বাংলাদেশের জন্য সুযোগ নিয়ে এসেছে সামার দাভোস by মোঃ এনামুল হাসান
বাংলাদেশ
সাম্প্রতিককালে অসামান্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, এবং এখন ২০২১
সালের মধ্যে মাঝারি আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। এমনকি
২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের পর্যায়ে যাওয়ার স্বপ্নও দেখতে পারে তারা।
যদিও বিভিন্ন খাতে বিপুল অগ্রগতি অর্জন করেছে তারা, কিন্তু স্বপ্ন সত্য করার জন্য এখনও তাদের বহু পথ পাড়ি দিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বাকি পৃথিবীর সাথে বহু চ্যালেঞ্জকে জয় করতে হবে তাদের।
প্রথমত, বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশকে তাদের বৈশ্বিক সহযোগিতার মাত্রাকে আরও শক্তিশালী করতে হবে এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অন্যান্য দেশের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে হবে।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের অ্যানুয়াল মিটিং অব দ্য নিউ চ্যাম্পিয়ন্স বা সামার দাভোস ফোরাম এখন অনুষ্ঠিত হচ্ছে চীনের উত্তরপূর্বাঞ্চলের লিয়াওনিং প্রদেশের ডালিয়ান শহরে। এটা একটা কার্যকর বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ যেখানে তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারে এবং বিশ্বের সাথে ব্যাপকভিত্তিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে পারে।
বাংলাদেশের জনগণ মনে করছে, এই বৈঠক তাদের দেশের জন্য বড় সুযোগ নিয়ে এসেছে। এই ফোরামে বিশ্বের শতাধিক দেশের প্রায় ১৯০০ রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, স্কলার ও মিডিয়া প্রতিনিধিরা তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করবেন এবং নতুন যুগে বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজবেন।
এই ফোরামে যেহেতু অসামান্য প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ, বৈশ্বিক উষ্ণতা, ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, এবং বৈষম্য বৃদ্ধির মতো অভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনা হবে, বাংলাদেশের তাই এখান থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে।
এটা মাথায় রেখেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন খাতের ১০০ জন প্রতিনিধি দল নিয়ে এতে অংশ নিচ্ছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর শেখ হাসিনা ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ক্লাউস শোয়াবের সাথে বৈঠক করেন। “কোঅপারেশান ইন দ্য প্যাসিফিক রিম” শীর্ষক এক প্যানেল আলোচনাতেও অংশ নেন তিনি।
বর্তমান সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শ্লোগানের অধীনে বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশানের ব্যাপারে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বিশ্বে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভল্যুশানের দ্রুত উত্থানের কারণে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে।
সে কারণে সামার দাভোস বাংলাদেশের জন্য একটা সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে কারণ এই ফোরামে এই ইস্যুতে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করা হবে। এই বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশের জন্য একটি কার্যকর অস্ত্র হতে পারে যেটার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় যুক্ত হয়ে প্রযুক্তিগত বিপ্লবের ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ অর্জন করতে পারে বাংলাদেশ এবং এর মাধ্যমে মানসম্পন্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আগামীকে এগিয়ে নিতে পারে।
এই ফোরাম থেকে অর্জনের ব্যাপারে বাংলাদেশীরা আশাবাদী যেখানে বিভিন্ন অধিবেশনে ৫জি উন্নয়ন, পরিবেশ বিপর্যয়, পরবর্তী আর্থিক সঙ্কট সামলানো, বৈশ্বিক বাণিজ্যের উপর কর আরোপের উপায়, ও স্বচ্ছ অর্থ লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এই বিষয়গুলো সবই কম বেশি বাংলাদেশের সাথে যুক্ত এবং এখানে যে কোন সমাধান থেকে বাংলাদেশ উপকৃত হতে পারবে। এই ফোরাম থেকে বাংলাদেশ আরও যেটা শেখার সুযোগ পেয়েছে, সেটা হলো নতুন বিশ্বায়নের যুগে কিভাবে অংশগ্রহণকারী ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মত ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করা যায় এবং এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে এগিয়ে নেয়া যায়।
