মসজিদুল আকসা ও গুম্বাদে সাখরা by আফতাব চৌধুরী
বায়তুল
মুকাদ্দাসের সব এরিয়া পূর্ণ হয়ে শহরে অলিতে-গলিতে রাস্তাঘাট সম্প্রসারিত
হয়। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকালীন বায়তুল মুকাদ্দাস
নগরীর পশ্চিম অংশ তারা দখলে নিয়ে নেয়। মসজিদে আকসাসহ বায়তুল মুকাদ্দাসের
পূর্বাংশ জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দের জুনে মাত্র ৬
দিনের যুদ্ধে জর্ডান, মিসর, সিরিয়া শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। মসজিদুল আকসাসহ
পুরো বায়তুল মুকাদ্দাস দখলে নিয়ে সীমান্ত আরও ৪৫ কিলোমিটার জর্ডানের দিকে
সরিয়ে আনে। মুসলমানদের কাছে মর্যাদার দিক দিয়ে পবিত্র মক্কা ও পবিত্র
মদিনার পর বায়তুল মুকাদ্দাস নগরী। কিন্তু বায়তুল মুকাদ্দাসকে মুসলমানদের
পাশাপাশি ইহুদি ও খ্রিস্টানরা পবিত্র নগরী হিসেবে গণ্য করে থাকে। উঁচু
পাহাড়-পর্বতবেষ্টিত বায়তুল মুকাদ্দাস নগরী। এ নগরীতে একটি সুউচ্চ বরকতময়
পাহাড় রয়েছে। যার ওপর মসজিদে আকসা। এ মসজিদে আকসা ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দ থেকে
ইসরাইলের জবরদখলে রয়েছে। এ উঁচু পাহাড়ের উপরিভাগে ১ লাখ ৪০ হাজার ৯০০
বর্গমিটার এলাকা নিয়ে বায়তুল মুকাদ্দাস হিসেবে স্বীকৃত। এখানকার ঠিক
মাঝামাঝি স্থানে গুম্বাদে সাখরা। পাহাড়ের এক পাশে কেবলার দিকে মূল আকসা
মসজিদ। এ পাহাড়ের ওপর আরও রয়েছে মসজিদে নিসা, একাধিক মাদ্রাসা ও বোরাকের
স্থান।
বিশ্বের বুকে দৃষ্টিনন্দন ইমারতগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ইমারতকে গম্বুজে সাখরাও বলা হয়ে থাকে। সাখরা অর্থ পাথর। এ পাথর নিয়ে রয়েছে নানা বরকতময় ইতিহাস। বিশাল পাথরটি শূন্যের ওপর ভাসমান মনে হবে। বিশ্বের বুকে এটি শূন্যে ভাসমান বরকতময় পাথর হিসেবে স্বীকৃত। মানব জাতির পিতা হজরত আদম (আ.) এ পাথরের কাছে নামাজ পড়তেন। মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) এ পাথরের কাছে এবাদতখানা নির্মাণ করেন। নবী ইয়াকুব (আ.) একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। নবী হজরত ইউশা (আ.) এর ওপর গম্বুজ নির্মাণ করেন। নবী হজরত দাউদ (আ.) এর সংলগ্ন মেহরাব এবং নবী হজরত সুলেমান (আ.) পবিত্র ইবাদতগাহ ‘হাইকলে সুলাইমানি’ নির্মাণ করেছিলেন।
হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) মেরাজে গমনের পথে এখানে যাত্রাবিরতি দিলে সব নবী-রাসুলকে নিয়ে এখানে নামাজের ইমামতি করেন। এ পাথরের ওপর বসেন। এখান থেকেই আল্লাহপাকের সান্নিধ্যে রওনা হন। মূলত পাথরটি গুহার ওপর। পাথরটির আয়তন হচ্ছে ৭ মি. ী ৫ মি.। পাথরের নিচে গুহায় প্রবেশ করে ৩০ থেকে ৪০ জনের মতো নর-নারী নামাজ পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ হয়।
