কাঁঠাল চাষ করে সফল হতে চাইলে
কাঁঠাল
বাংলাদেশের জাতীয় ফল। জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে কাঁঠাল পাকে। তখন ঘরে ঘরে কাঁঠাল
খাওয়ার ধুম পড়ে। ফলে কাঁঠাল চাষ করেও সফল হওয়া যায়। কারণ বাজারে কাঁঠালের
চাহিদা কম নয়। তাই আসুন জেনে নেই কাঁঠাল চাষ করার নিয়ম-
জমি নির্বাচন: পানি দাঁড়ায় না এমন উঁচু ও মাঝারি সুনিষ্কাষিত উর্বর জমি কাঁঠালের জন্য উপযোগী।
চারা তৈরি: কাঁঠালের বীজ থেকে কাঁঠালের চারা তৈরি করা হয়। ভালো পাকা কাঁঠাল থেকে পুষ্ট বড় বীজ বের করে ছাই মেখে ২-৩ দিন ছায়ায় শুকিয়ে বীজতলায় বপন করলে ২০-২৫ দিনে চারা গজাবে। এছাড়া গুটি কলম, ডাল কলম, চোখ কলম, চারা কলমের মাধ্যমেও চারা তৈরি করা যায়।
চারা রোপণ: চারা সতর্কতার সাথে তুলে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত চারা বা কলম মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য শ্রাবণ মাসে রোপণ করতে হয়। গাছ ও লাইনের দূরত্ব ১২ মিটার করে রাখা দরকার।
সার: রোপণের সময় প্রতি গর্তে গোবর ৩৫ কেজি, টিএসপি সার ২১০ গ্রাম, এমওপি সার ২১০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রতি গাছের জন্য সারের পরিমাণ বাড়ানো দরকার।
সেচ: চারা বা কলমের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য পরিমিত ও সময়মতো সেচ দেওয়া দরকার।
রোগ-বালাই: এক ধরনের ছত্রাকের আক্রমণে কাঁঠালের রোগ হয়। এ রোগের আক্রমণে ফলের গায়ে বাদামি রঙের দাগ হয়। শেষপর্যন্ত আক্রান্ত ফল গাছ থেকে ঝরে পড়ে।
প্রতিরোধ: আক্রান্ত গাছের নিচে ঝরে পড়া পাতা ও ফল পুড়িয়ে ফেলতে হয়। ছত্রাকনাশক ০.০৫% হারে পানিতে মিশিয়ে গাছে ফুল আসার পর থেকে ১৫ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করা দরকার। ফল ঝরে পড়লে ডাইথেন এম ৪৫ বা রিডোমিল এমজেড ৭৫ প্রতিলিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম করে মিশিয়ে স্প্রে করতে হয়।
ফল সংগ্রহ: কাঁঠাল পাকতে ১২০-১৫০ দিন সময় লাগে। সাধারণত জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে কাঁঠাল সংগ্রহ করা হয়। এসময় বাজারে প্রচুর কাঁঠাল পাওয়া যায়।
জমি নির্বাচন: পানি দাঁড়ায় না এমন উঁচু ও মাঝারি সুনিষ্কাষিত উর্বর জমি কাঁঠালের জন্য উপযোগী।
চারা তৈরি: কাঁঠালের বীজ থেকে কাঁঠালের চারা তৈরি করা হয়। ভালো পাকা কাঁঠাল থেকে পুষ্ট বড় বীজ বের করে ছাই মেখে ২-৩ দিন ছায়ায় শুকিয়ে বীজতলায় বপন করলে ২০-২৫ দিনে চারা গজাবে। এছাড়া গুটি কলম, ডাল কলম, চোখ কলম, চারা কলমের মাধ্যমেও চারা তৈরি করা যায়।
চারা রোপণ: চারা সতর্কতার সাথে তুলে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত চারা বা কলম মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য শ্রাবণ মাসে রোপণ করতে হয়। গাছ ও লাইনের দূরত্ব ১২ মিটার করে রাখা দরকার।
সার: রোপণের সময় প্রতি গর্তে গোবর ৩৫ কেজি, টিএসপি সার ২১০ গ্রাম, এমওপি সার ২১০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রতি গাছের জন্য সারের পরিমাণ বাড়ানো দরকার।
সেচ: চারা বা কলমের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য পরিমিত ও সময়মতো সেচ দেওয়া দরকার।
রোগ-বালাই: এক ধরনের ছত্রাকের আক্রমণে কাঁঠালের রোগ হয়। এ রোগের আক্রমণে ফলের গায়ে বাদামি রঙের দাগ হয়। শেষপর্যন্ত আক্রান্ত ফল গাছ থেকে ঝরে পড়ে।
প্রতিরোধ: আক্রান্ত গাছের নিচে ঝরে পড়া পাতা ও ফল পুড়িয়ে ফেলতে হয়। ছত্রাকনাশক ০.০৫% হারে পানিতে মিশিয়ে গাছে ফুল আসার পর থেকে ১৫ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করা দরকার। ফল ঝরে পড়লে ডাইথেন এম ৪৫ বা রিডোমিল এমজেড ৭৫ প্রতিলিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম করে মিশিয়ে স্প্রে করতে হয়।
ফল সংগ্রহ: কাঁঠাল পাকতে ১২০-১৫০ দিন সময় লাগে। সাধারণত জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে কাঁঠাল সংগ্রহ করা হয়। এসময় বাজারে প্রচুর কাঁঠাল পাওয়া যায়।
No comments