ভোলায় পুলিশ-জনতা সংঘর্ষে নিহত ৪, বিজিবি মোতায়েন
সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ইসলাম নিয়ে কটূক্তিকর স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে
বাংলাদেশের ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় স্থানীয় জনতার মিছিলকে কেন্দ্র করে
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে চারজন নিহত হয়েছেন। এছাড়া, পুলিশসহ অর্ধশতাধিক
ব্যক্তি আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে মাঠে নেমেছে
বিজিবি।
নিহতদের মধ্যে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র শাহীন এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ছাত্র মাহবুব পাটোয়ারীর লাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। আর ভোলা সদর হাসপাতালে রয়েছে মিজান ও মাহফুজ নামে দুজনের লাশ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলে বিপ্লব চন্দ্র শুভ'র ফেসবুক আইডি থেকে তার বন্ধু তালিকার বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসূলকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় ম্যাসেজ আসে। এই ম্যাসেজ আসাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মুসুল্লিরা ‘মুসলিম তাওহিদী জনতা’র ব্যানারে আজ সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেন। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকে। এতে ভোলার পুলিশ সুপার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করেন। পুলিশ সভা সংক্ষিপ্ত করার জন্য নির্দেশ দেয়ার পর পরেই সংঘর্ষের শুরু হয়।
পুলিশের দাবি- প্রথমে বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে সাংবাদিক-পুলিশসহ আহত হন অর্ধশতাধিক। আহতদের বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ভোলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়।
বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক মো. শাহীন জানিয়েছেন, গুলিতে নিহত দুইজনের মৃতদেহ তার হাসপাতালে রয়েছে। আরও দুইজনকে মৃত অবস্থায় ভোলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে বলে জেলার সিভিল সার্জন রথীন্দ্রনাথ রায় জানিয়েছেন।
থানা শহর এলাকা পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও গ্রামগঞ্জে বিক্ষোভ চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভোলা সদর পুলিশ লাইন্স থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ডেকে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া, বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। শনিবার অভিযুক্ত যুবকসহ আরো একজনকে আটকও করে পুলিশ।
নিহতদের মধ্যে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র শাহীন এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ছাত্র মাহবুব পাটোয়ারীর লাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। আর ভোলা সদর হাসপাতালে রয়েছে মিজান ও মাহফুজ নামে দুজনের লাশ।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলে বিপ্লব চন্দ্র শুভ'র ফেসবুক আইডি থেকে তার বন্ধু তালিকার বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসূলকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় ম্যাসেজ আসে। এই ম্যাসেজ আসাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মুসুল্লিরা ‘মুসলিম তাওহিদী জনতা’র ব্যানারে আজ সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেন। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকে। এতে ভোলার পুলিশ সুপার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করেন। পুলিশ সভা সংক্ষিপ্ত করার জন্য নির্দেশ দেয়ার পর পরেই সংঘর্ষের শুরু হয়।
পুলিশের দাবি- প্রথমে বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে সাংবাদিক-পুলিশসহ আহত হন অর্ধশতাধিক। আহতদের বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ভোলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়।
বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসক মো. শাহীন জানিয়েছেন, গুলিতে নিহত দুইজনের মৃতদেহ তার হাসপাতালে রয়েছে। আরও দুইজনকে মৃত অবস্থায় ভোলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে বলে জেলার সিভিল সার্জন রথীন্দ্রনাথ রায় জানিয়েছেন।
থানা শহর এলাকা পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও গ্রামগঞ্জে বিক্ষোভ চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ভোলা সদর পুলিশ লাইন্স থেকে অতিরিক্ত পুলিশ ডেকে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া, বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। শনিবার অভিযুক্ত যুবকসহ আরো একজনকে আটকও করে পুলিশ।
বোরহানউদ্দিনে ‘মুসলিম তাওহিদী জনতা’র ব্যানারে সমাবেশ |
No comments