মসজিদে গম্বুজে সাখরা থেকে মাত্র ২০০ থেকে ৩০০ মিটার দূরত্বে মূল মসজিদে আকসা। একতলা বিশিষ্ট বিশ্বের তৃতীয় বরকতময় মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৮০ মিটার, প্রস্থ ৫৫ মিটার। এ আকসা মসজিদের পশ্চিম পাশে বোরাকের স্থান। অর্থাৎ হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) পবিত্র মেরাজে গমনকালে পবিত্র মক্কার মসজিদুল হারাম থেকে যাত্রাবিরতিতে এখানে এসে বোরাক রেখেছিলেন। বায়তুল মোকাদ্দাসে এক আজান দুই একামতে দুটি জামাত হয়। একটি হলো বায়তুল মোকাদ্দাস তথা মূল মসজিদে আকসায়, আরেকটি জামাত হয় গম্বুজে-সাখরায়। কিন্তু জুমার নামাজ ব্যতিক্রম। সব মিলে জুমার নামাজ একটিমাত্র হয়। ইমাম সাহেব থাকেন মূল মসজিদে আকসায়। মসজিদে গম্বুজে সাখরা মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। জুমায় লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি মুসলমানের সমাগম হয়। তখন বায়তুল মুকাদ্দাসের সব এরিয়া পূর্ণ হয়ে শহরে অলিতে-গলিতে রাস্তাঘাট সম্প্রসারিত হয়।
১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকালীন বায়তুল মুকাদ্দাস নগরীর পশ্চিম অংশ তারা দখলে নিয়ে নেয়। মসজিদে আকসাসহ বায়তুল মুকাদ্দাসের পূর্বাংশ জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দের জুনে মাত্র ৬ দিনের যুদ্ধে জর্ডান, মিসর, সিরিয়া শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। মসজিদুল আকসাসহ পুরো বায়তুল মুকাদ্দাস দখলে নিয়ে সীমান্ত আরও ৪৫ কিলোমিটার জর্ডানের দিকে সরিয়ে আনে। ইসরাইলিরা ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের এ যুদ্ধে মিসরের সিনায় উপদ্বীপ, গাজা, গোলান মালভূমি এবং জর্ডানের পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাস দখল করে নিয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের যুদ্ধে ইসরাইল মিসরের কাছে শোচনীয় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়। এতে আমেরিকা শক্ত হাতে ইসরাইলের পক্ষ অবলম্বন করে। ফলে মিসর যুদ্ধবিরতিতে আসতে বাধ্য হয়। এর পরবর্তী সময়ে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির মাধ্যমে মিসর থেকে অধিকৃত বিশাল সিনাই উপদ্বীপ ও গাজা ইসরাইল ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। কিন্তু জর্ডান ও সিরিয়া থেকে অধিকৃত অঞ্চলগুলো আজও ইসরাইলের জবরদখলে রয়েছে। জর্ডানের রাজধানী আম্মান থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস নগরীর দূরত্ব ৯০ কিলোমিটার। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতায় এ বায়তুল মুকাদ্দাস নগরী। বায়াতুল মুকাদ্দাস থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে আরেক নগরী হেব্রন। এখানে মসজিদে ইব্রাহিম অবস্থিত। এ মসজিদের নিচ তলায় হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও স্ত্রী হজরত সারা (আ.), পুত্র হজরত ইসহাক (আ.) ও স্ত্রী হজরত রেবকা (আ.) সহ একাধিক নবী-রাসুল ও তাদের পরিবার শায়িত। ঐতিহাসিক এ মসজিদের বহিরাঙ্গনে হজরত ইউসুফ (আ.) শায়িত।
বস্তুত, বায়তুল মোকাদ্দাসসহ ফিলিস্তিন নবী-রাসুলদের কেন্দ্রস্থল। এখানে বহু নবী-রাসুল শায়িত। নবী পাক (সা.) ইসলামের প্রারম্ভে ১৭ থেকে ১৮ মাস বায়তুল মুকাদ্দেসের মসজিদে আকসার দিক হয়ে নামাজ পড়েছিলেন। অতঃপর পবিত্র কাবা মুসলমানদের কেবলা হয়ে যায়। সব নবী-রাসুল হজ করার জন্য পবিত্র মক্কায় আসতেন। কিন্তু তারা দ্বীন প্রচারের জন্য নিজ নিজ স্থানে ফিরে যেতেন। যেহেতু পবিত্র কাবাকেন্দ্রিক জাজিরাতুল আরব মহান আল্লাহ পাকের প্রিয় হাবিব হজরত মোহাম্মদ মোস্তফাও (সা.) খাস এলাকা হিসেবে রেখে দিয়েছিলেন।
