্ধ্ নয়। এটা করতে হলে দলের উচ্চমহলের অনুমতি নিতে হবে। আমরা চাই না মানুষ এই অবস্থান ধর্মঘটে আর ভোগান্তির শিকার হোক।’ তিনি এই রাজ্যে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে সর্বত্র আন্দোলন গড়ে তোলারও আহ্বান জানান দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি।
এদিন মমতার জনসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক মহাশ্বেতা দেবী, চিত্রকর শুভাপ্রসন্ন, সাংসদ কবির সুমন, তাপস পাল, শতাব্দী রায়, সংগীতশিল্পী নচিকেতা, কংগ্রেসের নেতা কেশব রাওসহ তৃণমূলের ছয়জন মন্ত্রী, সাংসদ ও বিধায়কেরা। এই সভায় মহাশ্বেতা দেবী বলেন, আগামী ২০১১ সালের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সিপিএমের ৩২ বছরের অপশাসনের হাত থেকে রাজ্যকে মুক্ত করতে হলে মমতার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। সভায় কবির সুমন বলেন, সিপিএম ধ্বংস হয়ে গেছে। আগামী ২০১১ সালে সিপিএম সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে। তিনিও ঘোষণা দেন, ভবিষ্যতে এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
No comments