৪৩৫৫ কোটি রুপির দুর্নীতি!
৪৩৫৫
কোটি রুপি কেলেঙ্কারির মামলায় ফেঁসে গেছেন পাঞ্জাব অ্যান্ড মহারাষ্ট্র
কো-অপারেটিভ (ডিএমসি) ব্যাংকের এমডি জয় থমাস (৬২)। এ অভিযোগে তাকে সাময়িক
বরখাস্ত করা হয়েছে। শুধু আর্থিক দুর্নীতি নয়, তিনি নিজের ব্যক্তিগত নারী
সহকারীকে বিয়ে করতে ধর্ম পরিবর্তন করেছেন। সেই থেকে তিনি নতুন নাম ধারণ
করেছেন জুনায়েদ। তবে অফিসিয়াল কাগজপত্রে তিনি এখনও জয় থমাস। সব স্থানে
পরিচয়ও দেন জয় থমাস হিসেবে। তাকে আটক করে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এ সময়
তিনি পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন ব্যক্তিগত সহকারীকে বিয়ে করতে তিনি
ধর্মান্তরিত হয়েছেন।
তার ওই ব্যক্তিগত সহকারীর নামে পুনে’তে নিবন্ধিত রয়েছে ৯টি ফ্লাট। এ মামলায় আরো অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন রিয়েল এস্টেট গ্রুপ এইচডিআইএলের প্রমোটার রাকেশ ওয়াধাওয়ান, তার ছেলে সারাং, এই ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওয়ারিয়াম সিং। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, জয় থমাস বিবাহিত। তার পরিবার আছে। তা সত্ত্বেও তিনি ব্যক্তিগত সহকারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এক পর্যায়ে বিয়ে করে দুবাই চলে যাচ্ছেন এমন কথা বলে চাকরি ছাড়েন তার ওই ব্যক্তিগত সহকারী। তারপর থেকে তাকে আর ওই ব্যাংকে দেখা যায় নি। কিন্তু তিনি দুবাই যাওয়ার পরিবর্তে আশ্রয় নিয়েছেন পুনেতে। নিজে জুনায়েদ নাম ধারণ করে তাকে বিয়ে করেছেন জয় থমাস। এরপর থেকেই তিনি পুনেতে তার ওই স্ত্রীর কাছে যাওয়া আসা করতে থাকেন। জয় থমাস থাকেন মুম্বইতে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরো বলেছেন, পুনেতে কিভাবে তার ওই স্ত্রী এতো সম্পত্তির মালিক হলেন আমরা সে বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। যদি আমরা দেখতে পাই অপরাধের মধ্য দিয়ে এগুলো কেনা হয়েছে তাহলে তা জব্দ করবো। ধারণা করা হয় এসব সম্পদের মোট মূল্য হতে পারে ৪ কোটি রুপি।
জয় থমাস জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, তার আর্থিক বা অফিসিয়াল কোনো রেকর্ডে জুনায়েদ নাম ব্যবহার করেন নি। এসব খাতে তিনি নিজেকে পরিচয় দেন জয় থমাস হিসেবে। তিনি শুধু তার ব্যক্তিগত সহকারীকে আয়ত্তে আনার জন্য ধর্মান্তরিত হয়েছেন। ওদিকে আগেভাগেই মুম্বই ও থানেতে জয় থমাসের মালিকানাধনী চারটি ফ্লাট জব্দ করেছে পুলিশ। এর মধ্যে একটি নিবন্ধিত তার প্রথম স্ত্রীর এক ছেলের নামে। পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, জয় থমাস ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী একটি মেয়ে সন্তানকে দত্তক নিয়েছেন। তার বয়স এখন ১১ বছর। এ ছাড়া তাদের রয়েছে ১০ বছর বয়সী একটি ছেলে। দ্বিতীয় স্ত্রী চকোলেট তৈরি করে বিক্রি করেন। তার আছে বুটিক ব্যবসা। এ ছাড়া পুনের ফ্লাট থেকে পান ভাড়া। ওদিকে জয় থমাসের দ্বিমুখী জীবনাচরণের খবর পেয়ে প্রথম স্ত্রী বিচ্ছেদ চেয়ে আবেদন করেছেন।
তার ওই ব্যক্তিগত সহকারীর নামে পুনে’তে নিবন্ধিত রয়েছে ৯টি ফ্লাট। এ মামলায় আরো অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন রিয়েল এস্টেট গ্রুপ এইচডিআইএলের প্রমোটার রাকেশ ওয়াধাওয়ান, তার ছেলে সারাং, এই ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওয়ারিয়াম সিং। এ খবর দিয়েছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, জয় থমাস বিবাহিত। তার পরিবার আছে। তা সত্ত্বেও তিনি ব্যক্তিগত সহকারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এক পর্যায়ে বিয়ে করে দুবাই চলে যাচ্ছেন এমন কথা বলে চাকরি ছাড়েন তার ওই ব্যক্তিগত সহকারী। তারপর থেকে তাকে আর ওই ব্যাংকে দেখা যায় নি। কিন্তু তিনি দুবাই যাওয়ার পরিবর্তে আশ্রয় নিয়েছেন পুনেতে। নিজে জুনায়েদ নাম ধারণ করে তাকে বিয়ে করেছেন জয় থমাস। এরপর থেকেই তিনি পুনেতে তার ওই স্ত্রীর কাছে যাওয়া আসা করতে থাকেন। জয় থমাস থাকেন মুম্বইতে। ওই পুলিশ কর্মকর্তা আরো বলেছেন, পুনেতে কিভাবে তার ওই স্ত্রী এতো সম্পত্তির মালিক হলেন আমরা সে বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। যদি আমরা দেখতে পাই অপরাধের মধ্য দিয়ে এগুলো কেনা হয়েছে তাহলে তা জব্দ করবো। ধারণা করা হয় এসব সম্পদের মোট মূল্য হতে পারে ৪ কোটি রুপি।
জয় থমাস জিজ্ঞাসাবাদে বলেছেন, তার আর্থিক বা অফিসিয়াল কোনো রেকর্ডে জুনায়েদ নাম ব্যবহার করেন নি। এসব খাতে তিনি নিজেকে পরিচয় দেন জয় থমাস হিসেবে। তিনি শুধু তার ব্যক্তিগত সহকারীকে আয়ত্তে আনার জন্য ধর্মান্তরিত হয়েছেন। ওদিকে আগেভাগেই মুম্বই ও থানেতে জয় থমাসের মালিকানাধনী চারটি ফ্লাট জব্দ করেছে পুলিশ। এর মধ্যে একটি নিবন্ধিত তার প্রথম স্ত্রীর এক ছেলের নামে। পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, জয় থমাস ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী একটি মেয়ে সন্তানকে দত্তক নিয়েছেন। তার বয়স এখন ১১ বছর। এ ছাড়া তাদের রয়েছে ১০ বছর বয়সী একটি ছেলে। দ্বিতীয় স্ত্রী চকোলেট তৈরি করে বিক্রি করেন। তার আছে বুটিক ব্যবসা। এ ছাড়া পুনের ফ্লাট থেকে পান ভাড়া। ওদিকে জয় থমাসের দ্বিমুখী জীবনাচরণের খবর পেয়ে প্রথম স্ত্রী বিচ্ছেদ চেয়ে আবেদন করেছেন।
No comments