হজরত ইসমাইল (আ.) ও তার মা হজরত হাজেরা (আ.) কে কেন্দ্র করে পবিত্র মক্কা আবাদ হওয়ার সূত্রপাত এবং ইসমাঈল (আ.) এর বংশধর থেকে হজরত মোহাম্মদ (সা.) এর আবির্ভাব। অন্যদিকে, হজরত ইবরাহিম (আ.) এর অপর ছেলে নবী হজরত ইসহাক (আ.) এর রক্তধারায় অসংখ্য নবী-রাসুলের আগমন যারা ফিলিস্তিনের বায়তুল মুকাদ্দাসসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহপাকের একত্ববাদ প্রচার করে গেছেন। বস্তুত, বায়তুল মুকাদ্দাস বিশ্বের বুকে মুসলমানদের কাছে তৃতীয় পবিত্রতম নগরী। যেহেতু এখানে রয়েছে মসজিদে আকসা ও মসজিদে গম্বুজে সাখরা। বর্তমানে বায়তুল মোকাদ্দাস ইসরাইলের জবরদখলে রয়েছে।
বিশ্বের বুকে দৃষ্টিনন্দন ইমারতগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ইমারতকে গম্বুজে সাখরাও বলা হয়ে থাকে। সাখরা অর্থ পাথর। এ পাথর নিয়ে রয়েছে নানা বরকতময় ইতিহাস। বিশাল পাথরটি শূন্যের ওপর ভাসমান মনে হবে। বিশ্বের বুকে এটি শূন্যে ভাসমান বরকতময় পাথর হিসেবে স্বীকৃত। মানব জাতির পিতা হজরত আদম (আ.) এ পাথরের কাছে নামাজ পড়তেন। মুসলিম জাতির পিতা হজরত ইব্রাহিম (আ.) এ পাথরের কাছে এবাদতখানা নির্মাণ করেন। নবী ইয়াকুব (আ.) একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। নবী হজরত ইউশা (আ.) এর ওপর গম্বুজ নির্মাণ করেন। নবী হজরত দাউদ (আ.) এর সংলগ্ন মেহরাব এবং নবী হজরত সুলেমান (আ.) পবিত্র ইবাদতগাহ ‘হাইকলে সুলাইমানি’ নির্মাণ করেছিলেন।
হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) মেরাজে গমনের পথে এখানে যাত্রাবিরতি দিলে সব নবী-রাসুলকে নিয়ে এখানে নামাজের ইমামতি করেন। এ পাথরের ওপর বসেন। এখান থেকেই আল্লাহপাকের সান্নিধ্যে রওনা হন। মূলত পাথরটি গুহার ওপর। পাথরটির আয়তন হচ্ছে ৭ মি. ী ৫ মি.। পাথরের নিচে গুহায় প্রবেশ করে ৩০ থেকে ৪০ জনের মতো নর-নারী নামাজ পড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ হয়।
মসজিদে গম্বুজে সাখরা থেকে মাত্র ২০০ থেকে ৩০০ মিটার দূরত্বে মূল মসজিদে আকসা। একতলা বিশিষ্ট বিশ্বের তৃতীয় বরকতময় মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৮০ মিটার, প্রস্থ ৫৫ মিটার। এ আকসা মসজিদের পশ্চিম পাশে বোরাকের স্থান। অর্থাৎ হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.) পবিত্র মেরাজে গমনকালে পবিত্র মক্কার মসজিদুল হারাম থেকে যাত্রাবিরতিতে এখানে এসে বোরাক রেখেছিলেন। বায়তুল মোকাদ্দাসে এক আজান দুই একামতে দুটি জামাত হয়। একটি হলো বায়তুল মোকাদ্দাস তথা মূল মসজিদে আকসায়, আরেকটি জামাত হয় গম্বুজে-সাখরায়। কিন্তু জুমার নামাজ ব্যতিক্রম। সব মিলে জুমার নামাজ একটিমাত্র হয়। ইমাম সাহেব থাকেন মূল মসজিদে আকসায়। মসজিদে গম্বুজে সাখরা মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। জুমায় লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি মুসলমানের সমাগম হয়। তখন বায়তুল মুকাদ্দাসের সব এরিয়া পূর্ণ হয়ে শহরে অলিতে-গলিতে রাস্তাঘাট সম্প্রসারিত হয়।
