হেডিংলির আকাশে ‘জাস্টিস ফর কাশ্মীর’, ভারতের তীব্র প্রতিবাদ
পাকিস্তান
ও আফগানিস্তানের ম্যাচে ‘জাস্টিস ফর বেলুচিস্তান’ লেখা ব্যানার আকাশে উড়ার
পর আইসিসি আশ্বাস দিয়েছিল এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না আর। কিন্তু এক
সপ্তাহের ব্যবধানে লিডসের হেডিংলিতেই কাশ্মীর স্বাধীনের দাবিতে আকাশে উড়লো
আরো একটি ব্যানার। বিষয়টির নিয়ে তদন্ত করছে আইসিসি। ভারত ক্রিকেট বোর্ডও
আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছে আইসিসির কাছে।
হেডিংলিতে গতকাল রাউন্ড রবিনের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা। তাদের খেলা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরই একটি বিমানের সাহায্যে মাঠের উপর দিয়ে উড়তে দেখা যায় একটি ব্যানার, যেখানে লেখা ‘জাস্টিস ফর কাশ্মীর’। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানকে ভাগ করে দেয়া হয় কাশ্মীর। দুই দেশই এর দখলদারিত্বের জন্য গত তিন দশক ধরে লড়াই করছে।
প্রায় এক লাখ মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, যার অধিকাংশই বেসামরিক। ক্রিকেটের মধ্যে রাজনীতি ও বর্ণবৈষম্যের ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে বিশ্বাসী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে, ‘আবারো এমন ঘটনা ঘটায় আমরা খুবই হতাশ। আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বার্তা আমরা সহ্য করতে পারি না। আগের ঘটনার পর পশ্চিম ইয়র্কশায়ার পুলিশ আমাদের আশ্বস্ত করেছিল এমনটা আর ঘটবে না। কিন্তু আবারো হলো, তাতে আমরা খুবই অসন্তুষ্ট।’ গত শনিবার পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের ম্যাচে বেলুচিস্তান স্বাধীনের দাবিতে একটি ব্যানার উড়েছিল এই হেডিংলির আকাশে। ওইদিন দুই দেশের সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতিও হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিল। কিন্তু তার শেষ না হতেই ঘটলো নতুন আরো একটি ঘটনা। এদিকে ঘটনার দু’দিন পর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) এই ঘটনার আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসির কাছে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে। প্রথমে তারা ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছে। ধোনি উইকেটকিপিং গ্লাভসে সেনাবাহিনীর বিশেষ চিহ্ন নিয়ে খেলায় আইসিসি সেটা তাকে খুলতে বাধ্য করেছিল – তাহলে এখানে কেন ব্যবস্থা নিতে এত দেরি হচ্ছে? আইসিসি সূত্রগুলো জানাচ্ছে, বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ম্যাচগুলোরে সময় স্টেডিয়ামের ওপর যাতে নো-ফ্লাই জোন বলবৎ করা হয়, তারা এখন সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে।
হেডিংলিতে গতকাল রাউন্ড রবিনের শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও শ্রীলঙ্কা। তাদের খেলা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরই একটি বিমানের সাহায্যে মাঠের উপর দিয়ে উড়তে দেখা যায় একটি ব্যানার, যেখানে লেখা ‘জাস্টিস ফর কাশ্মীর’। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর ভারত ও পাকিস্তানকে ভাগ করে দেয়া হয় কাশ্মীর। দুই দেশই এর দখলদারিত্বের জন্য গত তিন দশক ধরে লড়াই করছে।
প্রায় এক লাখ মানুষের প্রাণহানি হয়েছে, যার অধিকাংশই বেসামরিক। ক্রিকেটের মধ্যে রাজনীতি ও বর্ণবৈষম্যের ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে বিশ্বাসী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে, ‘আবারো এমন ঘটনা ঘটায় আমরা খুবই হতাশ। আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে কোনো ধরনের রাজনৈতিক বার্তা আমরা সহ্য করতে পারি না। আগের ঘটনার পর পশ্চিম ইয়র্কশায়ার পুলিশ আমাদের আশ্বস্ত করেছিল এমনটা আর ঘটবে না। কিন্তু আবারো হলো, তাতে আমরা খুবই অসন্তুষ্ট।’ গত শনিবার পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের ম্যাচে বেলুচিস্তান স্বাধীনের দাবিতে একটি ব্যানার উড়েছিল এই হেডিংলির আকাশে। ওইদিন দুই দেশের সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতিও হয়েছে। পুলিশ বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিল। কিন্তু তার শেষ না হতেই ঘটলো নতুন আরো একটি ঘটনা। এদিকে ঘটনার দু’দিন পর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) এই ঘটনার আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসির কাছে কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে। প্রথমে তারা ক্রিকেটারদের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছে। ধোনি উইকেটকিপিং গ্লাভসে সেনাবাহিনীর বিশেষ চিহ্ন নিয়ে খেলায় আইসিসি সেটা তাকে খুলতে বাধ্য করেছিল – তাহলে এখানে কেন ব্যবস্থা নিতে এত দেরি হচ্ছে? আইসিসি সূত্রগুলো জানাচ্ছে, বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ম্যাচগুলোরে সময় স্টেডিয়ামের ওপর যাতে নো-ফ্লাই জোন বলবৎ করা হয়, তারা এখন সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে।
No comments