বিমানবন্দরে সাবেক রাষ্ট্রপতি কালামের দেহ তল্লাশি!
ব্যাপারটি দেখা হচ্ছে শিষ্টাচারবিধির
পরিষ্কার লঙ্ঘন হিসেবে। ঘটনাটি ঘটেছিল গত ২৪ এপ্রিল ভারতের নয়াদিল্লিতে
ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। মার্কিন বিমান সংস্থা
কন্টিনেন্টাল এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট সিও০৮৩তে করে যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছিলেন
ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম। সাধারণ নাগরিকের মতো তাঁর
দেহ তল্লাশি করেন ওই এয়ারলাইন্সের কর্মচারীরা। বিমান সংস্থাটি মার্কিন
কর্মকর্তার প্ররোচনায় এই তল্লাশি চালানো হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ড. কালামকে জোর করে বিমানবন্দরের এরোব্রিজে অপেক্ষা করতে বাধ্য করা হয়। তাঁকে নিরাপত্তা স্ক্যানারের ভেতর দিয়ে নেওয়া হবে কি হবে না, সেটা নিয়ে বিমান কোম্পানির নিরাপত্তাকর্মীদের নিজেদের মধ্যে বিতর্কও হয়েছে। দেহ তল্লাশির জন্য কালামকে নিরাপত্তাকর্মীদের কাছে যেতে বলা হয়েছিল। এমনকি নিরাপত্তা তল্লাশির সময় তাঁর জুতাও খুলে ফেলা হয়।
এই ঘটনায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে কনটিনেন্টাল এয়ারলাইন্স বলেছে, নিয়মিত নিরাপত্তা তল্লাশির অংশ হিসেবে সবার দেহ তল্লাশি করা কোম্পানির নীতি। কোম্পানিটি আরও জানায়, ভিআইপি অথবা ভিভিআইপিদের জন্য তাদের আলাদা কোনো আইন নেই।
ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচলমন্ত্রী প্রফুল প্যাটেল বলেছেন, এই ঘটনায় বিমান কোম্পানিটি ভুল করেছে বলে প্রমাণিত হলে তাদের দুঃখ প্রকাশ করতে বলা হবে।
গতকাল এই বিষয়টি ভারতের রাজ্যসভায় আলোচিত হয়। সব দলের সাংসদরা সাবেক রাষ্ট্রপতির প্রতি এ ধরনের আচরণের তীব্র নিন্দা এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করেন।
ড. কালামকে জোর করে বিমানবন্দরের এরোব্রিজে অপেক্ষা করতে বাধ্য করা হয়। তাঁকে নিরাপত্তা স্ক্যানারের ভেতর দিয়ে নেওয়া হবে কি হবে না, সেটা নিয়ে বিমান কোম্পানির নিরাপত্তাকর্মীদের নিজেদের মধ্যে বিতর্কও হয়েছে। দেহ তল্লাশির জন্য কালামকে নিরাপত্তাকর্মীদের কাছে যেতে বলা হয়েছিল। এমনকি নিরাপত্তা তল্লাশির সময় তাঁর জুতাও খুলে ফেলা হয়।
এই ঘটনায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে কনটিনেন্টাল এয়ারলাইন্স বলেছে, নিয়মিত নিরাপত্তা তল্লাশির অংশ হিসেবে সবার দেহ তল্লাশি করা কোম্পানির নীতি। কোম্পানিটি আরও জানায়, ভিআইপি অথবা ভিভিআইপিদের জন্য তাদের আলাদা কোনো আইন নেই।
ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচলমন্ত্রী প্রফুল প্যাটেল বলেছেন, এই ঘটনায় বিমান কোম্পানিটি ভুল করেছে বলে প্রমাণিত হলে তাদের দুঃখ প্রকাশ করতে বলা হবে।
গতকাল এই বিষয়টি ভারতের রাজ্যসভায় আলোচিত হয়। সব দলের সাংসদরা সাবেক রাষ্ট্রপতির প্রতি এ ধরনের আচরণের তীব্র নিন্দা এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করেন।
No comments