১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকালীন বায়তুল মুকাদ্দাস নগরীর পশ্চিম অংশ তারা দখলে নিয়ে নেয়। মসজিদে আকসাসহ বায়তুল মুকাদ্দাসের পূর্বাংশ জর্ডানের নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দের জুনে মাত্র ৬ দিনের যুদ্ধে জর্ডান, মিসর, সিরিয়া শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়। মসজিদুল আকসাসহ পুরো বায়তুল মুকাদ্দাস দখলে নিয়ে সীমান্ত আরও ৪৫ কিলোমিটার জর্ডানের দিকে সরিয়ে আনে। ইসরাইলিরা ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের এ যুদ্ধে মিসরের সিনায় উপদ্বীপ, গাজা, গোলান মালভূমি এবং জর্ডানের পূর্ব বায়তুল মুকাদ্দাস দখল করে নিয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দের যুদ্ধে ইসরাইল মিসরের কাছে শোচনীয় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়। এতে আমেরিকা শক্ত হাতে ইসরাইলের পক্ষ অবলম্বন করে। ফলে মিসর যুদ্ধবিরতিতে আসতে বাধ্য হয়। এর পরবর্তী সময়ে ক্যাম্প ডেভিড চুক্তির মাধ্যমে মিসর থেকে অধিকৃত বিশাল সিনাই উপদ্বীপ ও গাজা ইসরাইল ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। কিন্তু জর্ডান ও সিরিয়া থেকে অধিকৃত অঞ্চলগুলো আজও ইসরাইলের জবরদখলে রয়েছে। জর্ডানের রাজধানী আম্মান থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস নগরীর দূরত্ব ৯০ কিলোমিটার। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২ হাজার ৫০০ ফুট উচ্চতায় এ বায়তুল মুকাদ্দাস নগরী। বায়াতুল মুকাদ্দাস থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে আরেক নগরী হেব্রন। এখানে মসজিদে ইব্রাহিম অবস্থিত। এ মসজিদের নিচ তলায় হজরত ইব্রাহিম (আ.) ও স্ত্রী হজরত সারা (আ.), পুত্র হজরত ইসহাক (আ.) ও স্ত্রী হজরত রেবকা (আ.) সহ একাধিক নবী-রাসুল ও তাদের পরিবার শায়িত। ঐতিহাসিক এ মসজিদের বহিরাঙ্গনে হজরত ইউসুফ (আ.) শায়িত।
বস্তুত, বায়তুল মোকাদ্দাসসহ ফিলিস্তিন নবী-রাসুলদের কেন্দ্রস্থল। এখানে বহু নবী-রাসুল শায়িত। নবী পাক (সা.) ইসলামের প্রারম্ভে ১৭ থেকে ১৮ মাস বায়তুল মুকাদ্দেসের মসজিদে আকসার দিক হয়ে নামাজ পড়েছিলেন। অতঃপর পবিত্র কাবা মুসলমানদের কেবলা হয়ে যায়। সব নবী-রাসুল হজ করার জন্য পবিত্র মক্কায় আসতেন। কিন্তু তারা দ্বীন প্রচারের জন্য নিজ নিজ স্থানে ফিরে যেতেন। যেহেতু পবিত্র কাবাকেন্দ্রিক জাজিরাতুল আরব মহান আল্লাহ পাকের প্রিয় হাবিব হজরত মোহাম্মদ মোস্তফাও (সা.) খাস এলাকা হিসেবে রেখে দিয়েছিলেন।
হজরত ইসমাইল (আ.) ও তার মা হজরত হাজেরা (আ.) কে কেন্দ্র করে পবিত্র মক্কা আবাদ হওয়ার সূত্রপাত এবং ইসমাঈল (আ.) এর বংশধর থেকে হজরত মোহাম্মদ (সা.) এর আবির্ভাব। অন্যদিকে, হজরত ইবরাহিম (আ.) এর অপর ছেলে নবী হজরত ইসহাক (আ.) এর রক্তধারায় অসংখ্য নবী-রাসুলের আগমন যারা ফিলিস্তিনের বায়তুল মুকাদ্দাসসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহপাকের একত্ববাদ প্রচার করে গেছেন। বস্তুত, বায়তুল মুকাদ্দাস বিশ্বের বুকে মুসলমানদের কাছে তৃতীয় পবিত্রতম নগরী। যেহেতু এখানে রয়েছে মসজিদে আকসা ও মসজিদে গম্বুজে সাখরা। বর্তমানে বায়তুল মোকাদ্দাস ইসরাইলের জবরদখলে রয়েছে।
No comments