যদিও বিভিন্ন খাতে বিপুল অগ্রগতি অর্জন করেছে তারা, কিন্তু স্বপ্ন সত্য করার জন্য এখনও তাদের বহু পথ পাড়ি দিতে হবে। বিশ্বায়নের যুগে বাকি পৃথিবীর সাথে বহু চ্যালেঞ্জকে জয় করতে হবে তাদের।
প্রথমত, বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশকে তাদের বৈশ্বিক সহযোগিতার মাত্রাকে আরও শক্তিশালী করতে হবে এবং অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অন্যান্য দেশের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে হবে।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের অ্যানুয়াল মিটিং অব দ্য নিউ চ্যাম্পিয়ন্স বা সামার দাভোস ফোরাম এখন অনুষ্ঠিত হচ্ছে চীনের উত্তরপূর্বাঞ্চলের লিয়াওনিং প্রদেশের ডালিয়ান শহরে। এটা একটা কার্যকর বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ যেখানে তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারে এবং বিশ্বের সাথে ব্যাপকভিত্তিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে পারে।
বাংলাদেশের জনগণ মনে করছে, এই বৈঠক তাদের দেশের জন্য বড় সুযোগ নিয়ে এসেছে। এই ফোরামে বিশ্বের শতাধিক দেশের প্রায় ১৯০০ রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, স্কলার ও মিডিয়া প্রতিনিধিরা তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করবেন এবং নতুন যুগে বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজবেন।
এই ফোরামে যেহেতু অসামান্য প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ, বৈশ্বিক উষ্ণতা, ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, এবং বৈষম্য বৃদ্ধির মতো অভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনা হবে, বাংলাদেশের তাই এখান থেকে অনেক কিছু শেখার রয়েছে।
এটা মাথায় রেখেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন খাতের ১০০ জন প্রতিনিধি দল নিয়ে এতে অংশ নিচ্ছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর শেখ হাসিনা ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ক্লাউস শোয়াবের সাথে বৈঠক করেন। “কোঅপারেশান ইন দ্য প্যাসিফিক রিম” শীর্ষক এক প্যানেল আলোচনাতেও অংশ নেন তিনি।
বর্তমান সরকারের ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শ্লোগানের অধীনে বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশানের ব্যাপারে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বিশ্বে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভল্যুশানের দ্রুত উত্থানের কারণে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে।
সে কারণে সামার দাভোস বাংলাদেশের জন্য একটা সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে কারণ এই ফোরামে এই ইস্যুতে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করা হবে। এই বৈশ্বিক প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশের জন্য একটি কার্যকর অস্ত্র হতে পারে যেটার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় যুক্ত হয়ে প্রযুক্তিগত বিপ্লবের ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ অর্জন করতে পারে বাংলাদেশ এবং এর মাধ্যমে মানসম্পন্ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আগামীকে এগিয়ে নিতে পারে।
এই ফোরাম থেকে অর্জনের ব্যাপারে বাংলাদেশীরা আশাবাদী যেখানে বিভিন্ন অধিবেশনে ৫জি উন্নয়ন, পরিবেশ বিপর্যয়, পরবর্তী আর্থিক সঙ্কট সামলানো, বৈশ্বিক বাণিজ্যের উপর কর আরোপের উপায়, ও স্বচ্ছ অর্থ লেনদেনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এই বিষয়গুলো সবই কম বেশি বাংলাদেশের সাথে যুক্ত এবং এখানে যে কোন সমাধান থেকে বাংলাদেশ উপকৃত হতে পারবে। এই ফোরাম থেকে বাংলাদেশ আরও যেটা শেখার সুযোগ পেয়েছে, সেটা হলো নতুন বিশ্বায়নের যুগে কিভাবে অংশগ্রহণকারী ও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মত ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করা যায় এবং এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে এগিয়ে নেয়া যায়।
No comments