সাক্ষ্য দিয়ে বলছি জনগণ নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি :- মেনন
বিগত নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি বলে
মন্তব্য করেছেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তিনি বলেন, আমি
সাক্ষ্য দিয়ে বলছি, এই নির্বাচনে আমিও নির্বাচিত হয়েছি। জনগণ নির্বাচনে ভোট
দিতে পারে নাই। ইউনিয়ন পরিষদে পারে না, উপজেলা পরিষদে পারে নাই।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আমি আর আপনি মিলে ভোটের জন্য যে
লড়াই করেছি, ঘেরাও করেছি, আজিজ কমিশনকে আমরা এক কোটি দশ লাখ ভূয়া ভোটারের
সেই তালিকা ছিড়ে ফেলার জন্য নির্বাচন বর্জন করেছিলাম। আজকে কেন আমার দেশের
মানুষ, আমার ইউনিয়ন পরিষদের মানুষ, আমার উপজেলার মানুষ, আমার দেশের মানুষ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে আসবে না। তিনি বলেন, উন্নয়ন মানে গণতন্ত্র
হরণ নয়। উন্নয়ন মানে ভিন্ন মতের সংকোচন নয়।
উন্নয়ন মানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ নয়। উন্নয়ন মানে গণতন্ত্রের স্পেস কমিয়ে দেয়া নয়। তিনি বলেন, ক্যানিসো মালিকদের ধরা হচ্ছে, দুর্নীতিবাজদের ধরা হচ্ছে। কিন্তু দুর্নীতির আসল জায়গাযেগুলো নির্বিঘ্ন আছে। আজকে যারা সেই দুর্নীতি করছে তাদের বিচার কবে হবে? তাদের সাজা কবে হবে? তাদের সম্পদ কবে বাজেয়াপ্ত হবে?
শনিবার অশ্বিনী কুমার টাউন হলে আয়োজিত বাংলাদেশের ওয়াকার্স পার্টির বরিশাল জেলা কমিটির সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক নজরুল হক নিলুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য কমরেড আনিছুর রহমান মল্লিক। আরো বক্তব্য রাখেন জেলা সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি এডভোকেট শেখ মোহাম্মদ টিপু সুলতান, কমরেড শান্তি দাশ, কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যাপক বিশ্বজিৎ বাড়ৈ, কমরেড টিএম শাহজাহান হাওলাদার, কমরেড আ. মন্নান, ফায়জুল হক বালী ফারহিন, সীমা রানী শীল ও শাহিন হোসেন।
মেনন বলেন- বিগত সরকারের প্রধান খালেদা জিয়া ও তার হাওয়া ভবনে বসে দুর্নীতি লুটপাট করার কারণে কেউ সাজা ভোগ করছে, অন্যরা পালিয়ে গেছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, এখন সরকারে থেকে যারা দুর্নীতি লুঠপাটসহ বিদেশে অর্থ পাচার করছে তাদের বিচার করবে কে?
তিনি বলেন, আমাকে ১৪ দলের পক্ষ থেকে নৌকা প্রতীক দিয়েছে তাদের প্রয়োজনে। বর্তমান সরকার ২০০৮ সালে গণতন্ত্রের কথা বলে ক্ষমতায় গিয়ে তারাই আজ এদেশের গণতন্ত্রকে গলা কেটে হত্যা করেছে। সকাল ১১ টায় টাউন হল চত্বরে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাশেদ খান মেনন এমপি ও স্থানী দলীয় নেতৃবৃন্দ। পরে জেলা সভাপতি ও জেলা সাধারণ সম্পাদক সহ দলীয় নেতা-কর্মীরা লাল পতাকা নিয়ে নগরীতে র্যালি বের করেন। র্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় টাউন হল চত্বরে এসে শেষ হয়।
উন্নয়ন মানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ নয়। উন্নয়ন মানে গণতন্ত্রের স্পেস কমিয়ে দেয়া নয়। তিনি বলেন, ক্যানিসো মালিকদের ধরা হচ্ছে, দুর্নীতিবাজদের ধরা হচ্ছে। কিন্তু দুর্নীতির আসল জায়গাযেগুলো নির্বিঘ্ন আছে। আজকে যারা সেই দুর্নীতি করছে তাদের বিচার কবে হবে? তাদের সাজা কবে হবে? তাদের সম্পদ কবে বাজেয়াপ্ত হবে?
শনিবার অশ্বিনী কুমার টাউন হলে আয়োজিত বাংলাদেশের ওয়াকার্স পার্টির বরিশাল জেলা কমিটির সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যাপক নজরুল হক নিলুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য কমরেড আনিছুর রহমান মল্লিক। আরো বক্তব্য রাখেন জেলা সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি এডভোকেট শেখ মোহাম্মদ টিপু সুলতান, কমরেড শান্তি দাশ, কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যাপক বিশ্বজিৎ বাড়ৈ, কমরেড টিএম শাহজাহান হাওলাদার, কমরেড আ. মন্নান, ফায়জুল হক বালী ফারহিন, সীমা রানী শীল ও শাহিন হোসেন।
মেনন বলেন- বিগত সরকারের প্রধান খালেদা জিয়া ও তার হাওয়া ভবনে বসে দুর্নীতি লুটপাট করার কারণে কেউ সাজা ভোগ করছে, অন্যরা পালিয়ে গেছে। তিনি প্রশ্ন রাখেন, এখন সরকারে থেকে যারা দুর্নীতি লুঠপাটসহ বিদেশে অর্থ পাচার করছে তাদের বিচার করবে কে?
তিনি বলেন, আমাকে ১৪ দলের পক্ষ থেকে নৌকা প্রতীক দিয়েছে তাদের প্রয়োজনে। বর্তমান সরকার ২০০৮ সালে গণতন্ত্রের কথা বলে ক্ষমতায় গিয়ে তারাই আজ এদেশের গণতন্ত্রকে গলা কেটে হত্যা করেছে। সকাল ১১ টায় টাউন হল চত্বরে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন রাশেদ খান মেনন এমপি ও স্থানী দলীয় নেতৃবৃন্দ। পরে জেলা সভাপতি ও জেলা সাধারণ সম্পাদক সহ দলীয় নেতা-কর্মীরা লাল পতাকা নিয়ে নগরীতে র্যালি বের করেন। র্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় টাউন হল চত্বরে এসে শেষ হয়।
No comments